পাকিস্তানে বিভিন্ন হামলায় নিহত ৬০
পাকিস্তানে গত দুদিনে পৃথক তিনটি হামলায় অন্তত ৬০ জন নিহত হয়েছে। দেশটির উপজাতি-অধ্যুষিত উত্তর ওয়াজিরিস্তানে গতকাল শুক্রবার মার্কিন ড্রোন (মনুষ্যবিহীন বিমান) হামলায় কমপক্ষে ২৫ জন, বৃহস্পতিবার বন্দরনগর করাচিতে একটি জুয়ার ক্লাবে বোমা বিস্ফোরণে ১৯ জন এবং একই দিন দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আফগান সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় তালেবান জঙ্গিদের হামলায় আধাসামরিক বাহিনীর ১৬ জন সদস্য নিহত হয়েছেন। গতকাল কর্মকর্তারা এসব তথ্য জানিয়েছেন।
পাকিস্তানের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, উত্তর ওয়াজিরিস্তানের প্রধান শহর মিরন শাহর ৩৫ কিলোমিটার পূর্বে মির আলী নামের জায়গায় মার্কিন ড্রোন বিমান হামলা চালায়। এ সময় একটি বাড়ি লক্ষ্য করে দুটি বিমান থেকে চারটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, ওই বাড়িটি জঙ্গিদের আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল। তিনি আরও জানান, ড্রোন হামলার পর জঙ্গিরা হামলাস্থল ঘিরে ফেলেছে। সেখানে কাউকেই ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপ থেকে ২৫ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন নারীও আছেন। অপর এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে বিদেশি জঙ্গিরাও আছে। তবে তাদের সঠিক সংখ্যা ও জাতীয়তা নিশ্চিত করা যায়নি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা শারফুদ্দিন মেমন বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, করাচির সর্ববৃহৎ জুয়ার ক্লাবে বোমা হামলায় ১৯ জন নিহত ও আরও ৪০ জন আহত হয়েছে।
মেমন আরও জানান, ঘটনাস্থলে ১৬ জন ও হাসপাতালে নেওয়ার পর আরও তিনজনের মৃত্যু হয়।
পাকিস্তানের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, উত্তর ওয়াজিরিস্তানের প্রধান শহর মিরন শাহর ৩৫ কিলোমিটার পূর্বে মির আলী নামের জায়গায় মার্কিন ড্রোন বিমান হামলা চালায়। এ সময় একটি বাড়ি লক্ষ্য করে দুটি বিমান থেকে চারটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, ওই বাড়িটি জঙ্গিদের আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল। তিনি আরও জানান, ড্রোন হামলার পর জঙ্গিরা হামলাস্থল ঘিরে ফেলেছে। সেখানে কাউকেই ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপ থেকে ২৫ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন নারীও আছেন। অপর এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে বিদেশি জঙ্গিরাও আছে। তবে তাদের সঠিক সংখ্যা ও জাতীয়তা নিশ্চিত করা যায়নি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা শারফুদ্দিন মেমন বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, করাচির সর্ববৃহৎ জুয়ার ক্লাবে বোমা হামলায় ১৯ জন নিহত ও আরও ৪০ জন আহত হয়েছে।
মেমন আরও জানান, ঘটনাস্থলে ১৬ জন ও হাসপাতালে নেওয়ার পর আরও তিনজনের মৃত্যু হয়।
No comments