মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর প্রভাব শিগগির কমছে না -বিবিসিকে সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান
মিয়ানমারের
ক্ষমতাধর সেনাবাহিনীর প্রধান ম্যা অং লাইং বলেছেন, তাঁর দেশের রাজনীতিতে
সেনাবাহিনীর ভূমিকা শিগগিরই একেবারে কমে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। এর
জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে আগামী নভেম্বর মাসে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের ফলাফল
তাঁরা মেনে নেবেন।
বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জেনারেল লাইং বলেন, ‘নির্বাচনে যিনিই জিতুন, নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আমি তা মেনে নেব। আমি মনে করি, নির্বাচন হবে অবাধ ও নিরপেক্ষ। এটা আমাদের আন্তরিক চাওয়া। নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ গতকাল সোমবার তাঁর সাক্ষাৎকারটি প্রচার করা হয়েছে। খবর বিবিসি ও এএফপির।
বেশ কয়েক বছরের সামরিক শাসনের কারণে বহির্বিশ্বের সঙ্গে একরকম বিচ্ছিন্ন ছিল দেশটি। বিরোধী দলগুলোর ওপর খড়্গহস্ত সামরিক শাসনে দেশটির অর্থনীতিও পঙ্গু হয়ে পড়ে। সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা দেশটির হর্তাকর্তা হয়ে ওঠেন। সাবেক এসব সামরিক শাসকের নিয়ন্ত্রণাধীন দৃশ্যত সংস্কারবাদী অসামরিক সরকার ২০১১ সাল থেকে মিয়ানমারের শাসনভার গ্রহণ করে। সামরিক শাসন তুলে নেওয়ায় এবং একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় দেশটির ওপর থেকে পশ্চিমা দেশগুলোর বেশ কিছু বিধিনিষেধও তুলে নেওয়া হয়।
নভেম্বরের নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হলে দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রীর দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) ওই নির্বাচনে বিপুল বিজয় পাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
সেনাপ্রধান ম্যা অং লাইং কি দেশটির প্রেসিডেন্ট হতে চান? এ প্রশ্নের জবাব সরাসরি না দিয়ে তিনি বলেন, ‘জনগণ আমাকে সেই দায়িত্ব পালন করতে বললে পরে আমি সিদ্ধান্ত নেব।’
বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জেনারেল লাইং বলেন, ‘নির্বাচনে যিনিই জিতুন, নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আমি তা মেনে নেব। আমি মনে করি, নির্বাচন হবে অবাধ ও নিরপেক্ষ। এটা আমাদের আন্তরিক চাওয়া। নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ গতকাল সোমবার তাঁর সাক্ষাৎকারটি প্রচার করা হয়েছে। খবর বিবিসি ও এএফপির।
বেশ কয়েক বছরের সামরিক শাসনের কারণে বহির্বিশ্বের সঙ্গে একরকম বিচ্ছিন্ন ছিল দেশটি। বিরোধী দলগুলোর ওপর খড়্গহস্ত সামরিক শাসনে দেশটির অর্থনীতিও পঙ্গু হয়ে পড়ে। সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা দেশটির হর্তাকর্তা হয়ে ওঠেন। সাবেক এসব সামরিক শাসকের নিয়ন্ত্রণাধীন দৃশ্যত সংস্কারবাদী অসামরিক সরকার ২০১১ সাল থেকে মিয়ানমারের শাসনভার গ্রহণ করে। সামরিক শাসন তুলে নেওয়ায় এবং একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় দেশটির ওপর থেকে পশ্চিমা দেশগুলোর বেশ কিছু বিধিনিষেধও তুলে নেওয়া হয়।
নভেম্বরের নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হলে দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রীর দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) ওই নির্বাচনে বিপুল বিজয় পাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
সেনাপ্রধান ম্যা অং লাইং কি দেশটির প্রেসিডেন্ট হতে চান? এ প্রশ্নের জবাব সরাসরি না দিয়ে তিনি বলেন, ‘জনগণ আমাকে সেই দায়িত্ব পালন করতে বললে পরে আমি সিদ্ধান্ত নেব।’
No comments