আওয়ামী লীগই একমাত্র জাতীয়তাবাদী দল -সজীব ওয়াজেদ জয়
প্রধানমন্ত্রীর
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, যারা জয়বাংলা
বলতে লজ্জা পায় তারা বাঙালি নয়। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগই বাংলাদেশে একমাত্র
জাতীয়তাবাদী দল। বিএনপি তাদের কিভাবে জাতীয়তাবাদী দল হিসেবে দাবি করে? যারা
যুদ্ধাপরাধীদের হাতে পতাকা দেয়, যারা একাত্তরে ৩০ লাখ মানুষের
হত্যাকারীদের দেশে ফিরিয়ে এনে, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী বানায় তারা কী কখনও
জাতীয়তাবাদী হয়?
গতকাল বিকালে সুচিন্তা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘সন্ত্রাস ও ষড়যন্ত্র বনাম উন্নয়ন ও গণতন্ত্র’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জয় বলেন, আওয়ামী লীগ সেই দল, যে দল দেশের স্বার্থের জন্য বিশ্বের কারো কাছে মাথানত করে না। বিশ্বের চাপের মুখেও যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দিতে পারে। দেশের জনগণ দলটির সঙ্গে আছে বলেই আমরা এটা করতে সাহস পাই।
তিনি বলেন, কিছু লোক জয়বাংলা বলতে লজ্জা পান, কারণ তাদের অন্যরা আওয়ামী লীগ বলবে। এ জন্য তারা জয়বাংলা বলেন না। তবে এটি বাংলাদেশের স্লোগান, স্বাধীনতার স্লোগান।
গণমাধ্যমের সমালোচনা করে জয় বলেন, কিছু কিছু মিডিয়া ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত। তারা পছন্দ করে না যে কোন রাজনৈতিক দল এগিয়ে যাবে, ক্ষমতায় থাকবে, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বাহিনীর গাড়ি আমাদের নিরীহ কর্মীর পায়ের উপর দিয়ে তুলে দেয় আর তারপর তারা অভিযোগ করে যে আমাদের লোকেরা তাদের গাড়িবহরে হামলা করেছে। আসলে নির্বাচন নয়, তাদের চোখ ক্ষমতার দিকে। তারা চায় নিজেদের খায়েশ পূরণ করতে। ২ দিনের জন্য হলেও গাড়িতে পতাকা উড়াতে চায়। যদিও তাদের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার কোন ক্ষমতা নেই।
তিনি বলেন, আমি মিডিয়ার লোকদের দোষ দেব না। তাদের তো পেপার বেচতে হবে, এড নিতে হবে। তবে কিছু কিছু মিডিয়া মালিকরা নিজেদের আসল দায়িত্ব কর্তব্য ভুলে গেছে। জয় বলেন, সেদিন আমি এক সাংবাদিককে বলছিলাম আপনারা কি মানুষকে এন্টারটেইন করতে চান, নাকি খবর দিতে চান। জবাবে সে বলেছিল মানুষ সরকারের বিপক্ষে না লিখলে তা পড়তে চায় না। তখন আমি বলেছিলাম আপনারা যদি মানুষকে এন্টারটেইন করতে চান তাহলে তো এটা খবরের কাগজ না হয়ে ম্যাগাজিন অথবা ট্যাবলয়েড হওয়া দরকার ছিল। কারণ খবরের কাগজ হলে তাতে সঠিক খবর দিতে হবে। সেটা সরকারের পক্ষে যাক অথবা বিপক্ষে।
সংগঠনের পরিচালক কানতারা খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক, শোকালিয়া ঈদগাঁও মাঠের ইমাম মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ, সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবু। সূচনা বক্তব্য দেন সংগঠনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ এ আরাফাত। অনুষ্ঠানে ঢাকার দুই মেয়রও শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।
দেশের একটি দৈনিক পত্রিকায় ছাপা প্রতিবেদনের উদাহরণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীপুত্র বলেন, ‘ইসির কাছে এক সপ্তাহে বিপুল নালিশ’ শিরোনামে আজ একটি প্রতিবেদন পড়লাম। সেখানে ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে সিটি নির্বাচনের পর এক সপ্তাহে ইসির কাছে ৪০টি নালিশ জমা হয়েছে। আমি বলতে চাই এটাতো সুখবর। ২৭০১টি কেন্দ্রের মধ্যে এক সপ্তাহে মাত্র ৪০টি নালিশ জমা হয়েছে। ধরে নিলাম ৪০টি কেন্দ্র থেকে এসব নালিশ দেয়া হয়েছে। এর মানে মাত্র দেড় শতাংশ ভোটকেন্দ্র থেকে নালিশ গিয়েছে বাকি ২৬৬১টি কেন্দ্রে সুন্দর ভাবে ভোট হয়েছে।
জয় বলেন, বিশ্বের সামনে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছি। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি যতদিন ক্ষমতায় থাকবে ততদিন কেউ আমাদের মাথা নিচে নামাতে পারবে না। আওয়ামী লীগ ৬ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকার কারণেই দেশ এগিয়ে গেছে।
গতকাল বিকালে সুচিন্তা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘সন্ত্রাস ও ষড়যন্ত্র বনাম উন্নয়ন ও গণতন্ত্র’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জয় বলেন, আওয়ামী লীগ সেই দল, যে দল দেশের স্বার্থের জন্য বিশ্বের কারো কাছে মাথানত করে না। বিশ্বের চাপের মুখেও যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দিতে পারে। দেশের জনগণ দলটির সঙ্গে আছে বলেই আমরা এটা করতে সাহস পাই।
তিনি বলেন, কিছু লোক জয়বাংলা বলতে লজ্জা পান, কারণ তাদের অন্যরা আওয়ামী লীগ বলবে। এ জন্য তারা জয়বাংলা বলেন না। তবে এটি বাংলাদেশের স্লোগান, স্বাধীনতার স্লোগান।
গণমাধ্যমের সমালোচনা করে জয় বলেন, কিছু কিছু মিডিয়া ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত। তারা পছন্দ করে না যে কোন রাজনৈতিক দল এগিয়ে যাবে, ক্ষমতায় থাকবে, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বাহিনীর গাড়ি আমাদের নিরীহ কর্মীর পায়ের উপর দিয়ে তুলে দেয় আর তারপর তারা অভিযোগ করে যে আমাদের লোকেরা তাদের গাড়িবহরে হামলা করেছে। আসলে নির্বাচন নয়, তাদের চোখ ক্ষমতার দিকে। তারা চায় নিজেদের খায়েশ পূরণ করতে। ২ দিনের জন্য হলেও গাড়িতে পতাকা উড়াতে চায়। যদিও তাদের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার কোন ক্ষমতা নেই।
তিনি বলেন, আমি মিডিয়ার লোকদের দোষ দেব না। তাদের তো পেপার বেচতে হবে, এড নিতে হবে। তবে কিছু কিছু মিডিয়া মালিকরা নিজেদের আসল দায়িত্ব কর্তব্য ভুলে গেছে। জয় বলেন, সেদিন আমি এক সাংবাদিককে বলছিলাম আপনারা কি মানুষকে এন্টারটেইন করতে চান, নাকি খবর দিতে চান। জবাবে সে বলেছিল মানুষ সরকারের বিপক্ষে না লিখলে তা পড়তে চায় না। তখন আমি বলেছিলাম আপনারা যদি মানুষকে এন্টারটেইন করতে চান তাহলে তো এটা খবরের কাগজ না হয়ে ম্যাগাজিন অথবা ট্যাবলয়েড হওয়া দরকার ছিল। কারণ খবরের কাগজ হলে তাতে সঠিক খবর দিতে হবে। সেটা সরকারের পক্ষে যাক অথবা বিপক্ষে।
সংগঠনের পরিচালক কানতারা খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক, শোকালিয়া ঈদগাঁও মাঠের ইমাম মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ, সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবু। সূচনা বক্তব্য দেন সংগঠনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ এ আরাফাত। অনুষ্ঠানে ঢাকার দুই মেয়রও শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।
দেশের একটি দৈনিক পত্রিকায় ছাপা প্রতিবেদনের উদাহরণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীপুত্র বলেন, ‘ইসির কাছে এক সপ্তাহে বিপুল নালিশ’ শিরোনামে আজ একটি প্রতিবেদন পড়লাম। সেখানে ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে সিটি নির্বাচনের পর এক সপ্তাহে ইসির কাছে ৪০টি নালিশ জমা হয়েছে। আমি বলতে চাই এটাতো সুখবর। ২৭০১টি কেন্দ্রের মধ্যে এক সপ্তাহে মাত্র ৪০টি নালিশ জমা হয়েছে। ধরে নিলাম ৪০টি কেন্দ্র থেকে এসব নালিশ দেয়া হয়েছে। এর মানে মাত্র দেড় শতাংশ ভোটকেন্দ্র থেকে নালিশ গিয়েছে বাকি ২৬৬১টি কেন্দ্রে সুন্দর ভাবে ভোট হয়েছে।
জয় বলেন, বিশ্বের সামনে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছি। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি যতদিন ক্ষমতায় থাকবে ততদিন কেউ আমাদের মাথা নিচে নামাতে পারবে না। আওয়ামী লীগ ৬ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকার কারণেই দেশ এগিয়ে গেছে।
No comments