বিদেশি পণ্যেই বেশি ঝোঁক
(ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় একটি বিদেশি প্যাভিলিয়ন l প্রথম আলো) ঢাকা
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বিদেশি পণ্যের দিকেই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের
ঝোঁক বেশি। বিভিন্ন দেশের প্রস্তুত করা নিত্য তৈজসপত্র ও গয়না-কসমেটিকস
কেনার ধুম পড়েছে। অনেক স্টলের বিক্রেতারা হাঁকডাক দিয়ে অবিরাম ক্রেতা
আকর্ষণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আর গয়না ও তৈজসপত্রের দোকানে ক্রেতাদের ভিড়
লেগেই আছে। এখানে পুরুষের চেয়ে নারী ক্রেতাই বেশি। শেরেবাংলা নগরের
বাণিজ্য মেলায় সরেজমিনে এ চিত্র পাওয়া গেছে। প্রতিদিন দুপুর গড়িয়ে
বিকেলে মেলায় ভিড় বাড়ে। তবে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে আগের
বছরগুলোর তুলনায় এবার মেলায় ভিড় কম। এবারের মেলায় এশিয়া, উত্তর
আমেরিকা ও ইউরোপ মহাদেশের ১৪টি দেশের মোট ৪৮টি প্রতিষ্ঠান মেলায় স্টল
দিয়েছে। এর মধ্যে ভারত, পাকিস্তান, ইরান, তুরস্ক, মালয়েশিয়া,
থাইল্যান্ডের বাহারি পণ্যের দোকানগুলোতে বেচাকেনা বেশি। এতে ক্রেতা ও
বিক্রেতা সবাই খুশি।
মেলায় আরও যেসব দেশ অংশ নিয়েছে—চীন, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কোরিয়া ও জার্মানি। বিদেশি স্টলগুলোতে হাঁড়ি-পাতিল, ওভেন, থালা-বাটি, সসপেন, ননস্টিকি হাঁড়ি-পাতিল, প্রেশার কুকার, হটপট, চামচসহ নানা ধরনের তৈজসপত্রই বেশি। এ ছাড়া ঘর সাজানোর শোপিস, বেডশিট, পর্দা, পাপোশ ইত্যাদিও রয়েছে। আর তরুণীদের বেশি ভিড় গয়নার দোকানে। বিদেশি তৈজসপত্রে আগ্রহী বেশি: মেলায় আসা ক্রেতাদের মধ্যে অন্য পণ্য কেনার চেয়ে বাসাবাড়িতে ব্যবহার্য বিদেশি তৈজসপত্র কেনায় বেশি আগ্রহ। এমনকি দর্শনার্থীদের ভিড়ও এসব দোকানে বেশি। মেলা ঘুরে দেখা গেছে, তৈজসপত্রগুলোর মধ্যে নতুন ও ব্যতিক্রমী পণ্যের দিকে আগ্রহ বেশি ক্রেতাদের। ভারতীয় দোকানে ভেজিটেবল চপার বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা, ভেজিটেবল স্লাইসার ৪০০ টাকা ও টমেটো চপার ২০০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। আর সবজি কাটার পুরো একটি সেট (১০ পিস) এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এগুলো কিনতেই এ দোকানে ক্রেতাদের ভিড়। দিল্লি অ্যালুমিনিয়ামের স্টলেও ভিড় দেখা গেছে।
আবার ইরানি পণ্যের দোকানে কার্পেটের চাহিদা বেশি। দুই হাজার থেকে নয় হাজার টাকায় মিলছে নানা আকারের কার্পেট। এখানে হটপট বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৮০০ টাকায়। ইরানি এ দোকানে আরও রয়েছে মেলামিনের তৈজসপত্র, গয়না, চাদর ইত্যাদি। তুরস্কের দোকানে গিয়ে গেছে, দৃষ্টিনন্দন ঝাড়বাতি ও টেবিল ল্যাম্প রয়েছে এখানে। ইস্তাম্বুল ল্যাম্প নামের এসব বাতির দাম ৫ থেকে ২৭ হাজার টাকা। অন্যদিকে কাশ্মীরি, পসমিনা শালও মিলছে ভারত ও পাকিস্তানের দোকানগুলোতে। দাম পড়ছে সাড়ে চার শ থেকে চার হাজার টাকা। কয়েক দিন আগে তানভীর আহমেদ ও মোসাম্মৎ জেবুন্নেসা দম্পত্তি মেলায় এসেছিলেন। বিদেশি পণ্যের স্টল ঘুরে দেখে অভিভূত তাঁরা। তানভীর আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা যাতে এসব পণ্য দেখে শেখেন। মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন করেন। যদিও এই দম্পত্তি ওই দিন কোনো পণ্য কেনেননি, তবে মেলা শেষ হওয়ার দু-একদিন আগে এসে ঝাড়বাতি কিনবেন বলে জানান তানভীর।
তরুণীদের আগ্রহ গয়নায়: মেলায় আসা তরুণীদের বিদেশি গয়নার দিকেই ঝোঁক বেশি। বিশেষ করে ইরান, তুরস্ক ও ভারতীয় কসমেটিকসের দোকানে এই ভিড় একটু বেশি। তুরস্কের দোকানে নানা ধরনের গয়নার পসরা রয়েছে। এই দোকানে একটি আংটি ২০০ থেকে ৫০০ টাকা, গলার চেইন ৫০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, কানের দুল ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এর পাশাপাশি থাইল্যান্ড, ইরান ও মালয়েশিয়ার গয়নার চাহিদাও বেশ।
মেলায় আরও যেসব দেশ অংশ নিয়েছে—চীন, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কোরিয়া ও জার্মানি। বিদেশি স্টলগুলোতে হাঁড়ি-পাতিল, ওভেন, থালা-বাটি, সসপেন, ননস্টিকি হাঁড়ি-পাতিল, প্রেশার কুকার, হটপট, চামচসহ নানা ধরনের তৈজসপত্রই বেশি। এ ছাড়া ঘর সাজানোর শোপিস, বেডশিট, পর্দা, পাপোশ ইত্যাদিও রয়েছে। আর তরুণীদের বেশি ভিড় গয়নার দোকানে। বিদেশি তৈজসপত্রে আগ্রহী বেশি: মেলায় আসা ক্রেতাদের মধ্যে অন্য পণ্য কেনার চেয়ে বাসাবাড়িতে ব্যবহার্য বিদেশি তৈজসপত্র কেনায় বেশি আগ্রহ। এমনকি দর্শনার্থীদের ভিড়ও এসব দোকানে বেশি। মেলা ঘুরে দেখা গেছে, তৈজসপত্রগুলোর মধ্যে নতুন ও ব্যতিক্রমী পণ্যের দিকে আগ্রহ বেশি ক্রেতাদের। ভারতীয় দোকানে ভেজিটেবল চপার বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা, ভেজিটেবল স্লাইসার ৪০০ টাকা ও টমেটো চপার ২০০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। আর সবজি কাটার পুরো একটি সেট (১০ পিস) এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এগুলো কিনতেই এ দোকানে ক্রেতাদের ভিড়। দিল্লি অ্যালুমিনিয়ামের স্টলেও ভিড় দেখা গেছে।
আবার ইরানি পণ্যের দোকানে কার্পেটের চাহিদা বেশি। দুই হাজার থেকে নয় হাজার টাকায় মিলছে নানা আকারের কার্পেট। এখানে হটপট বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৮০০ টাকায়। ইরানি এ দোকানে আরও রয়েছে মেলামিনের তৈজসপত্র, গয়না, চাদর ইত্যাদি। তুরস্কের দোকানে গিয়ে গেছে, দৃষ্টিনন্দন ঝাড়বাতি ও টেবিল ল্যাম্প রয়েছে এখানে। ইস্তাম্বুল ল্যাম্প নামের এসব বাতির দাম ৫ থেকে ২৭ হাজার টাকা। অন্যদিকে কাশ্মীরি, পসমিনা শালও মিলছে ভারত ও পাকিস্তানের দোকানগুলোতে। দাম পড়ছে সাড়ে চার শ থেকে চার হাজার টাকা। কয়েক দিন আগে তানভীর আহমেদ ও মোসাম্মৎ জেবুন্নেসা দম্পত্তি মেলায় এসেছিলেন। বিদেশি পণ্যের স্টল ঘুরে দেখে অভিভূত তাঁরা। তানভীর আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা যাতে এসব পণ্য দেখে শেখেন। মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন করেন। যদিও এই দম্পত্তি ওই দিন কোনো পণ্য কেনেননি, তবে মেলা শেষ হওয়ার দু-একদিন আগে এসে ঝাড়বাতি কিনবেন বলে জানান তানভীর।
তরুণীদের আগ্রহ গয়নায়: মেলায় আসা তরুণীদের বিদেশি গয়নার দিকেই ঝোঁক বেশি। বিশেষ করে ইরান, তুরস্ক ও ভারতীয় কসমেটিকসের দোকানে এই ভিড় একটু বেশি। তুরস্কের দোকানে নানা ধরনের গয়নার পসরা রয়েছে। এই দোকানে একটি আংটি ২০০ থেকে ৫০০ টাকা, গলার চেইন ৫০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, কানের দুল ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এর পাশাপাশি থাইল্যান্ড, ইরান ও মালয়েশিয়ার গয়নার চাহিদাও বেশ।
No comments