রাশিয়াকেই স্নোডেনের গন্তব্য ঠিক করতে হবে
মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) সাবেক কর্মী এডওয়ার্ড স্নোডেনের গন্তব্যের ব্যাপারে রাশিয়াকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরেয়া। গত শনিবার রাতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এর আগে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে কথা হয় কোরেয়ার। একটি বেসরকারি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কোরেয়া বলেন, স্নোডেন ইকুয়েডরের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। কিন্তু রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রক্রিয়া শুরু করতে তাঁকে অবশ্যই ইকুয়েডরের ভূখণ্ডে আসতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই মুহূর্তে স্নোডেনের গন্তব্যের বিষয়ে সমাধান রুশ কর্তৃপক্ষের হাতে। কোরেয়া বলেন, ‘আমরা এই পরিস্থিতিতে পড়তে চাইনি। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের সঙ্গে স্নোডেনের যোগাযোগ রয়েছে। স্নোডেনকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে অ্যাসাঞ্জ ইকুয়েডর সরকারের কাছে সুপারিশ করেছেন।’ স্নোডেন গত ২৩ জুন হংকং ছেড়ে রাশিয়া যান। তিনি তখন থেকে মস্কোর শেরেমেয়িতেভো বিমানবন্দরের ট্রানজিট এলাকায় অবস্থান করছেন। মস্কো বলছে, স্নোডেন মূল রুশ ভূখণ্ডে প্রবেশ করেননি এবং তিনি যেকোনো স্থানে যেতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের ওপর প্রশাসনের নজরদারির কথা ফাঁস করায় স্নোডেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দেশটির সরকার। বাইডেন-কোরেয়া ফোনালাপ: স্নোডেন বিষয়ে কথা বলতে শনিবার রাফায়েল কোরেয়াকে ফোন করেন বাইডেন। কোরেয়া জানান, স্নোডেনকে ইকুয়েডরে রাজনৈতিক আশ্রয় না দিতে তাঁর প্রতি অনুরোধ জানান বাইডেন। অত্যন্ত মার্জিতভাবে তাঁর প্রতি এই অনুরোধ জানানো হয়। এর জবাবে কোরেয়া বলেন, ‘ফোন করার জন্য ধন্যবাদ। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি মনোযোগী। এই পরিস্থিতিতে আমরা পড়তে চাইনি। স্নোডেন তাঁর আবেদন নিয়ে ইকুয়েডরের ভূখণ্ডে প্রবেশ করলে আমরা প্রথম যার মতামত নেব, তা হলো যুক্তরাষ্ট্র।’ পরে বেসরকারি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কোরেয়া বলেন, ‘স্নোডেনকে আশ্রয় দেওয়ার ব্যাপারে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের মতামত নেব। কিন্তু এ ব্যাপারে আমাদের সরকারই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।’ এএফপি ও বিবিসি।
এর আগে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে কথা হয় কোরেয়ার। একটি বেসরকারি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কোরেয়া বলেন, স্নোডেন ইকুয়েডরের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। কিন্তু রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রক্রিয়া শুরু করতে তাঁকে অবশ্যই ইকুয়েডরের ভূখণ্ডে আসতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই মুহূর্তে স্নোডেনের গন্তব্যের বিষয়ে সমাধান রুশ কর্তৃপক্ষের হাতে। কোরেয়া বলেন, ‘আমরা এই পরিস্থিতিতে পড়তে চাইনি। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের সঙ্গে স্নোডেনের যোগাযোগ রয়েছে। স্নোডেনকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে অ্যাসাঞ্জ ইকুয়েডর সরকারের কাছে সুপারিশ করেছেন।’ স্নোডেন গত ২৩ জুন হংকং ছেড়ে রাশিয়া যান। তিনি তখন থেকে মস্কোর শেরেমেয়িতেভো বিমানবন্দরের ট্রানজিট এলাকায় অবস্থান করছেন। মস্কো বলছে, স্নোডেন মূল রুশ ভূখণ্ডে প্রবেশ করেননি এবং তিনি যেকোনো স্থানে যেতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের ওপর প্রশাসনের নজরদারির কথা ফাঁস করায় স্নোডেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দেশটির সরকার। বাইডেন-কোরেয়া ফোনালাপ: স্নোডেন বিষয়ে কথা বলতে শনিবার রাফায়েল কোরেয়াকে ফোন করেন বাইডেন। কোরেয়া জানান, স্নোডেনকে ইকুয়েডরে রাজনৈতিক আশ্রয় না দিতে তাঁর প্রতি অনুরোধ জানান বাইডেন। অত্যন্ত মার্জিতভাবে তাঁর প্রতি এই অনুরোধ জানানো হয়। এর জবাবে কোরেয়া বলেন, ‘ফোন করার জন্য ধন্যবাদ। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি মনোযোগী। এই পরিস্থিতিতে আমরা পড়তে চাইনি। স্নোডেন তাঁর আবেদন নিয়ে ইকুয়েডরের ভূখণ্ডে প্রবেশ করলে আমরা প্রথম যার মতামত নেব, তা হলো যুক্তরাষ্ট্র।’ পরে বেসরকারি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কোরেয়া বলেন, ‘স্নোডেনকে আশ্রয় দেওয়ার ব্যাপারে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের মতামত নেব। কিন্তু এ ব্যাপারে আমাদের সরকারই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।’ এএফপি ও বিবিসি।
No comments