বিশ্বকাপ ২০১৪, সেক্স ট্যুরিজম নিয়ে চিন্তায় ব্রাজিল
বিশ্বকাপের সুর ‘উই আর ওয়ান’। পিটবুল ও
জেনিফার লোপেজের কন্ঠে ব্রাজিল বিশ্বকাপের থিম সঙে ইতিমধ্যে মজেছে
ফুটবলবিশ্ব। মাঠে বল গড়াতে আর বাকি ঠিক তেইশ দিন। কিন্তু তার আগেই
ব্রাজিলের কপালে চিন্তার ভাজ।
এমনিতে যথাসমযয়ে স্টেডিয়াম তৈরি না হওয়া নিয়ে বেশ চিন্তায় ফিফা। যা সংকোচে রেখেছে এবারের বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ ব্রাজিলকেও। তার সাথে সাথে নতুন আরো একটা চিন্তা যোগ হয়েছে স্বাগতিকদের। আর সেটা হলো ‘সেক্স ট্যুরিজম’।
দেশে চলা বিক্ষোভ, আর্থিক সমস্যার মধ্যেও শান্তিপূর্ণ এই মেগা ইভেন্টে কঠোর নিরাপত্তা নিয়ে নানা আলোচনার ফাঁকে, মাঝে মধ্যেই ব্রাজিল সরকারের গালে হাত পড়ছে। কীভাবে আয়ত্তে রাখবেন এই সেক্স ট্যুরিজমকে? কীভাবেই বা নিয়ন্ত্রনে রাখবেন ‘সেক্স ট্যুরিজম’-এর অকাঙ্খিত ঘটনাগুলিকে?
সেই প্রশ্নে সরকারকে বেশ পরিকল্পনা কষতে হচ্ছে। কারণ, বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলে পা রাখতে চলেছে প্রায় ষাট লক্ষ বিদেশি নাগরিক। এই সংখ্যাই আপাতত ভাবিয়ে তুলেছে ব্রাজিল সরকারকে। কারণ দেহব্যবসায়ীদের কাছে আর্থিক উন্নয়নের চাবিকাঠিই হলো এই ষাট লাখ বিদেশি।
প্রাথমিকভাবে বিশ্বকাপের মতো যে কোনো বড় ইভেন্ট দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যর অনুঘটক রূপে কাজ করে। দেশের ভাঁড়ারে লক্ষ্মীলাভের ব্যাপারে এই ধরণের ইভেন্ট হয়ে দাঁড়ায় তুরুপের তাস৷। কিন্তু প্রদীপের নীচেই যে রয়েছে অন্ধকার। সে কথাও ভুলে যাচ্ছে না ব্রাজিল সরকার। আর অন্ধকারের প্রথম জায়গাটিই হল ‘চাইল্ড সেক্স’।
এমনিতে বহু আগেই দেহ ব্যবসাকে সরকারিভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে ব্রাজিল। সেজন্য দেখা গেছে কখনও কখনও এই স্বীকৃতি দান নেতিবাচক ভূমিকা পালন করেছে। এমন ঘটনারও সাক্ষী হয়েছে ব্রাজিল- যেখানে কিশোরীদের অনিচ্ছা স্বত্বেও দেহ ব্যবসায় নিয়ে আসা হয়েছে। এর ফলে বহু শিশু মুখোমুখি হয়েছে যৌন নিপীড়নের।
তাই বিশ্বকাপের প্রাক্কালে নতুন ছকে দেশের আইনকে সাজানোর বন্দ্যোবস্ত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে ব্রাজিল সরকার। বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলে আগত বিদেশিদের জন্য ‘চাইল্ড সেক্স’-এর বিরুদ্ধে নানা পোস্টার ও ক্যাম্পেইনের ব্যবস্থাও নি্চ্ছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশটি।
শুধু তাই নয়, এ ব্যাপারে ট্যাক্সি ড্রাইভারদের বিশেষ ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে। যৌনতাকে হারিয়ে বিশ্বকাপের উন্মদনায় শুধুমাত্র ফুটবলই হয়ে উঠুক মূলমন্ত্র, যা প্রতিষ্ঠা করাই এখন একমাত্র লক্ষ্য সর্বাধিক বিশ্বকাপ জয়ী পেলে-নেইমারের দেশের।
এমনিতে যথাসমযয়ে স্টেডিয়াম তৈরি না হওয়া নিয়ে বেশ চিন্তায় ফিফা। যা সংকোচে রেখেছে এবারের বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ ব্রাজিলকেও। তার সাথে সাথে নতুন আরো একটা চিন্তা যোগ হয়েছে স্বাগতিকদের। আর সেটা হলো ‘সেক্স ট্যুরিজম’।
দেশে চলা বিক্ষোভ, আর্থিক সমস্যার মধ্যেও শান্তিপূর্ণ এই মেগা ইভেন্টে কঠোর নিরাপত্তা নিয়ে নানা আলোচনার ফাঁকে, মাঝে মধ্যেই ব্রাজিল সরকারের গালে হাত পড়ছে। কীভাবে আয়ত্তে রাখবেন এই সেক্স ট্যুরিজমকে? কীভাবেই বা নিয়ন্ত্রনে রাখবেন ‘সেক্স ট্যুরিজম’-এর অকাঙ্খিত ঘটনাগুলিকে?
সেই প্রশ্নে সরকারকে বেশ পরিকল্পনা কষতে হচ্ছে। কারণ, বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলে পা রাখতে চলেছে প্রায় ষাট লক্ষ বিদেশি নাগরিক। এই সংখ্যাই আপাতত ভাবিয়ে তুলেছে ব্রাজিল সরকারকে। কারণ দেহব্যবসায়ীদের কাছে আর্থিক উন্নয়নের চাবিকাঠিই হলো এই ষাট লাখ বিদেশি।
প্রাথমিকভাবে বিশ্বকাপের মতো যে কোনো বড় ইভেন্ট দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যর অনুঘটক রূপে কাজ করে। দেশের ভাঁড়ারে লক্ষ্মীলাভের ব্যাপারে এই ধরণের ইভেন্ট হয়ে দাঁড়ায় তুরুপের তাস৷। কিন্তু প্রদীপের নীচেই যে রয়েছে অন্ধকার। সে কথাও ভুলে যাচ্ছে না ব্রাজিল সরকার। আর অন্ধকারের প্রথম জায়গাটিই হল ‘চাইল্ড সেক্স’।
এমনিতে বহু আগেই দেহ ব্যবসাকে সরকারিভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে ব্রাজিল। সেজন্য দেখা গেছে কখনও কখনও এই স্বীকৃতি দান নেতিবাচক ভূমিকা পালন করেছে। এমন ঘটনারও সাক্ষী হয়েছে ব্রাজিল- যেখানে কিশোরীদের অনিচ্ছা স্বত্বেও দেহ ব্যবসায় নিয়ে আসা হয়েছে। এর ফলে বহু শিশু মুখোমুখি হয়েছে যৌন নিপীড়নের।
তাই বিশ্বকাপের প্রাক্কালে নতুন ছকে দেশের আইনকে সাজানোর বন্দ্যোবস্ত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে ব্রাজিল সরকার। বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলে আগত বিদেশিদের জন্য ‘চাইল্ড সেক্স’-এর বিরুদ্ধে নানা পোস্টার ও ক্যাম্পেইনের ব্যবস্থাও নি্চ্ছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশটি।
শুধু তাই নয়, এ ব্যাপারে ট্যাক্সি ড্রাইভারদের বিশেষ ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে। যৌনতাকে হারিয়ে বিশ্বকাপের উন্মদনায় শুধুমাত্র ফুটবলই হয়ে উঠুক মূলমন্ত্র, যা প্রতিষ্ঠা করাই এখন একমাত্র লক্ষ্য সর্বাধিক বিশ্বকাপ জয়ী পেলে-নেইমারের দেশের।
No comments