ইঁদুর মারলে পাঁচ বছরের জেল!
ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৪(১) ধারা অনুযায়ী কেউ যদি দুর্ঘটনাবশত কোনো মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়, তাহলে তার দুই বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
কিন্তু একটি ইঁদুর মারলে কিংবা আহত করলে আপনাকে পাঁচ বছর পর্যন্ত কারা ভোগ করতে হবে। এ ছাড়া এক লাখ রুপি পর্যন্ত জরিমানাও গুনতে হবে। এ খবর অদ্ভুত শোনালেও ভারতে এ রকম একটি আইন পাসের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাক্ট-২০১১-এর খসড়ায় এ ধরনের প্রস্তাব দিয়েছে অ্যানিমেল বোর্ড অব ইন্ডিয়া (এডব্লিউবিআই)।
ইঁদুর, খরগোশ ও বানরসহ গবেষণার কাজে ব্যবহার করা হয়—এমন প্রাণীর একটি তালিকা তৈরি করে ওই প্রাণীগুলোর যথাযথ যত্ন নেওয়া না হলে এ আইনের আওতায় এনে সাজা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত কোনো প্রাণীকে অবহেলা করার অপরাধে এক থেকে তিন বছরের কারাদণ্ড অথবা ২৫ থেকে ৫০ হাজার রুপি জরিমানা কিংবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান থাকবে।
একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে দুই থেকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড কিংবা ৭০ হাজার থেকে দুই লাখ রুপি জরিমানা করা হতে পারে।
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চের (আইসিএমআর) অধীনে বায়োমেডিকেল রিসার্চ সেন্টার, ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি, বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশটির পাঁচ শতাধিক প্রতিষ্ঠানে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এ ধরনের প্রাণীর ব্যবহার করা হয়।
অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাক্ট-২০১১-এর প্রস্তাবিত আইন পাস হলে, তা দেশটিতে গবেষণার কাজে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করবে বলে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
কিন্তু একটি ইঁদুর মারলে কিংবা আহত করলে আপনাকে পাঁচ বছর পর্যন্ত কারা ভোগ করতে হবে। এ ছাড়া এক লাখ রুপি পর্যন্ত জরিমানাও গুনতে হবে। এ খবর অদ্ভুত শোনালেও ভারতে এ রকম একটি আইন পাসের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাক্ট-২০১১-এর খসড়ায় এ ধরনের প্রস্তাব দিয়েছে অ্যানিমেল বোর্ড অব ইন্ডিয়া (এডব্লিউবিআই)।
ইঁদুর, খরগোশ ও বানরসহ গবেষণার কাজে ব্যবহার করা হয়—এমন প্রাণীর একটি তালিকা তৈরি করে ওই প্রাণীগুলোর যথাযথ যত্ন নেওয়া না হলে এ আইনের আওতায় এনে সাজা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত কোনো প্রাণীকে অবহেলা করার অপরাধে এক থেকে তিন বছরের কারাদণ্ড অথবা ২৫ থেকে ৫০ হাজার রুপি জরিমানা কিংবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান থাকবে।
একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে দুই থেকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড কিংবা ৭০ হাজার থেকে দুই লাখ রুপি জরিমানা করা হতে পারে।
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চের (আইসিএমআর) অধীনে বায়োমেডিকেল রিসার্চ সেন্টার, ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি, বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশটির পাঁচ শতাধিক প্রতিষ্ঠানে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এ ধরনের প্রাণীর ব্যবহার করা হয়।
অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাক্ট-২০১১-এর প্রস্তাবিত আইন পাস হলে, তা দেশটিতে গবেষণার কাজে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করবে বলে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
No comments