কমিটির সামনে আসেনি রহমতগঞ্জ
কাল সন্ধ্যা ছয়টায় বাফুফের অফিসে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল তাদের। কিন্তু রহমতগঞ্জের খেলোয়াড়-কর্মকর্তারা এলেন না। পাতানো খেলার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বাফুফের নেওয়া উদ্যোগ তাই শুরুতেই বাধাগ্রস্ত।
রহমতগঞ্জ লিগ কমিটিকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, লিগে দুটি খেলা বাকি থাকায় এখন আসা সম্ভব নয়। লিগ শেষ হলে আসবে। কিন্তু রহমতগঞ্জের এই এড়ানোর কৌশলে ক্ষুব্ধ লিগ কমিটি কাল রাতেই কঠোর ভাষায় আরেকটি চিঠি দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, আজ বিকেল পাঁচটার মধ্যে কমিটির সামনে না এলে রহমতগঞ্জকে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।
গত শনিবার শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচ পাতানো ছিল বলে সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে পরদিনের সব জাতীয় দৈনিকে। এই ম্যাচ খুলে দিয়েছে প্যান্ডোরার বাক্সও। সামনে আসছে এই লিগেরই আরও কয়েকটি প্রশ্নবিদ্ধ ম্যাচ।
পাতানো খেলা বন্ধ ও এর বিচারের দাবিতে এখন একজোট আবাহনী, মোহামেডান, মুক্তিযোদ্ধা ও ব্রাদার্স। এই চারটি ক্লাবের সমর্থকেরা পরশু বাফুফের সভাপতিকে স্মারকলিপি দিয়েছেন। এতে পাতানো খেলার অভিযোগ ওঠা দলগুলোর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিলে আন্দোলনের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
আন্দোলন হোক না হোক, গত দুই দিন পাতানো খেলার অভিযোগ নিয়ে সরগরম ফুটবল ভবন। বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘অভিযোগ প্রমাণিত হলে শাস্তি দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে দলের নাম দেখা হবে না।’ সভাপতির সংকেত পেয়ে ফেডারেশনে এখন দফায় দফায় সভা হচ্ছে। কাল রহমতগঞ্জ বাফুফের ডাকে সাড়া না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ কর্মকর্তারা নিজেরাই সভায় বসেছেন। বাংলাদেশ লিগ কমিটির সভাপতি সালাম মুর্শেদীর কক্ষে বড় পর্দায় জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচটি দেখেছেন কর্মকর্তারা। ম্যাচ দেখে কী মনে হলো?
কর্তারা ‘অফ দ্য রেকর্ড’ বললেন, ‘অন রেকর্ড’ কিছু বলতে রাজি হননি। লিগ কমিটির সভাপতি বললেন, ‘আমাদের পর্যবেক্ষণ এখন প্রকাশ করব না। সময় হলে সব জানতে পারবেন। তবে এবার আমরা বিষয়টাকে সিরিয়াসলি নিয়েছি। পাতানো প্রমাণিত হলে যে দলই হোক, ছাড় নেই।’
রহমতগঞ্জের সাধারণ সম্পাদক টিপু সুলতান রাতে বলেছেন, ‘আমরা নানা সমস্যায় আজ কমিটির ডাকে সাড়া দিতে পারিনি। তবে যাওয়া লাগলে অবশ্যই যাব। আমরা এখন মিটিং করব। অভিযোগ প্রমাণিত হলে শাস্তি মেনে নেব। তবে আমরা পাতানো খেলিনি।’
শুধু শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচ নয়, বাফুফের সন্দেহের তালিকায় আছে আরও কয়েকটি ম্যাচ। সংশ্লিষ্ট দলগুলোকেও কমিটির সামনে ডাকা হবে পর্যায়ক্রমে। এবার আবাহনী-মোহামেডানের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেই, যদিও অতীতে ছিল। তাই অতীতের পাতানো খেলারও বিচার হওয়া উচিত বলে দাবি করলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফেডারেশনের এক সহসভাপতি।
কাল রাতে বাফুফের ভবনেই মোহামেডান কর্মকর্তা মোস্তাকুর রহমান দাবি করলেন, ‘মোহামেডান অতীতে পাতানো ম্যাচ খেলেনি, ভবিষ্যতেও খেলবে না।’ মুক্তিযোদ্ধার ম্যানেজার আবদুস সাত্তারেরও একই দাবি, ‘মুক্তিযোদ্ধা কখনো পাতানো খেলেনি। আমরা এখন পাতানো খেলার অভিযোগের তদন্ত চাই। দোষীদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে।’
রহমতগঞ্জ লিগ কমিটিকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, লিগে দুটি খেলা বাকি থাকায় এখন আসা সম্ভব নয়। লিগ শেষ হলে আসবে। কিন্তু রহমতগঞ্জের এই এড়ানোর কৌশলে ক্ষুব্ধ লিগ কমিটি কাল রাতেই কঠোর ভাষায় আরেকটি চিঠি দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, আজ বিকেল পাঁচটার মধ্যে কমিটির সামনে না এলে রহমতগঞ্জকে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।
গত শনিবার শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচ পাতানো ছিল বলে সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে পরদিনের সব জাতীয় দৈনিকে। এই ম্যাচ খুলে দিয়েছে প্যান্ডোরার বাক্সও। সামনে আসছে এই লিগেরই আরও কয়েকটি প্রশ্নবিদ্ধ ম্যাচ।
পাতানো খেলা বন্ধ ও এর বিচারের দাবিতে এখন একজোট আবাহনী, মোহামেডান, মুক্তিযোদ্ধা ও ব্রাদার্স। এই চারটি ক্লাবের সমর্থকেরা পরশু বাফুফের সভাপতিকে স্মারকলিপি দিয়েছেন। এতে পাতানো খেলার অভিযোগ ওঠা দলগুলোর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিলে আন্দোলনের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
আন্দোলন হোক না হোক, গত দুই দিন পাতানো খেলার অভিযোগ নিয়ে সরগরম ফুটবল ভবন। বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘অভিযোগ প্রমাণিত হলে শাস্তি দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে দলের নাম দেখা হবে না।’ সভাপতির সংকেত পেয়ে ফেডারেশনে এখন দফায় দফায় সভা হচ্ছে। কাল রহমতগঞ্জ বাফুফের ডাকে সাড়া না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ কর্মকর্তারা নিজেরাই সভায় বসেছেন। বাংলাদেশ লিগ কমিটির সভাপতি সালাম মুর্শেদীর কক্ষে বড় পর্দায় জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচটি দেখেছেন কর্মকর্তারা। ম্যাচ দেখে কী মনে হলো?
কর্তারা ‘অফ দ্য রেকর্ড’ বললেন, ‘অন রেকর্ড’ কিছু বলতে রাজি হননি। লিগ কমিটির সভাপতি বললেন, ‘আমাদের পর্যবেক্ষণ এখন প্রকাশ করব না। সময় হলে সব জানতে পারবেন। তবে এবার আমরা বিষয়টাকে সিরিয়াসলি নিয়েছি। পাতানো প্রমাণিত হলে যে দলই হোক, ছাড় নেই।’
রহমতগঞ্জের সাধারণ সম্পাদক টিপু সুলতান রাতে বলেছেন, ‘আমরা নানা সমস্যায় আজ কমিটির ডাকে সাড়া দিতে পারিনি। তবে যাওয়া লাগলে অবশ্যই যাব। আমরা এখন মিটিং করব। অভিযোগ প্রমাণিত হলে শাস্তি মেনে নেব। তবে আমরা পাতানো খেলিনি।’
শুধু শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচ নয়, বাফুফের সন্দেহের তালিকায় আছে আরও কয়েকটি ম্যাচ। সংশ্লিষ্ট দলগুলোকেও কমিটির সামনে ডাকা হবে পর্যায়ক্রমে। এবার আবাহনী-মোহামেডানের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেই, যদিও অতীতে ছিল। তাই অতীতের পাতানো খেলারও বিচার হওয়া উচিত বলে দাবি করলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফেডারেশনের এক সহসভাপতি।
কাল রাতে বাফুফের ভবনেই মোহামেডান কর্মকর্তা মোস্তাকুর রহমান দাবি করলেন, ‘মোহামেডান অতীতে পাতানো ম্যাচ খেলেনি, ভবিষ্যতেও খেলবে না।’ মুক্তিযোদ্ধার ম্যানেজার আবদুস সাত্তারেরও একই দাবি, ‘মুক্তিযোদ্ধা কখনো পাতানো খেলেনি। আমরা এখন পাতানো খেলার অভিযোগের তদন্ত চাই। দোষীদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে।’
No comments