লোহালিয়া-বাউফল-দশমিনা সড়ক, পাঁচ কিলোমিটার অংশ খানাখন্দে ভরা
পটুয়াখালীর লোহালিয়া-বাউফল-দশমিনা সড়কের লোহালিয়া অংশের পাঁচ কিলোমিটারে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কাঁকড়াবুনিয়া এলাকার ছবি l প্রথম আলো |
পটুয়াখালীর
লোহালিয়া-বাউফল-দশমিনা সড়কের লোহালিয়া অংশের পাঁচ কিলোমিটার খানাখন্দে
ভরে গিয়ে যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। নির্মাণের পর আর সংস্কার
না হওয়ায় সড়কের এ দশা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্র জানায়, জেলা সদরের সঙ্গে দশমিনা ও বাউফল উপজেলার সড়ক যোগাযোগ সহজ করতে ২০০৫ সালে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ এই সড়ক নির্মাণ করে। এতে সড়কপথে দশমিনা ও বাউফলের সঙ্গে উপজেলা সদরের দূরত্ব অর্ধেক কমে যায়। এর আগে জেলা সদর থেকে দশমিনা যেতে ৪৭ কিলোমিটার এবং বাউফল যেতে ৩৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হতো।
বিকল্প এই সড়ক হওয়ার পর জেলা সদর থেকে দশমিনার দূরত্ব ২২ এবং বাউফলের ১৭ কিলোমিটারে এসে দাঁড়িয়েছে। সময় ও অর্থ সাশ্রয় হয় বলে ওই দুই উপজেলার মানুষের কাছে সড়কটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
এক দশক আগে সড়কটি নির্মাণ করা হয়। এটির পটুয়াখালী সদরের লোহালিয়া থেকে কাশিপুর এলাকার পাঁচ কিলোমিটার অংশ ১০ বছরে একবারও সংস্কার করা হয়নি। এতে সড়কের পিচ ও খোয়া উঠে যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টিতে সড়কটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
কাশিপুর এলাকার বাসিন্দা মোতাহার হোসেন বলেন, ২ মার্চ হঠাৎ বৃষ্টিতে সড়কটির গর্তে পানি জমে যায়। এ সময় যানবাহন চলাচল কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় মোটরসাইকেল ও টমটমের চালকেরা নিজেদের উদ্যোগে ইট-বালু ফেলে গর্তগুলো ভরাটের চেষ্টা করেন।
দশমিনা উপজেলা শহরের ফয়েজুর রহমান জানান, তিনি প্রায়ই মোটরসাইকেল নিয়ে এই সড়ক দিয়ে জেলা শহরে যাতায়াত করেন। কিন্তু কাশিপুর অংশ এতটাই খারাপ যে চলাচল অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এই পাঁচ কিলোমিটারের জন্য এই পথে যানবাহন চলাচল বন্ধের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এই সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী কাশিপুর এলাকার বাসিন্দা জসিম খান বলেন, বছরের পর বছর সংস্কার না করায় সড়কটি এখন ব্যবহারের অনুপযোগী। এটি সংস্কারে এলজিইডির কার্যালয়ে অনুরোধ জানানো হলেও কাজ হচ্ছে না। বর্ষার আগে সংস্কার না হলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।
এলজিইডি পটুয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সালেহ মো. হানিফ বলেন, আসলেই এটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সড়কটি মেরামত জরুরি। অর্থ বরাদ্দ না পাওয়ায় এটি মেরামত করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে শিগগিরই সড়কটি মেরামতের কাজ শুরু করা যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্র জানায়, জেলা সদরের সঙ্গে দশমিনা ও বাউফল উপজেলার সড়ক যোগাযোগ সহজ করতে ২০০৫ সালে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ এই সড়ক নির্মাণ করে। এতে সড়কপথে দশমিনা ও বাউফলের সঙ্গে উপজেলা সদরের দূরত্ব অর্ধেক কমে যায়। এর আগে জেলা সদর থেকে দশমিনা যেতে ৪৭ কিলোমিটার এবং বাউফল যেতে ৩৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হতো।
বিকল্প এই সড়ক হওয়ার পর জেলা সদর থেকে দশমিনার দূরত্ব ২২ এবং বাউফলের ১৭ কিলোমিটারে এসে দাঁড়িয়েছে। সময় ও অর্থ সাশ্রয় হয় বলে ওই দুই উপজেলার মানুষের কাছে সড়কটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
এক দশক আগে সড়কটি নির্মাণ করা হয়। এটির পটুয়াখালী সদরের লোহালিয়া থেকে কাশিপুর এলাকার পাঁচ কিলোমিটার অংশ ১০ বছরে একবারও সংস্কার করা হয়নি। এতে সড়কের পিচ ও খোয়া উঠে যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টিতে সড়কটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
কাশিপুর এলাকার বাসিন্দা মোতাহার হোসেন বলেন, ২ মার্চ হঠাৎ বৃষ্টিতে সড়কটির গর্তে পানি জমে যায়। এ সময় যানবাহন চলাচল কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় মোটরসাইকেল ও টমটমের চালকেরা নিজেদের উদ্যোগে ইট-বালু ফেলে গর্তগুলো ভরাটের চেষ্টা করেন।
দশমিনা উপজেলা শহরের ফয়েজুর রহমান জানান, তিনি প্রায়ই মোটরসাইকেল নিয়ে এই সড়ক দিয়ে জেলা শহরে যাতায়াত করেন। কিন্তু কাশিপুর অংশ এতটাই খারাপ যে চলাচল অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এই পাঁচ কিলোমিটারের জন্য এই পথে যানবাহন চলাচল বন্ধের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এই সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী কাশিপুর এলাকার বাসিন্দা জসিম খান বলেন, বছরের পর বছর সংস্কার না করায় সড়কটি এখন ব্যবহারের অনুপযোগী। এটি সংস্কারে এলজিইডির কার্যালয়ে অনুরোধ জানানো হলেও কাজ হচ্ছে না। বর্ষার আগে সংস্কার না হলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।
এলজিইডি পটুয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সালেহ মো. হানিফ বলেন, আসলেই এটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সড়কটি মেরামত জরুরি। অর্থ বরাদ্দ না পাওয়ায় এটি মেরামত করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে শিগগিরই সড়কটি মেরামতের কাজ শুরু করা যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
No comments