সেক্সুয়াল ডিস অর্ডার সম্পর্কে জানুন
বিভিন্ন রকমের সেক্সুয়াল ডিস অর্ডার বা
যৌন সমস্যা যেমন শীঘ্র পতন (premature ejaculation) বা ঋজুতা জনিত সমস্যার
(erectile dysfunction) কথা শুনেছি | কিন্তু জানেন কি এমনও যৌন সমস্যা আছে
যেখানে লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় যৌন ক্রিয়ায় লিপ্ত হন| আজকে সেরকমই কিছু
সেক্সুয়াল ডিস অর্ডারের কথা বলবো যা অনেকেই এর আগে শোনেন নি |
১: Priapism: অনেক পুরুষই ঋজুতা জনিত সমস্যায় ভোগেন কিন্তু এইক্ষেত্রে হয় ঠিক তার উলটো | Priapism হলে চার ঘন্টা বা তার বেশি সময়ের জন্য ইরেকশন থাকে কিন্তু সেক্সুয়াল স্টিমুলেশন একেবারেই থাকে না | সাধরণত পুরুষাঙ্গে রক্ত জমার ফলে এটা হয় | এটা খুব পেইনফুল | মহিলাদের ও এই সমস্যা দেখা যায় | মহিলাদের ক্ষেত্রে এটাকে বলা হয় clitorism | বরফ দিয়ে অনেক সময় ফোলা কমে যায় | আবার অনেকসময় ইনজেকশন দিয়ে বা সার্জারির সাহায্যে এই রোগ সারানো হয় |
২) আমরা অনেকেই আছি যারা ঘুম পেলে কাজ করতে পারি না | কিন্তু Sexsomnia যা একধরনের parasomnia| অনেকটা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে হাঁটা বা ঘুমের মধ্যে অজান্তে বিছানা ভিজিয়ে ফেলার মতোই এটা হলে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে যৌন সম্ভোগে লিপ্ত হয় | শুনতে অসম্ভব লাগলেও এ ঘটনা অসম্ভব নয় | সুখবর হলো এই সমস্যা যাদের হয় তারা খুব সহজেই এর থেকে ছুটকারা পেতে পারেন | শুধু দরকার সঠিক সময় এই রোগ নির্নয় করা | ডাক্তারের কাছে গেলে খুব তাড়াতাড়ি সেরে যাবেন |
৩) অর্গাজম পৌছনো যার কারুর কাছে ঈশ্বর দর্শনের মতো কিন্তু কারুর কারুর ক্ষেত্রে, বিশেষত যাদের coital cephalgia আছে তাদের অর্গাজম হওয়ার ঠিক আগের মুহুর্তে প্রচন্ড মাথাব্যাথা হয় |এই মাথাব্যাথা কিন্তু সহজে ঠিক ও হয় না | এই ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরী |
৪) ফ্রেঞ্চ ওয়ার্ড frotter মানে হচ্ছে to rub বা ঘষা,কিছু লোকেদের মধ্যে frotteurism এর সমস্য দেখা যায় | এই ক্ষেত্রে নিজের পুরুষাঙ্গ অন্য কোনো লোকের গায়ে, যে এটা করতে রাজি নয় তার গায়ে ঘষার ইচ্ছা হয় | এটাও একধরনের paraphilia | বেশিরভাগ সময় দেখা যায় যে এই রোগে আক্রান্ত সে নিজের অজান্তেই এটা করে ফেলে | ভীড় বাস বা ট্রেন এই রোগীদের জন্য আদর্শ জায়গা | এই ক্ষেত্রে behavioural therapy দিয়ে রোগ সারানো হয় আবার অনেক সময় সেক্স ড্রাইভ কমানোর ওষুধ দেওয়া হয় |
৫) Exhibitionism এমন একটা যৌন রোগ যেখানে কোনো পুরুষ বা মহিলা নিজেদের গোপনাঙ্গ পাবলিকলি এক্সপোজ করতে চায় | এইক্ষেত্রে psychotherapy, group counselling-এর মাধ্যমে বা ওষুধ দিয়ে এই রোগ সারানো হয় |
১: Priapism: অনেক পুরুষই ঋজুতা জনিত সমস্যায় ভোগেন কিন্তু এইক্ষেত্রে হয় ঠিক তার উলটো | Priapism হলে চার ঘন্টা বা তার বেশি সময়ের জন্য ইরেকশন থাকে কিন্তু সেক্সুয়াল স্টিমুলেশন একেবারেই থাকে না | সাধরণত পুরুষাঙ্গে রক্ত জমার ফলে এটা হয় | এটা খুব পেইনফুল | মহিলাদের ও এই সমস্যা দেখা যায় | মহিলাদের ক্ষেত্রে এটাকে বলা হয় clitorism | বরফ দিয়ে অনেক সময় ফোলা কমে যায় | আবার অনেকসময় ইনজেকশন দিয়ে বা সার্জারির সাহায্যে এই রোগ সারানো হয় |
২) আমরা অনেকেই আছি যারা ঘুম পেলে কাজ করতে পারি না | কিন্তু Sexsomnia যা একধরনের parasomnia| অনেকটা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে হাঁটা বা ঘুমের মধ্যে অজান্তে বিছানা ভিজিয়ে ফেলার মতোই এটা হলে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে যৌন সম্ভোগে লিপ্ত হয় | শুনতে অসম্ভব লাগলেও এ ঘটনা অসম্ভব নয় | সুখবর হলো এই সমস্যা যাদের হয় তারা খুব সহজেই এর থেকে ছুটকারা পেতে পারেন | শুধু দরকার সঠিক সময় এই রোগ নির্নয় করা | ডাক্তারের কাছে গেলে খুব তাড়াতাড়ি সেরে যাবেন |
৩) অর্গাজম পৌছনো যার কারুর কাছে ঈশ্বর দর্শনের মতো কিন্তু কারুর কারুর ক্ষেত্রে, বিশেষত যাদের coital cephalgia আছে তাদের অর্গাজম হওয়ার ঠিক আগের মুহুর্তে প্রচন্ড মাথাব্যাথা হয় |এই মাথাব্যাথা কিন্তু সহজে ঠিক ও হয় না | এই ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরী |
৪) ফ্রেঞ্চ ওয়ার্ড frotter মানে হচ্ছে to rub বা ঘষা,কিছু লোকেদের মধ্যে frotteurism এর সমস্য দেখা যায় | এই ক্ষেত্রে নিজের পুরুষাঙ্গ অন্য কোনো লোকের গায়ে, যে এটা করতে রাজি নয় তার গায়ে ঘষার ইচ্ছা হয় | এটাও একধরনের paraphilia | বেশিরভাগ সময় দেখা যায় যে এই রোগে আক্রান্ত সে নিজের অজান্তেই এটা করে ফেলে | ভীড় বাস বা ট্রেন এই রোগীদের জন্য আদর্শ জায়গা | এই ক্ষেত্রে behavioural therapy দিয়ে রোগ সারানো হয় আবার অনেক সময় সেক্স ড্রাইভ কমানোর ওষুধ দেওয়া হয় |
৫) Exhibitionism এমন একটা যৌন রোগ যেখানে কোনো পুরুষ বা মহিলা নিজেদের গোপনাঙ্গ পাবলিকলি এক্সপোজ করতে চায় | এইক্ষেত্রে psychotherapy, group counselling-এর মাধ্যমে বা ওষুধ দিয়ে এই রোগ সারানো হয় |
No comments