জড়িতদের বিচার হবে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে
পাকিস্তানের বন্দরনগর করাচিতে সরফরাজ শাহ নামের এক নিরস্ত্র কিশোরকে গুলি করে হত্যাকারী ছয়জন রেঞ্জারস সদস্যকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে (এটিএ) বিচার করা হবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন গত সোমবার এ খবর জানিয়েছে।
এদিকে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে পাকিস্তান সেনাবাহিনী গতকাল মঙ্গলবার রেঞ্জারসের সিন্ধু অঞ্চলের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ইজাজ চৌধুরীকে তাঁর দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে।
গত বুধবার করাচির শহীদ বেনজির ভুট্টো পার্কে রেঞ্জারসের ছয় সদস্য সরফরাজ শাহকে (১৭) ঊরু ও পেটে গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। রেঞ্জারস সদস্যরা দাবি করেন, সরফরাজ শাহ একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী। সে এক পুলিশ সদস্যের বাড়িতে সে ডাকাতির চেষ্টা করেছিল। একজন পুলিশ সদস্য সরফরাজকে রেঞ্জারসের গাজী ইউনিটের হাতে তুলে দেন। এ সময় সরফরাজ রেঞ্জারস সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। রেঞ্জারস সদস্যরা পাল্টা গুলি চালালে সে নিহত হয়।
আবদুল সালাম সমরু নামের এক ক্যামেরাম্যান রেঞ্জারসের হাতে সরফরাজের নিহত হওয়ার দৃশ্য ধারণ করেন। পরে স্থানীয় একটি টেলিভিশনে তা প্রচার করা হলে পাকিস্তানজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।
এ ঘটনায় ছয় রেঞ্জারস সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট অপর সাতজনকে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক করা হয়েছে।
গত শুক্রবার পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট সরফরাজ শাহকে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যার বিষয়ে সুয়োমোটো আদেশ দেন। আদালত সিন্ধু অঞ্চলের রেঞ্জারস মহাপরিচালক, সিন্ধুর পুলিশ মহাপরিদর্শক, প্রাদেশিক মুখ্যসচিব, প্রাদেশিক ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিবের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। সুপ্রিম কোর্ট রেঞ্জারসের সিন্ধু অঞ্চলের মহাপরিচালক মেজর ইজাজ চৌধুরী ও সিন্ধুর পুলিশ মহাপরিদর্শক ফায়াজ লাঘারিকে তিন দিনের মধ্যে অপসারণের নির্দেশ দেন।
ভিডিওটিতে দেখা যায়, এক ব্যক্তি সরফরাজকে মারতে মারতে রেঞ্জারস সদস্যদের হাতে তুলে দেন। এর পরই ছয় রেঞ্জারস সদস্য তাঁকে ঘিরে ধরেন। এঁদের মধ্যে একজন সরফরাজকে গুলি করতে উদ্যত হন। তখন সরফরাজ তাঁদের কাছে প্রাণভিক্ষা চাইলেও তাকে খুব কাছ থেকে ঊরু ও পেটে গুলি করা হয়। গুলিবিদ্ধ সরফরাজ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে রেঞ্জারস সসদ্যদের কাছে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য আকুতি জানায়। কিন্তু রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
এদিকে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে পাকিস্তান সেনাবাহিনী গতকাল মঙ্গলবার রেঞ্জারসের সিন্ধু অঞ্চলের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ইজাজ চৌধুরীকে তাঁর দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে।
গত বুধবার করাচির শহীদ বেনজির ভুট্টো পার্কে রেঞ্জারসের ছয় সদস্য সরফরাজ শাহকে (১৭) ঊরু ও পেটে গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। রেঞ্জারস সদস্যরা দাবি করেন, সরফরাজ শাহ একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী। সে এক পুলিশ সদস্যের বাড়িতে সে ডাকাতির চেষ্টা করেছিল। একজন পুলিশ সদস্য সরফরাজকে রেঞ্জারসের গাজী ইউনিটের হাতে তুলে দেন। এ সময় সরফরাজ রেঞ্জারস সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। রেঞ্জারস সদস্যরা পাল্টা গুলি চালালে সে নিহত হয়।
আবদুল সালাম সমরু নামের এক ক্যামেরাম্যান রেঞ্জারসের হাতে সরফরাজের নিহত হওয়ার দৃশ্য ধারণ করেন। পরে স্থানীয় একটি টেলিভিশনে তা প্রচার করা হলে পাকিস্তানজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।
এ ঘটনায় ছয় রেঞ্জারস সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট অপর সাতজনকে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক করা হয়েছে।
গত শুক্রবার পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট সরফরাজ শাহকে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যার বিষয়ে সুয়োমোটো আদেশ দেন। আদালত সিন্ধু অঞ্চলের রেঞ্জারস মহাপরিচালক, সিন্ধুর পুলিশ মহাপরিদর্শক, প্রাদেশিক মুখ্যসচিব, প্রাদেশিক ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিবের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। সুপ্রিম কোর্ট রেঞ্জারসের সিন্ধু অঞ্চলের মহাপরিচালক মেজর ইজাজ চৌধুরী ও সিন্ধুর পুলিশ মহাপরিদর্শক ফায়াজ লাঘারিকে তিন দিনের মধ্যে অপসারণের নির্দেশ দেন।
ভিডিওটিতে দেখা যায়, এক ব্যক্তি সরফরাজকে মারতে মারতে রেঞ্জারস সদস্যদের হাতে তুলে দেন। এর পরই ছয় রেঞ্জারস সদস্য তাঁকে ঘিরে ধরেন। এঁদের মধ্যে একজন সরফরাজকে গুলি করতে উদ্যত হন। তখন সরফরাজ তাঁদের কাছে প্রাণভিক্ষা চাইলেও তাকে খুব কাছ থেকে ঊরু ও পেটে গুলি করা হয়। গুলিবিদ্ধ সরফরাজ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে রেঞ্জারস সসদ্যদের কাছে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য আকুতি জানায়। কিন্তু রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
No comments