পাকিস্তানের পার্লামেন্টে ডানপন্থী দলের শোক
আল-কায়েদার প্রধান নেতা ওসামা বিন লাদেন হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানানোর পর পাকিস্তানের প্রধান ডানপন্থী রাজনৈতিক দল জমিয়ত উলেমা ইসলাম-ফজল (জেইউআই-এফ) এবার পার্লামেন্টে আনুষ্ঠানিকভাবে শোক প্রকাশ করেছে। দলটির তিনজন আইনপ্রণেতা গত মঙ্গলবার পার্লামেন্টে লাদেনের জন্য শোক প্রকাশ এবং তাঁর জন্য প্রার্থনা করেন।
তবে এতে ক্ষমতাসীন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) কোনো আইনপ্রণেতা অংশ নেননি।
পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ অধিবেশন চলাকালে মৌলভি আসমাত উল্লাহ নামের একজন আইনপ্রণেতা তাঁর আসন ছেড়ে উঠে দাঁড়ান এবং লাদেনের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে প্রার্থনা শুরু করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে তাঁর দলের অন্য আইনপ্রণেতারাও যোগ দেন। তাঁরা সমস্বরে বলেন, ‘আল্লাহ ওসামা বিন লাদেনের আত্মার শান্তি দিন।’
জাতীয় পরিষদের ডেপুটি স্পিকার ফয়সাল করিম কুন্দি আইনপ্রণেতাদের এই কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। আইনপ্রণেতাদের এই আচরণে অসন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, এটা পার্লামেন্টের শিষ্টাচার পরিপন্থী। কেননা, তাঁর অনুমতি ছাড়াই প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে।
স্পিকারের বক্তব্যের পর আইনপ্রণেতা আসমাত উল্লাহ বলেন, ‘ওসামা বিন লাদেন একজন মুসলিম ছিলেন। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রও এই সত্যটা মেনে নিয়েছে। তাঁর জন্য প্রার্থনা করাটা আমি ধর্মীয় দায়িত্ব বলে মনে করি।’
পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ বেলুচিস্তান থেকে নির্বাচিত এই আইনপ্রণেতা জানান, তাঁর সঙ্গে প্রার্থনায় তাঁর দলের আরও দুজন সদস্য লায়েক মুহাম্মদ খান ও আতাউর রেহমান যোগ দেন।
তবে এতে ক্ষমতাসীন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) কোনো আইনপ্রণেতা অংশ নেননি।
পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ অধিবেশন চলাকালে মৌলভি আসমাত উল্লাহ নামের একজন আইনপ্রণেতা তাঁর আসন ছেড়ে উঠে দাঁড়ান এবং লাদেনের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে প্রার্থনা শুরু করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে তাঁর দলের অন্য আইনপ্রণেতারাও যোগ দেন। তাঁরা সমস্বরে বলেন, ‘আল্লাহ ওসামা বিন লাদেনের আত্মার শান্তি দিন।’
জাতীয় পরিষদের ডেপুটি স্পিকার ফয়সাল করিম কুন্দি আইনপ্রণেতাদের এই কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। আইনপ্রণেতাদের এই আচরণে অসন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, এটা পার্লামেন্টের শিষ্টাচার পরিপন্থী। কেননা, তাঁর অনুমতি ছাড়াই প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে।
স্পিকারের বক্তব্যের পর আইনপ্রণেতা আসমাত উল্লাহ বলেন, ‘ওসামা বিন লাদেন একজন মুসলিম ছিলেন। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রও এই সত্যটা মেনে নিয়েছে। তাঁর জন্য প্রার্থনা করাটা আমি ধর্মীয় দায়িত্ব বলে মনে করি।’
পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ বেলুচিস্তান থেকে নির্বাচিত এই আইনপ্রণেতা জানান, তাঁর সঙ্গে প্রার্থনায় তাঁর দলের আরও দুজন সদস্য লায়েক মুহাম্মদ খান ও আতাউর রেহমান যোগ দেন।
No comments