বিনা মূল্যে কারা পাচ্ছেন উইন্ডোজ?
উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম |
যাঁরা
পাইরেটেড উইন্ডোজ সফটওয়্যার ব্যবহার করছেন তাঁদের জন্যও সুখবর দিচ্ছে
মাইক্রোসফট। পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারকারীদের জন্য বিনা মূল্যেই উইন্ডোজ
১০ আপগ্রেড করার সুবিধা দেওয়ার কথা ভাবছে বিশ্বের বৃহত্তম সফটওয়্যার
নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।
এবারের গ্রীষ্মে ১৯০টি দেশে ১১১টি ভাষায় উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট। সেখানে বলা হচ্ছে উইন্ডোজের নতুন এই সংস্করণটি হালনাগাদ করে বিনা মূল্যে দেওয়ার কথা।
মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম বিভাগের পরিচালক টেরি মেয়ারসন চীনের সেনঝেনে অনুষ্ঠিত উইনহেক নামের প্রযুক্তি সম্মেলনে মাইক্রোসফটের নতুন এই পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, যাঁরা আসল উইন্ডোজ ৭ বা তার পরের সংস্করণ ব্যবহার করছেন তারা তো উইন্ডোজ ১০ পাবেনই; সঙ্গে যাঁরা পাইরেটেড কপি ব্যবহার করছেন তাঁদেরও বিনা মূল্যে উইন্ডোজ হালনাগাদ সুবিধা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে মাইক্রোসফট।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেয়ারসন জানান, আমরা সব উপযুক্ত পিসিই হালনাগাদ করতে চাই তা আসল (জেনুইন) সফটওয়্যারের হোক বা (নন-জেনুইন) নকল। আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে সবাইকে উইন্ডোজে ফিরিয়ে আনা।’
উইন্ডোজের কোন কোন সংস্করণে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করে নেওয়া যাবে তার বিস্তারিত জানিয়েছে মাইক্রোসফট।
চীনে লেনোভো, টেনসেন্ট ও কুইহো ৩৬০ এই তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে সহজে উইন্ডোজ হালানাগাদ করার সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট।
এ বছরের জানুয়ারি মাসে মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ ঘোষণা দিয়েছিল যে, কেবল জেনুইন বা আসল উইন্ডোজ ৭ বা পরবর্তী সংস্করণ ব্যবহারকারীদের কাছে বিনা মূল্যে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ সুবিধা দেওয়া হবে। ব্যবহারকারীদের ধরে রাখা ও উইন্ডোজ বিক্রি থেকে মুনাফা কমে যাওয়ার বিষয়টি পুষিয়ে নিতে অফিস এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তবে এখন মাইক্রোসফট সে পরিকল্পনা থেকে সরে এসেছে।
পাইরেটেড সফটওয়্যার হালনাগাদ করার সুবিধা দিলেও তাতে কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছে মাইক্রোসফট। ইন্ডিয়া টুডেকে এক বিবৃতিতে মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত হলে, নন-জেনুইন পিসিগুলো তাতে হালনাগাদ করে নেওয়া যাবে কিন্তু তা আসল সফটওয়্যারের মর্যাদা পাবে না। অর্থাৎ, হালনাগাদ হলেও পাইরেটেড কপির হালনাগাদ সংস্করণটি পাইরেটেড হিসেবেই চালাতে হবে।
বিবৃতিতে মাইক্রোসফট আরও জানিয়েছে, নন-জেনুইন উইন্ডোজ বলতে মাইক্রোসফট থেকে উন্মুক্ত করা উইন্ডোজের সংস্করণ নয়। এটি ঠিকভাবে লাইসেন্স করাও থাকে না, মাইক্রোসফট বা এর কোনো বিশ্বস্ত অংশীদার কর্তৃক তা সমর্থিতও নয়। যদি এ রকম কোনো নন-জেনুইন বা লাইসেন্স বিহীন সফটওয়্যার উইন্ডোজ ১০ দিয়ে হালনাগাদ করা হয় তবে সেটিও পাইরেট কপি হিসেবেই বিবেচিত হবে।
এতে কী সমস্যা হবে? হালনাগাদ সফটওয়্যার হিসেবে উইন্ডোজ ১০ পাইরেট কপি ব্যবহার করলে লাইসেন্স কি পাওয়া যাবে না। এতে মাইক্রোসফট থেকে সব ধরনের সমর্থনও আশা করা যাবে না। এ ছাড়া উইন্ডোজের এই সংস্করণটি আনইনস্টল করা সম্ভব হবে না। কোনো ইউএসবি স্টিকে এই সংস্করণটি সংরক্ষণ করে তা পুনরায় ইনস্টল করাও এতে সম্ভব হবে না। এ ছাড়াও উইন্ডোজ ১০ এর আসল সফটওয়্যার লাইসেন্স কেনার জন্য পপ আপ বার্তা দেখানো হবে।
পিসি ও ট্যাবের ক্ষেত্রে
১৮ মার্চ মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উইন্ডোজ আপডেট সার্ভিস ব্যবহার করে এ বছরের শেষ নাগাদ উইন্ডোজ ৭ সার্ভিস প্যাক ১ ও উইন্ডোজ ৮.১ আপডেট চালিত পিসি ও ট্যাবগুলোতে কেবল উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করা যাবে। অন্যান্য ব্যবহারকারী, বিশেষ করে পুরোনো সংস্করণের অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের ডিভিডি বা ইউএসবি ড্রাইভ ব্যবহার করে হালনাগাদ করতে হবে। অপারেটিং সিস্টেম উন্মুক্ত করার পর গ্রাহক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য এক বছর বিনা মূল্যে হালনাগাদ সুবিধা রাখবে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ অবশ্য আপগ্রেড বা হালানাগাদ প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য এখনও উন্মুক্ত করেনি। তবে উইন্ডোজ ৭,৮ ও ৮.১ থেকে সরাসরি আপগ্রেড সুবিধা থাকবে এবং উইন্ডোজের সেটিংস, অ্যাপ্লিকেশন ও ডেটা পরিবর্তন হবে না।
উইন্ডোজ এক্সপি ও ভিস্তা ব্যবহারকারীদের জন্য মাইক্রোসফটের কোনো অফার নেই। অর্থাৎ, এক্সপি ও ভিস্তা ব্যবহারকারীরা উইন্ডোজ ১০ পাচ্ছেন না। যদিও বর্তমানে ২১ শতাংশ পিসিতে উইন্ডোজ এক্সপি ও দুই শতাংশ পিসিতে ভিস্তা ব্যবহৃত হচ্ছে। ট্যাবলেটের ক্ষেত্রে উইন্ডোজ আরটি সংস্করণকেও বঞ্চিত করছে মাইক্রোসফট।
মোবাইলে উইন্ডোজ ১০
চীনে অনুষ্ঠিত উইনহেক সম্মেলনে মাইক্রোসফট মোবাইলের অপারেটিং সিস্টেমটিকে উইন্ডোজ মোবাইল ১০ নামে ডেকেছে। বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, কেবল উইন্ডোজ ফোন ৮.১ ওএস চালিত পণ্যগুলোতে উইন্ডোজ মোবাইল ১০ হালনাগাদ সুবিধা মিলতে পারে। উইন্ডোজ ফোন ৮.০ অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে এই সুবিধা নাও আসতে পারে। এর আগে যদিও মাইক্রোসফটের লুমিয়া টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে সকল উইন্ডোজ ফোন ৮ ডিভাইসে উইন্ডোজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে উইন্ডোজ ফোনের মধ্যে উইন্ডোজ ৮.১ ব্যবহৃত হচ্ছে ৫৯ শতাংশ ক্ষেত্রে আর উইন্ডোজ ৮.০ ব্যবহৃত হচ্ছে ২৮ শতাংশ ক্ষেত্রে। বর্তমানে উইন্ডোজ ১০ ও উইন্ডোজ মোবাইল ১০ টেকনিক্যাল প্রিভিউ হিসেবে পাওয়া যাচ্ছে।
এবারের গ্রীষ্মে ১৯০টি দেশে ১১১টি ভাষায় উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট। সেখানে বলা হচ্ছে উইন্ডোজের নতুন এই সংস্করণটি হালনাগাদ করে বিনা মূল্যে দেওয়ার কথা।
মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম বিভাগের পরিচালক টেরি মেয়ারসন চীনের সেনঝেনে অনুষ্ঠিত উইনহেক নামের প্রযুক্তি সম্মেলনে মাইক্রোসফটের নতুন এই পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, যাঁরা আসল উইন্ডোজ ৭ বা তার পরের সংস্করণ ব্যবহার করছেন তারা তো উইন্ডোজ ১০ পাবেনই; সঙ্গে যাঁরা পাইরেটেড কপি ব্যবহার করছেন তাঁদেরও বিনা মূল্যে উইন্ডোজ হালনাগাদ সুবিধা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে মাইক্রোসফট।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেয়ারসন জানান, আমরা সব উপযুক্ত পিসিই হালনাগাদ করতে চাই তা আসল (জেনুইন) সফটওয়্যারের হোক বা (নন-জেনুইন) নকল। আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে সবাইকে উইন্ডোজে ফিরিয়ে আনা।’
উইন্ডোজের কোন কোন সংস্করণে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করে নেওয়া যাবে তার বিস্তারিত জানিয়েছে মাইক্রোসফট।
চীনে লেনোভো, টেনসেন্ট ও কুইহো ৩৬০ এই তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে সহজে উইন্ডোজ হালানাগাদ করার সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট।
এ বছরের জানুয়ারি মাসে মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ ঘোষণা দিয়েছিল যে, কেবল জেনুইন বা আসল উইন্ডোজ ৭ বা পরবর্তী সংস্করণ ব্যবহারকারীদের কাছে বিনা মূল্যে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ সুবিধা দেওয়া হবে। ব্যবহারকারীদের ধরে রাখা ও উইন্ডোজ বিক্রি থেকে মুনাফা কমে যাওয়ার বিষয়টি পুষিয়ে নিতে অফিস এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তবে এখন মাইক্রোসফট সে পরিকল্পনা থেকে সরে এসেছে।
পাইরেটেড সফটওয়্যার হালনাগাদ করার সুবিধা দিলেও তাতে কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছে মাইক্রোসফট। ইন্ডিয়া টুডেকে এক বিবৃতিতে মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত হলে, নন-জেনুইন পিসিগুলো তাতে হালনাগাদ করে নেওয়া যাবে কিন্তু তা আসল সফটওয়্যারের মর্যাদা পাবে না। অর্থাৎ, হালনাগাদ হলেও পাইরেটেড কপির হালনাগাদ সংস্করণটি পাইরেটেড হিসেবেই চালাতে হবে।
বিবৃতিতে মাইক্রোসফট আরও জানিয়েছে, নন-জেনুইন উইন্ডোজ বলতে মাইক্রোসফট থেকে উন্মুক্ত করা উইন্ডোজের সংস্করণ নয়। এটি ঠিকভাবে লাইসেন্স করাও থাকে না, মাইক্রোসফট বা এর কোনো বিশ্বস্ত অংশীদার কর্তৃক তা সমর্থিতও নয়। যদি এ রকম কোনো নন-জেনুইন বা লাইসেন্স বিহীন সফটওয়্যার উইন্ডোজ ১০ দিয়ে হালনাগাদ করা হয় তবে সেটিও পাইরেট কপি হিসেবেই বিবেচিত হবে।
এতে কী সমস্যা হবে? হালনাগাদ সফটওয়্যার হিসেবে উইন্ডোজ ১০ পাইরেট কপি ব্যবহার করলে লাইসেন্স কি পাওয়া যাবে না। এতে মাইক্রোসফট থেকে সব ধরনের সমর্থনও আশা করা যাবে না। এ ছাড়া উইন্ডোজের এই সংস্করণটি আনইনস্টল করা সম্ভব হবে না। কোনো ইউএসবি স্টিকে এই সংস্করণটি সংরক্ষণ করে তা পুনরায় ইনস্টল করাও এতে সম্ভব হবে না। এ ছাড়াও উইন্ডোজ ১০ এর আসল সফটওয়্যার লাইসেন্স কেনার জন্য পপ আপ বার্তা দেখানো হবে।
পিসি ও ট্যাবের ক্ষেত্রে
১৮ মার্চ মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উইন্ডোজ আপডেট সার্ভিস ব্যবহার করে এ বছরের শেষ নাগাদ উইন্ডোজ ৭ সার্ভিস প্যাক ১ ও উইন্ডোজ ৮.১ আপডেট চালিত পিসি ও ট্যাবগুলোতে কেবল উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করা যাবে। অন্যান্য ব্যবহারকারী, বিশেষ করে পুরোনো সংস্করণের অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের ডিভিডি বা ইউএসবি ড্রাইভ ব্যবহার করে হালনাগাদ করতে হবে। অপারেটিং সিস্টেম উন্মুক্ত করার পর গ্রাহক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য এক বছর বিনা মূল্যে হালনাগাদ সুবিধা রাখবে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ অবশ্য আপগ্রেড বা হালানাগাদ প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য এখনও উন্মুক্ত করেনি। তবে উইন্ডোজ ৭,৮ ও ৮.১ থেকে সরাসরি আপগ্রেড সুবিধা থাকবে এবং উইন্ডোজের সেটিংস, অ্যাপ্লিকেশন ও ডেটা পরিবর্তন হবে না।
উইন্ডোজ এক্সপি ও ভিস্তা ব্যবহারকারীদের জন্য মাইক্রোসফটের কোনো অফার নেই। অর্থাৎ, এক্সপি ও ভিস্তা ব্যবহারকারীরা উইন্ডোজ ১০ পাচ্ছেন না। যদিও বর্তমানে ২১ শতাংশ পিসিতে উইন্ডোজ এক্সপি ও দুই শতাংশ পিসিতে ভিস্তা ব্যবহৃত হচ্ছে। ট্যাবলেটের ক্ষেত্রে উইন্ডোজ আরটি সংস্করণকেও বঞ্চিত করছে মাইক্রোসফট।
মোবাইলে উইন্ডোজ ১০
চীনে অনুষ্ঠিত উইনহেক সম্মেলনে মাইক্রোসফট মোবাইলের অপারেটিং সিস্টেমটিকে উইন্ডোজ মোবাইল ১০ নামে ডেকেছে। বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, কেবল উইন্ডোজ ফোন ৮.১ ওএস চালিত পণ্যগুলোতে উইন্ডোজ মোবাইল ১০ হালনাগাদ সুবিধা মিলতে পারে। উইন্ডোজ ফোন ৮.০ অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে এই সুবিধা নাও আসতে পারে। এর আগে যদিও মাইক্রোসফটের লুমিয়া টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে সকল উইন্ডোজ ফোন ৮ ডিভাইসে উইন্ডোজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে উইন্ডোজ ফোনের মধ্যে উইন্ডোজ ৮.১ ব্যবহৃত হচ্ছে ৫৯ শতাংশ ক্ষেত্রে আর উইন্ডোজ ৮.০ ব্যবহৃত হচ্ছে ২৮ শতাংশ ক্ষেত্রে। বর্তমানে উইন্ডোজ ১০ ও উইন্ডোজ মোবাইল ১০ টেকনিক্যাল প্রিভিউ হিসেবে পাওয়া যাচ্ছে।
উইন্ডোজের কোন কোন সংস্করণে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করে নেওয়া যাবে তার বিস্তারিত জানিয়েছে মাইক্রোসফট। |
No comments