সেনা মোতায়েন আইওয়াশ: আফরোজা আব্বাস
বিচারিক
ক্ষমতা ছাড়া সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তকে আইওয়াশ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি
সমর্থিত মেয়র প্রার্থী মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস। তিনি আজ
বুধবার রাজধানীর বাংলাবাজার-সদরঘাট এলাকায় গণসংযোগ করার সময় এ মন্তব্য
করেন।
আফরোজা আব্বাস সাংবাদিকদের বলেন, সেনাবাহিনী মোতায়েন (মোতায়েনের সিদ্ধান্ত) হয়েছে, এটা শুধু আইওয়াশ। আমরা তো টহল দেয়ার জন্য সেনাবাহিনী চাইনি। আমরা সরকারকে বলব, যদি নিরপেক্ষ নির্বাচন চান, সুষ্ঠু নির্বাচন চান, ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন করুন। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণ বুঝিয়ে দেবে জনগণ কার পক্ষে আছে?
গতকাল মঙ্গলবার সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তের কথা জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ। ২৬ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত মাঠে থাকবে তারা।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গণসংযোগে হামলায় প্রমাণিত হয়েছে নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি না করে একচেটিয়া, একতরফা নির্বাচনের মধ্যেমে ঢাকা সিটি নির্বাচনের ফলাফল নিজেদের পক্ষে নেয়ার ষড়যন্ত্র করছে সরকার।
তিনি বলেন, মির্জা আব্বাসের পক্ষে নির্বাচনী গণসংযোগকালে প্রতিদিন আমাদের হয়রানি করা হচ্ছে, বাধা দেয়া হচ্ছে। আমি বার বার এ ব্যাপারে নগরবাসীকে ও প্রশাসনকে গণমাধ্যমের মাধ্যমে অভিযোগ জানাচ্ছি।
মিসেস আব্বাস বলেন, ‘কেউ কেউ বলছেন, আমি আরো জোরালোভাবে কেন প্রতিবাদ করছি না। জোরালো প্রতিবাদ মানে কী? আমি তাদের সাথে ঝগড়া করব? মারমুখী আচরণ করব? আমরা তো প্রতিবাদ করছি গণতন্ত্রের ভাষায়। প্রতিবাদ করার নামে আমরা মারমুখী হতে পারব না।’
আফরোজা বলেন, আমি মির্জা আব্বাসের স্ত্রী, ঢাকার বউ। ঢাকাবাসীর কাছে মির্জা আব্বাসের জন্য ভোট চাই, দোয়া চাই। ঢাকার বউ হিসেবে অবশ্যই আমি নগরবাসীর কাছ থেকে সম্মান পাচ্ছি, দোয়া পাচ্ছি। আমি নগরবাসীর কাছে কৃতজ্ঞ।
এ সময় আফরোজা আব্বাসের সাথে ছিলেন- ড্যাব নেতা ডা. রফিকুল ইসলাম, মাওলানা আবদুল মালেক, কাউন্সিলর প্রার্থী শাহিদা মোর্শেদ, কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ার পারভেজ বাদল প্রমুখ।
আফরোজা আব্বাস আরো বলেন, নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে সরকার সমর্থিত প্রার্থী ও তাদের নেতাকর্মীরা আমাদের কর্মী-সমর্থকদের ওপর ততবেশি চড়াও হচ্ছে। এমন কোনো দিন নেই যে দিন আমাদের প্রচারণার মাইক ছিনিয়ে নেয়নি, লিফলেট বিতরণে বাধা দেয়নি কিংবা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়নি। আমরা এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করেছি। প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু এর কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না।
তিনি বলেন, যেখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির ব্যবস্থাই সরকার তৈরি করতে পারেনি, সেখানে অবাধ-সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে কী করে?
আফরোজা আব্বাস সাংবাদিকদের বলেন, সেনাবাহিনী মোতায়েন (মোতায়েনের সিদ্ধান্ত) হয়েছে, এটা শুধু আইওয়াশ। আমরা তো টহল দেয়ার জন্য সেনাবাহিনী চাইনি। আমরা সরকারকে বলব, যদি নিরপেক্ষ নির্বাচন চান, সুষ্ঠু নির্বাচন চান, ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন করুন। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণ বুঝিয়ে দেবে জনগণ কার পক্ষে আছে?
গতকাল মঙ্গলবার সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তের কথা জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ। ২৬ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত মাঠে থাকবে তারা।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গণসংযোগে হামলায় প্রমাণিত হয়েছে নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি না করে একচেটিয়া, একতরফা নির্বাচনের মধ্যেমে ঢাকা সিটি নির্বাচনের ফলাফল নিজেদের পক্ষে নেয়ার ষড়যন্ত্র করছে সরকার।
তিনি বলেন, মির্জা আব্বাসের পক্ষে নির্বাচনী গণসংযোগকালে প্রতিদিন আমাদের হয়রানি করা হচ্ছে, বাধা দেয়া হচ্ছে। আমি বার বার এ ব্যাপারে নগরবাসীকে ও প্রশাসনকে গণমাধ্যমের মাধ্যমে অভিযোগ জানাচ্ছি।
মিসেস আব্বাস বলেন, ‘কেউ কেউ বলছেন, আমি আরো জোরালোভাবে কেন প্রতিবাদ করছি না। জোরালো প্রতিবাদ মানে কী? আমি তাদের সাথে ঝগড়া করব? মারমুখী আচরণ করব? আমরা তো প্রতিবাদ করছি গণতন্ত্রের ভাষায়। প্রতিবাদ করার নামে আমরা মারমুখী হতে পারব না।’
আফরোজা বলেন, আমি মির্জা আব্বাসের স্ত্রী, ঢাকার বউ। ঢাকাবাসীর কাছে মির্জা আব্বাসের জন্য ভোট চাই, দোয়া চাই। ঢাকার বউ হিসেবে অবশ্যই আমি নগরবাসীর কাছ থেকে সম্মান পাচ্ছি, দোয়া পাচ্ছি। আমি নগরবাসীর কাছে কৃতজ্ঞ।
এ সময় আফরোজা আব্বাসের সাথে ছিলেন- ড্যাব নেতা ডা. রফিকুল ইসলাম, মাওলানা আবদুল মালেক, কাউন্সিলর প্রার্থী শাহিদা মোর্শেদ, কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ার পারভেজ বাদল প্রমুখ।
আফরোজা আব্বাস আরো বলেন, নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে সরকার সমর্থিত প্রার্থী ও তাদের নেতাকর্মীরা আমাদের কর্মী-সমর্থকদের ওপর ততবেশি চড়াও হচ্ছে। এমন কোনো দিন নেই যে দিন আমাদের প্রচারণার মাইক ছিনিয়ে নেয়নি, লিফলেট বিতরণে বাধা দেয়নি কিংবা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়নি। আমরা এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করেছি। প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু এর কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না।
তিনি বলেন, যেখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির ব্যবস্থাই সরকার তৈরি করতে পারেনি, সেখানে অবাধ-সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে কী করে?
No comments