সরে দাঁড়ালেন রশিদ লতিফ
আফগানিস্তানের কোচের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন রশিদ লতিফ। কিছুদিন ধরেই গুঞ্জন ছিল, লতিফের চুক্তি নবায়ন করবে না আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)। বোর্ডকে সেই সুযোগ না দিয়ে সরে দাঁড়ালেন নিজেই। গত জুলাইতে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির কোচের দায়িত্ব নিয়েছিলেন সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক।
লতিফের কোচিংয়েই গত এশিয়ান গেমস ক্রিকেটে রূপা জিতেছিল আফগানিস্তান। কিন্তু গত মাসের শেষ দিকে পাকিস্তান ‘এ’ দলের বিপক্ষে সিরিজের পর আফগান ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোচের দ্বন্দ্ব প্রকাশ পেয়ে যায়। সিরিজের তিন ম্যাচেই হারার পর লতিফ প্রকাশ্যেই অভিযোগ করেন, দলের কয়েকজন ক্রিকেটার ইচ্ছা করেই সেরাটা দেননি। ঘনিষ্ঠজনদের নাকি লতিফ বলেছিলেন, আগের কোচ কবির খানকে ফিরিয়ে আনতেই ইচ্ছা করে বাজে খেলেছেন কয়েকজন আফগান ক্রিকেটার।
লতিফের দাবি, পদত্যাগ করেছেন তিনি ওই সিরিজের পরপরই, তবে পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়েছে সোমবার। ক্রিকেটারদের সঙ্গে দ্বন্দ্বের খবর অবশ্য স্বীকার করেননি। পদত্যাগের কারণ বলছেন পাকিস্তান সিরিজের ব্যর্থতাকেই, ‘পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ হারের দায় আমি নিজের কাঁধে নিচ্ছি এবং এ জন্যই পদত্যাগ করছি। আমি উপলব্ধি করেছি, আমার পূর্ণ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও আফগানিস্তান উন্নতিটা করতে পারছে না। কাজেই আমার দায়িত্বে থেকে যাওয়ার কোনো মানে হয় না।’
আগামী আগস্টে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে কানাডার বিপক্ষে ম্যাচের আগে আফগানিস্তানের আর কোনো ম্যাচ নেই। শোনা যাচ্ছে, লতিফের পূর্বসূরি কবির খানকেই আবার দেওয়া হতে পারে দায়িত্ব। মজার ব্যাপার হলো, এই কবির খানকে সরানো হয়েছিল বোর্ডের সঙ্গে মতপার্থক্যের কারণেই!
লতিফের কোচিংয়েই গত এশিয়ান গেমস ক্রিকেটে রূপা জিতেছিল আফগানিস্তান। কিন্তু গত মাসের শেষ দিকে পাকিস্তান ‘এ’ দলের বিপক্ষে সিরিজের পর আফগান ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোচের দ্বন্দ্ব প্রকাশ পেয়ে যায়। সিরিজের তিন ম্যাচেই হারার পর লতিফ প্রকাশ্যেই অভিযোগ করেন, দলের কয়েকজন ক্রিকেটার ইচ্ছা করেই সেরাটা দেননি। ঘনিষ্ঠজনদের নাকি লতিফ বলেছিলেন, আগের কোচ কবির খানকে ফিরিয়ে আনতেই ইচ্ছা করে বাজে খেলেছেন কয়েকজন আফগান ক্রিকেটার।
লতিফের দাবি, পদত্যাগ করেছেন তিনি ওই সিরিজের পরপরই, তবে পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়েছে সোমবার। ক্রিকেটারদের সঙ্গে দ্বন্দ্বের খবর অবশ্য স্বীকার করেননি। পদত্যাগের কারণ বলছেন পাকিস্তান সিরিজের ব্যর্থতাকেই, ‘পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ হারের দায় আমি নিজের কাঁধে নিচ্ছি এবং এ জন্যই পদত্যাগ করছি। আমি উপলব্ধি করেছি, আমার পূর্ণ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও আফগানিস্তান উন্নতিটা করতে পারছে না। কাজেই আমার দায়িত্বে থেকে যাওয়ার কোনো মানে হয় না।’
আগামী আগস্টে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে কানাডার বিপক্ষে ম্যাচের আগে আফগানিস্তানের আর কোনো ম্যাচ নেই। শোনা যাচ্ছে, লতিফের পূর্বসূরি কবির খানকেই আবার দেওয়া হতে পারে দায়িত্ব। মজার ব্যাপার হলো, এই কবির খানকে সরানো হয়েছিল বোর্ডের সঙ্গে মতপার্থক্যের কারণেই!
No comments