খালেদা জিয়ার গাড়ী বহরে আবারো হামলা
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর ফকিরাপুল কাঁচাবাজার এলাকায় ইট-পাটকেল ছোড়ে মারছেন সরকার-সমর্থক একদল যুবক। ছবি: প্রথম আলো |
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর ফকিরাপুল কাঁচাবাজার এলাকায় অতিক্রম করার সময় সরকার-সমর্থক এক যুবক লাথি মারছেন। ছবি: প্রথম আলো |
বিএনপি
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে ইট-পাটকেল ছোড়ে হামলা চালানোর
চেষ্টা করেছেন সরকার-সমর্থক একদল যুবক। আজ মঙ্গলবার রাত আটটার দিকে
রাজধানীর ফকিরাপুল থেকে নয়াপল্টনে ফেরার পথে ফকিরাপুল কাঁচাবাজার এলাকায় এ
ঘটনা ঘটে।
বিএনপির একটি সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাজধানীর নয়াপল্টন এলাকায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে বিএনপি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী মির্জা আব্বাসের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেন খালেদা জিয়া। এর পর গাড়িবহর নিয়ে তিনি ফকিরাপুল মোড়ে যান। রাত সাড়ে আটটার দিকে তিনি ফকিরাপুল থেকে নয়াপল্টনে ফেরার পথে ফকিরাপুল কাঁচাবাজার এলাকায় অতিক্রম করার সময় সরকার সমর্থক কয়েকজন গাড়িবহরে কয়েকটি ইট-পাটকেল ছোড়ে মারে। গাড়িবহরের গাড়িগুলো দ্রুত গতিতে থাকায় ঘটনাস্থল ছেড়ে চলে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলে থাকা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ধাওয়া দিলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
এর আগে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায়ও ঢাকা উত্তরের বিএনপি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় প্রচার চালানোর সময় ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে সরকার-সমর্থকেরা খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা চালায়। সরকার-সমর্থকেরা খালেদা জিয়ার গাড়ি, পেছনে থাকা চেয়ারপারসনের অতিরিক্ত গাড়ি (স্পেয়ার কার) ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মীদের (সিএসএফ) তিনটি গাড়ি এলোপাতাড়ি ভাঙচুর করেন। এ ছাড়া সেখানে রাখা বেশ কয়েকটি গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। হামলায় খালেদার দুজন নিরাপত্তাকর্মী ফজলুল করিম ও ফারুক হোসেন, একান্ত সচিব আবদুস সাত্তার ও খালেদা জিয়ার একজন গাড়িচালক শাহজাদা শাহেদ এবং সাংবাদিকসহ অন্তত ১০ জন আহত হন। খালেদা জিয়ার গাড়ির সামনের অংশে রক্তের দাগ দেখা গেছে।
বিএনপির একটি সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাজধানীর নয়াপল্টন এলাকায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে বিএনপি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী মির্জা আব্বাসের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেন খালেদা জিয়া। এর পর গাড়িবহর নিয়ে তিনি ফকিরাপুল মোড়ে যান। রাত সাড়ে আটটার দিকে তিনি ফকিরাপুল থেকে নয়াপল্টনে ফেরার পথে ফকিরাপুল কাঁচাবাজার এলাকায় অতিক্রম করার সময় সরকার সমর্থক কয়েকজন গাড়িবহরে কয়েকটি ইট-পাটকেল ছোড়ে মারে। গাড়িবহরের গাড়িগুলো দ্রুত গতিতে থাকায় ঘটনাস্থল ছেড়ে চলে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলে থাকা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ধাওয়া দিলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
এর আগে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায়ও ঢাকা উত্তরের বিএনপি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় প্রচার চালানোর সময় ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে সরকার-সমর্থকেরা খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা চালায়। সরকার-সমর্থকেরা খালেদা জিয়ার গাড়ি, পেছনে থাকা চেয়ারপারসনের অতিরিক্ত গাড়ি (স্পেয়ার কার) ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মীদের (সিএসএফ) তিনটি গাড়ি এলোপাতাড়ি ভাঙচুর করেন। এ ছাড়া সেখানে রাখা বেশ কয়েকটি গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। হামলায় খালেদার দুজন নিরাপত্তাকর্মী ফজলুল করিম ও ফারুক হোসেন, একান্ত সচিব আবদুস সাত্তার ও খালেদা জিয়ার একজন গাড়িচালক শাহজাদা শাহেদ এবং সাংবাদিকসহ অন্তত ১০ জন আহত হন। খালেদা জিয়ার গাড়ির সামনের অংশে রক্তের দাগ দেখা গেছে।
বিএনপির জয়জয়কারে তারা উন্মাদ হয়ে গেছে
সিটি নির্বাচনে বিএনপির জয়জয়কার দেখে সরকার উন্মাদ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার শান্তিনগরে টুইন টাওয়ারের সামনে মির্জা আব্বাসের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে উপস্থিত জনতার উদ্দেশে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে আমাদের ব্যাপক জনজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ২৮ এপ্রিল সিটি নির্বাচন হবে। আমরা অতীতের মতো এবারও স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। এতে ব্যাপক জনসমর্থন পেয়েছি। এজন্য সরকার উন্মাদ হয়ে গেছে। অবৈধ, অত্যাচারী এবং সৈরাচারী সরকার ভেবেছিল বিএনপি নির্বাচনে আসবে না।তারা একতরফা নির্বাচন করে নিজেদের লোকদের প্রশাসনের দায়িত্বে বসাবে।কিন্তু তা হবে না।
সন্ত্রাস, মাদক ও চাঁদাবাজমুক্ত ঢাকা গড়তে মির্জা আব্বাসকে মগ মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, ঢাকা শহরের রাস্তাঘাট অপরিস্কার, নোংরা আবর্জনায় পূর্ণ।এই ঢাকা শহরের উন্নয়নের জন্য সাবেক মেয়র মির্জা আব্বাসকে আপনারা ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন।
তিনি বলেন, মির্জা আব্বাসকে আপনার চেনেন। আব্বাস ঢাকার ছেলে। তিনি আগেও মেয়র থেকে এলাকার অনেক উন্নয়ন করেছেন। আপনার আব্বাস সম্পর্কে খোঁজ খবর নিবেন, অন্যদের সম্পর্কেও খোঁজ খবর নিবেন।
কাওরান বাজারে হামলা উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, আমাকে প্রাণনাশের উদ্দেশে গাড়িতে গুলি করা হয়েছে। আমার গাড়ির গ্লাসে এখনো গুলির চিহ্ন রেয়েছে। দেশে আজ কারো নিরাপত্তা নেই। গুম, খুন নিত্যদিনের ঘটনা।
তিনি আরো বলেন, আমার দলের যুগ্ম মাহাসচিব সালাউদ্দিন আহমেদকে গুম করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের লোকরাই এটা করেছে। আজ পর্যন্ত তাকে ফেরত দেয়া হয়নি।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার শান্তিনগরে টুইন টাওয়ারের সামনে মির্জা আব্বাসের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে উপস্থিত জনতার উদ্দেশে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে আমাদের ব্যাপক জনজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ২৮ এপ্রিল সিটি নির্বাচন হবে। আমরা অতীতের মতো এবারও স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। এতে ব্যাপক জনসমর্থন পেয়েছি। এজন্য সরকার উন্মাদ হয়ে গেছে। অবৈধ, অত্যাচারী এবং সৈরাচারী সরকার ভেবেছিল বিএনপি নির্বাচনে আসবে না।তারা একতরফা নির্বাচন করে নিজেদের লোকদের প্রশাসনের দায়িত্বে বসাবে।কিন্তু তা হবে না।
সন্ত্রাস, মাদক ও চাঁদাবাজমুক্ত ঢাকা গড়তে মির্জা আব্বাসকে মগ মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, ঢাকা শহরের রাস্তাঘাট অপরিস্কার, নোংরা আবর্জনায় পূর্ণ।এই ঢাকা শহরের উন্নয়নের জন্য সাবেক মেয়র মির্জা আব্বাসকে আপনারা ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন।
তিনি বলেন, মির্জা আব্বাসকে আপনার চেনেন। আব্বাস ঢাকার ছেলে। তিনি আগেও মেয়র থেকে এলাকার অনেক উন্নয়ন করেছেন। আপনার আব্বাস সম্পর্কে খোঁজ খবর নিবেন, অন্যদের সম্পর্কেও খোঁজ খবর নিবেন।
কাওরান বাজারে হামলা উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, আমাকে প্রাণনাশের উদ্দেশে গাড়িতে গুলি করা হয়েছে। আমার গাড়ির গ্লাসে এখনো গুলির চিহ্ন রেয়েছে। দেশে আজ কারো নিরাপত্তা নেই। গুম, খুন নিত্যদিনের ঘটনা।
তিনি আরো বলেন, আমার দলের যুগ্ম মাহাসচিব সালাউদ্দিন আহমেদকে গুম করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের লোকরাই এটা করেছে। আজ পর্যন্ত তাকে ফেরত দেয়া হয়নি।
বিএনপির জয়জয়কারে তারা উন্মাদ হয়ে গেছে
বিএনপির জয়জয়কারে তারা উন্মাদ হয়ে গেছে
বিএনপির জয়জয়কারে তারা উন্মাদ হয়ে গেছে
No comments