‘প্রাণনাশের উদ্দেশ্যে গুলি চালানো হয়েছে’ -খালেদার গাড়িবহরে ফের হামলা
আগের
দিন সরকারি দলের কর্মীদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত গাড়ি নিয়েই চতুর্থ দিনের মতো
নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। প্রচারণার
শেষ পর্যায়ে গতকালও হামলার শিকার হয়েছে তার গাড়িবহর। ফকিরাপুল বাজার এলাকায়
জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে একদল যুবক গাড়িবহরের পেছন দিকে হামলা চালায়। এ সময়
গাড়ি লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিএনপির
কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংলগ্ন এলাকায় গণসংযোগ করে ফকিরাপুল থেকে নয়াপল্টনের
দিকে যাওয়ার সময় ফকিরাপুল কাঁচাবাজার সংলগ্ন এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে।
হামলায় কোন গাড়ির ক্ষতি না হলেও গাড়ির বহর ও স্থানীয় লোকজনের মাঝে আতঙ্ক
ছড়িয়ে পড়ে। হামলার সময় খালেদা জিয়ার সঙ্গে থাকা পুলিশের গাড়ি খুব কাছাকাছি
ছিল। কিন্তু পুলিশ ছিল অনেকটা নির্বিকার। হামলাকারীরা কয়েকটি গাড়িকে লক্ষ্য
করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। কয়েকজন হামলাকারী এগিয়ে এসে লাঠি দিয়ে
গাড়ির কাচ ভাঙচুর করার চেষ্টা করে। এ সময় খালেদা জিয়ার বহরে থাকা বিএনপি
নেতা-কর্মীরা তাদের ধাওয়া দিলে গলিতে ঢুকে যায় হামলাকারীরা। এ সময় গাড়িবহর
এই এলাকা দ্রুত ত্যাগ করে। এদিকে শান্তিনগর মোড়ে পথসভায় দেয়া বক্তৃতায়
খালেদা জিয়া বলেছেন, তাকে প্রাণনাশের উদ্দেশ্যে কাওরান বাজারে তার গাড়িতে
গুলি করা হয়েছিল।
বিকাল ৫টা ২০ মিনিটে গুলশানের বাসা থেকে গতকাল হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত নিশান পেট্রল গাড়িসহ সোমবারের ভাঙচুরের শিকার ৫টি গাড়ি নিয়ে বের হন খালেদা জিয়া। বাড্ডা, মেরুন বাড্ডা হয়ে প্রথমে শাহজাহানপুর রেলওয়ে মার্কেটের কয়েকটি দোকানে নিজে লিফলেট বিতরণ করে মেয়র প্রার্থী মির্জা আব্বাসের পক্ষে ‘মগ’ মার্কায় ভোট চান বিএনপি চেয়ারপারসন। এই এলাকায় খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে খিলগাঁও ফ্লাইওভার থেকে শাহজাহানপুর মোড় পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে কয়েক হাজার নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষের ঢল নামে। অনেকে নারী-শিশু উঁচু ভবন থেকে হাত নেড়ে বিএনপি নেত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে দেখা গেছে। বেগম জিয়া গাড়ি থেকে নেমে হাত নেড়ে মানুষের শুভেচ্ছার জবাব দেন। এরপর ধীরগতিতে খালেদা জিয়ার গাড়িবহর রাজারবাগ সড়ক হয়ে শান্তিনগরে আসলে কয়েক হাজার মানুষের উপস্থিতির মধ্যে গাড়িবহর থেমে যায়। টুইন টাওয়ার শপিং মলের সম্মুখে গাড়ির সামনে সিঁড়ির ওপর দাঁড়িয়ে বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
তিনি বলেন, সিটি করপোরেশনে বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার দেখে সরকার উন্মাদ হয়ে গেছে। সিটি নির্বাচনে আমরা অংশ নিয়ে ব্যাপক জনসমর্থন পাচ্ছি। এই অবৈধ অত্যাচারী সরকার ভেবেছিল, বিএনপি এই নির্বাচনে আসবে না। একতরফাভাবে তাদের লোকজনকে ক্ষমতায় বসাবে। কিন্তু আমরা এটি করতে দেয়নি। ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর এবং চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে আমাদের পক্ষে যে সাড়া জেগেছে, তা দেখে সরকার উন্মাদ হয়ে গেছে। উন্মাদ হয়ে তারা গতকাল আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। প্রাণনাশের জন্য গুলি চালিয়েছে। আমার গাড়িতে এখনও সেই গুলি চিহ্ন আছে। এসব হামলার জবাব ভোটের মাধ্যমে দিতে আগামী ২৮শে এপ্রিল মির্জা আব্বাস, তাবিথ আউয়াল ও মঞ্জুর আলমকে মেয়র পদে ভোট দিয়ে বিজয়ী করার আহবানও জানান খালেদা জিয়া। সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে খালেদা জিয়া রাজধানী ঢাকা একটি অপরিচ্ছন্ন ও আবর্জনার শহর অভিহিত করে বলেন, এই শহর এখন নোংরা ও মশার নগরী হয়ে গেছে। রাস্তা-ঘাটের অবস্থা কেমন আপনারা তা দেখছেন। পানি নেই, গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে মির্জা আব্বাসের পক্ষে ভোট চেয়ে তিনি বলেন, আব্বাস এই এলাকার সন্তান, তাকে আপনারা চিনেন, জানেন। তিনি আগে ঢাকার মেয়র ছিলেন, মন্ত্রী ছিলেন। অনেক উন্নয়ন করেছেন। আগামী দিনে তাকে মগ মার্কায় ভোট দিয়ে ঢাকাকে মশকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, আবর্জনামুক্ত ও পরিচ্ছন্ন একটি শান্তির নগরীতে পরিণত করুন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পহেলা বৈশাখে নারী নিপীড়নের ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারী নির্যাতন এখন প্রতিদিনের ঘটনা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ঘটনা ঘটেছে, মা-বোনেরা যদি এখনও সর্তক না হন, আপনারা কেউ ছেলে-মেয়েদের নিয়ে নিরাপদে থাকতে পারবেন না।
বর্তমান সরকারের হাতে গণতন্ত্র বন্দি হয়ে আছে উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, তিন সিটি নির্বাচনে আমাদের প্রার্থীদের ভোট দিলে দেশে শান্তি ফিরে আসবে। যে গণতন্ত্র আওয়ামী লীগের বুটের তলায় পিষ্ট হয়ে আছে, সেই গণতন্ত্র ফিরে আনতে পারবো। সিটি নির্বাচনের পর আমরা আস্তে আস্তে গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে যাবো। দলের যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ ৪১ দিন যাবৎ নিখোঁজ জানিয়ে তিনি বলেন, গুম, খুন ও সন্ত্রাস নিত্য দিনের ঘটনা হয়ে গেছে। সালাহউদ্দিনকে সরকারের লোকজন ৪১ দিন আগে তুলে নিয়ে গেছে, এখনও ফেরত দেয়নি। ইলিয়াস আলীকেও অনেক দিন যাবৎ ফেরত দেয়নি তারা। গুম-খুন-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জনগণকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানান বিএনপি চেয়ারপারসন।
আশুলিয়ায় ব্যাংক ডাকাতির সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের লোকরা জড়িত বলে অভিযোগ করেন খালেদা জিয়া।
এরপর শান্তিনগর, কাকরাইল, নয়া পল্টন, ফকিরেরপুল সড়ক দিয়ে গাড়ি ধীর গতিতে চালিয়ে যাওয়ার সময়ে রাস্তার দুই ধারে হাজার হাজার নেতা-কর্মী দাঁড়িয়ে খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা জানায়। এ সময় বহরের হ্যান্ডমাইক দিয়ে মির্জা আব্বাসে পক্ষে প্রচার চালানো হয়। রাত ৮টার দিকে পলওয়েল মার্কেটের সামনে আরেক পথসভায় খালেদা জিয়ার বলেন, কিছু দিন আগে আমি সন্তান হারিয়েছি। আমার স্বামী দেশের জন্য শহীদ হয়েছেন। ছেলে হারানো বেদনা নিয়েই আপনাদের কাছে ভোট চাইতে এসেছি। মির্জা আব্বাস আমার সন্তানের মতো, নগরবাসীর প্রতি আকুল আবেদন জানাব, আব্বাসকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে আমার সন্তান হারানোর ব্যথা কিছুটা হলেও আপনারা উপশম করুন। এ সময়ে খালেদা জিয়ার গাড়িবহরের পাশেই ছিলেন মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস। খালেদা জিয়ার বক্তব্যের পর আফরোজা বেগম জিয়ার গাড়ির পাশে এসে তার সঙ্গে কথা বলেন। পলওয়েল মার্কেটের ব্যবসায়ীদের উদ্দশ্য করে খালেদা জিয়া বলেন, আপনারা সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ। আপনারা কি ব্যবসা করতে পারছে? আজ দেশের কারও কোন নিরাপত্তা নেই। এ থেকে মুক্তির জন্য আমি আব্বাসের পক্ষে ভোট চাই।
নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছিলেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, মাহবুব আলম ডিউ, মহিলা দলের শিরীন সুলতানাসহ কয়েক হাজার নেতা-কর্মী।
বিকাল ৫টা ২০ মিনিটে গুলশানের বাসা থেকে গতকাল হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত নিশান পেট্রল গাড়িসহ সোমবারের ভাঙচুরের শিকার ৫টি গাড়ি নিয়ে বের হন খালেদা জিয়া। বাড্ডা, মেরুন বাড্ডা হয়ে প্রথমে শাহজাহানপুর রেলওয়ে মার্কেটের কয়েকটি দোকানে নিজে লিফলেট বিতরণ করে মেয়র প্রার্থী মির্জা আব্বাসের পক্ষে ‘মগ’ মার্কায় ভোট চান বিএনপি চেয়ারপারসন। এই এলাকায় খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে খিলগাঁও ফ্লাইওভার থেকে শাহজাহানপুর মোড় পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে কয়েক হাজার নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষের ঢল নামে। অনেকে নারী-শিশু উঁচু ভবন থেকে হাত নেড়ে বিএনপি নেত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে দেখা গেছে। বেগম জিয়া গাড়ি থেকে নেমে হাত নেড়ে মানুষের শুভেচ্ছার জবাব দেন। এরপর ধীরগতিতে খালেদা জিয়ার গাড়িবহর রাজারবাগ সড়ক হয়ে শান্তিনগরে আসলে কয়েক হাজার মানুষের উপস্থিতির মধ্যে গাড়িবহর থেমে যায়। টুইন টাওয়ার শপিং মলের সম্মুখে গাড়ির সামনে সিঁড়ির ওপর দাঁড়িয়ে বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
তিনি বলেন, সিটি করপোরেশনে বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার দেখে সরকার উন্মাদ হয়ে গেছে। সিটি নির্বাচনে আমরা অংশ নিয়ে ব্যাপক জনসমর্থন পাচ্ছি। এই অবৈধ অত্যাচারী সরকার ভেবেছিল, বিএনপি এই নির্বাচনে আসবে না। একতরফাভাবে তাদের লোকজনকে ক্ষমতায় বসাবে। কিন্তু আমরা এটি করতে দেয়নি। ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর এবং চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে আমাদের পক্ষে যে সাড়া জেগেছে, তা দেখে সরকার উন্মাদ হয়ে গেছে। উন্মাদ হয়ে তারা গতকাল আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। প্রাণনাশের জন্য গুলি চালিয়েছে। আমার গাড়িতে এখনও সেই গুলি চিহ্ন আছে। এসব হামলার জবাব ভোটের মাধ্যমে দিতে আগামী ২৮শে এপ্রিল মির্জা আব্বাস, তাবিথ আউয়াল ও মঞ্জুর আলমকে মেয়র পদে ভোট দিয়ে বিজয়ী করার আহবানও জানান খালেদা জিয়া। সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে খালেদা জিয়া রাজধানী ঢাকা একটি অপরিচ্ছন্ন ও আবর্জনার শহর অভিহিত করে বলেন, এই শহর এখন নোংরা ও মশার নগরী হয়ে গেছে। রাস্তা-ঘাটের অবস্থা কেমন আপনারা তা দেখছেন। পানি নেই, গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে মির্জা আব্বাসের পক্ষে ভোট চেয়ে তিনি বলেন, আব্বাস এই এলাকার সন্তান, তাকে আপনারা চিনেন, জানেন। তিনি আগে ঢাকার মেয়র ছিলেন, মন্ত্রী ছিলেন। অনেক উন্নয়ন করেছেন। আগামী দিনে তাকে মগ মার্কায় ভোট দিয়ে ঢাকাকে মশকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, আবর্জনামুক্ত ও পরিচ্ছন্ন একটি শান্তির নগরীতে পরিণত করুন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পহেলা বৈশাখে নারী নিপীড়নের ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারী নির্যাতন এখন প্রতিদিনের ঘটনা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ঘটনা ঘটেছে, মা-বোনেরা যদি এখনও সর্তক না হন, আপনারা কেউ ছেলে-মেয়েদের নিয়ে নিরাপদে থাকতে পারবেন না।
বর্তমান সরকারের হাতে গণতন্ত্র বন্দি হয়ে আছে উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, তিন সিটি নির্বাচনে আমাদের প্রার্থীদের ভোট দিলে দেশে শান্তি ফিরে আসবে। যে গণতন্ত্র আওয়ামী লীগের বুটের তলায় পিষ্ট হয়ে আছে, সেই গণতন্ত্র ফিরে আনতে পারবো। সিটি নির্বাচনের পর আমরা আস্তে আস্তে গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে যাবো। দলের যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ ৪১ দিন যাবৎ নিখোঁজ জানিয়ে তিনি বলেন, গুম, খুন ও সন্ত্রাস নিত্য দিনের ঘটনা হয়ে গেছে। সালাহউদ্দিনকে সরকারের লোকজন ৪১ দিন আগে তুলে নিয়ে গেছে, এখনও ফেরত দেয়নি। ইলিয়াস আলীকেও অনেক দিন যাবৎ ফেরত দেয়নি তারা। গুম-খুন-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জনগণকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানান বিএনপি চেয়ারপারসন।
আশুলিয়ায় ব্যাংক ডাকাতির সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের লোকরা জড়িত বলে অভিযোগ করেন খালেদা জিয়া।
এরপর শান্তিনগর, কাকরাইল, নয়া পল্টন, ফকিরেরপুল সড়ক দিয়ে গাড়ি ধীর গতিতে চালিয়ে যাওয়ার সময়ে রাস্তার দুই ধারে হাজার হাজার নেতা-কর্মী দাঁড়িয়ে খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা জানায়। এ সময় বহরের হ্যান্ডমাইক দিয়ে মির্জা আব্বাসে পক্ষে প্রচার চালানো হয়। রাত ৮টার দিকে পলওয়েল মার্কেটের সামনে আরেক পথসভায় খালেদা জিয়ার বলেন, কিছু দিন আগে আমি সন্তান হারিয়েছি। আমার স্বামী দেশের জন্য শহীদ হয়েছেন। ছেলে হারানো বেদনা নিয়েই আপনাদের কাছে ভোট চাইতে এসেছি। মির্জা আব্বাস আমার সন্তানের মতো, নগরবাসীর প্রতি আকুল আবেদন জানাব, আব্বাসকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে আমার সন্তান হারানোর ব্যথা কিছুটা হলেও আপনারা উপশম করুন। এ সময়ে খালেদা জিয়ার গাড়িবহরের পাশেই ছিলেন মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস। খালেদা জিয়ার বক্তব্যের পর আফরোজা বেগম জিয়ার গাড়ির পাশে এসে তার সঙ্গে কথা বলেন। পলওয়েল মার্কেটের ব্যবসায়ীদের উদ্দশ্য করে খালেদা জিয়া বলেন, আপনারা সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ। আপনারা কি ব্যবসা করতে পারছে? আজ দেশের কারও কোন নিরাপত্তা নেই। এ থেকে মুক্তির জন্য আমি আব্বাসের পক্ষে ভোট চাই।
নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছিলেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, মাহবুব আলম ডিউ, মহিলা দলের শিরীন সুলতানাসহ কয়েক হাজার নেতা-কর্মী।
No comments