লন্ডনে জিজ্ঞাসাবাদের প্রস্তাবে রাজি জুলিয়ান অ্যাসঞ্জ
সুইডেনের
সরকারি কৌশুলিরা ব্রিটেনে এসে উইকিলিক্সের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসঞ্জকে
জিজ্ঞাসাবাদের ইচ্ছা প্রকাশ করার পর মি. অ্যাসঞ্জের একজন আইনজীবী এই
প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছেন।
এর আগে তারা সাড়া জাগানো এই হ্যাকারকে তাদের হাতে তুলে দেয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলো।
যৌন হয়রানির মামলায় সুইডেনে প্র্যত্যর্পন ঠেকাতে মি. অ্যাসঞ্জ প্রায় তিন বছর ধরে লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে অবস্থান করছেন। জুলিয়ান অ্যাসঞ্জকে লন্ডনে ইকুয়েডরিয়ান দূতাবাসেই জিজ্ঞাসাবাদের প্রস্তাব আগেও দেয়া হয়েছিল, কিন্তু সুইডিশ তদন্তকারীরা আগে এতে রাজি হয়নি।
কিন্তু এখন তারা মত পাল্টেছেন। তারা বলছেন, যে সময়সীমার মধ্যে সুইডেনে মিস্টার অ্যাসঞ্জকে বিচার করা যেতে পারে, তার মেয়াদ ফুরিয়ে আসছে। সে কারণেই তারা লন্ডনে এসে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এই মামলাকে ঘিরে যে আইনী এবং কূটনৈতিক অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, সেটি এখন কাটানো যাবে বলে আশা করছেন জুলিয়ান অ্যাসঞ্জের আইনজীবী পার স্যমুয়েলসন।
সুইডিশ কর্তৃপরে এই সিদ্ধান্ত জুলিয়ান অ্যাসঞ্জের জন্য এক বিরাট বিজয় বলে বর্ণনা করেন তার আইনজীবি পার স্যামুয়েলসন।
তিনি বলেন, গত চার বছর ধরে তারা এর জন্য অপো করেছেন। সুইডিশ তদন্তকারীরা যে এই সিদ্ধান্ত নিতে চার বছর দেরী করলো, তার ফলে দূতাবাসে চার বছর ধরে কার্যত ঘরবন্দী মিস্টার অ্যাসঞ্জের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে বলেও দাবি করেন তিনি।
জুলিয়ান অ্যাসঞ্জের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং যৌন হয়রানির যে অভিযোগ রয়েছে, শুরু থেকেই তা অস্বীকার করছেন তিনি। এই মামলার মুখোমুখি হওয়ার জন্য তিনি সুইডেনে যেতেও অস্বীকৃতি জানান এবং তাকে যেন সেখান পাঠানো না যায়, সেজন্যে লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে গিয়ে আশ্রয় নেন।
উইকিলিক্স ওয়েবসাইটে বহু গোপন মার্কিন দলিল ফাঁস করে দেয়ায় তাকে সুইডিশ কর্তৃপক্ষ বিচারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেবে বলে আশংকা প্রকাশ করেন তিনি।
সূত্র : বিবিসি
এর আগে তারা সাড়া জাগানো এই হ্যাকারকে তাদের হাতে তুলে দেয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলো।
যৌন হয়রানির মামলায় সুইডেনে প্র্যত্যর্পন ঠেকাতে মি. অ্যাসঞ্জ প্রায় তিন বছর ধরে লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে অবস্থান করছেন। জুলিয়ান অ্যাসঞ্জকে লন্ডনে ইকুয়েডরিয়ান দূতাবাসেই জিজ্ঞাসাবাদের প্রস্তাব আগেও দেয়া হয়েছিল, কিন্তু সুইডিশ তদন্তকারীরা আগে এতে রাজি হয়নি।
কিন্তু এখন তারা মত পাল্টেছেন। তারা বলছেন, যে সময়সীমার মধ্যে সুইডেনে মিস্টার অ্যাসঞ্জকে বিচার করা যেতে পারে, তার মেয়াদ ফুরিয়ে আসছে। সে কারণেই তারা লন্ডনে এসে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এই মামলাকে ঘিরে যে আইনী এবং কূটনৈতিক অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, সেটি এখন কাটানো যাবে বলে আশা করছেন জুলিয়ান অ্যাসঞ্জের আইনজীবী পার স্যমুয়েলসন।
সুইডিশ কর্তৃপরে এই সিদ্ধান্ত জুলিয়ান অ্যাসঞ্জের জন্য এক বিরাট বিজয় বলে বর্ণনা করেন তার আইনজীবি পার স্যামুয়েলসন।
তিনি বলেন, গত চার বছর ধরে তারা এর জন্য অপো করেছেন। সুইডিশ তদন্তকারীরা যে এই সিদ্ধান্ত নিতে চার বছর দেরী করলো, তার ফলে দূতাবাসে চার বছর ধরে কার্যত ঘরবন্দী মিস্টার অ্যাসঞ্জের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে বলেও দাবি করেন তিনি।
জুলিয়ান অ্যাসঞ্জের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং যৌন হয়রানির যে অভিযোগ রয়েছে, শুরু থেকেই তা অস্বীকার করছেন তিনি। এই মামলার মুখোমুখি হওয়ার জন্য তিনি সুইডেনে যেতেও অস্বীকৃতি জানান এবং তাকে যেন সেখান পাঠানো না যায়, সেজন্যে লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে গিয়ে আশ্রয় নেন।
উইকিলিক্স ওয়েবসাইটে বহু গোপন মার্কিন দলিল ফাঁস করে দেয়ায় তাকে সুইডিশ কর্তৃপক্ষ বিচারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেবে বলে আশংকা প্রকাশ করেন তিনি।
সূত্র : বিবিসি
No comments