শিখবিরোধী দাঙ্গায় মনমোহনের ক্ষমা প্রার্থনা অনন্য দৃষ্টান্ত
১৯৮৪ সালে শিখবিরোধী দাঙ্গার জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন কূটনীতিক রবার্ট ও’ব্লেক। এ ঘটনাকে প্রায় মহাত্মা গান্ধীর পর্যায়ের নৈতিক শুদ্ধতার উদাহরণ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন নয়াদিল্লিতে মার্কিন মিশনের সাবেক উপপ্রধান ব্লেক।
আলোড়ন তোলা ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা গোপন মার্কিন কূটনৈতিক তারবার্তার বরাত দিয়ে ভারতের দ্য হিন্দু পত্রিকা গত শুক্রবার এ খবর জানিয়েছে।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর নিজের শিখ দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হন। এ ঘটনার জের ধরে ভারতে শিখবিরোধী দাঙ্গা শুরু হয়, যাতে কয়েক হাজার লোক নিহত হয়।
২০০৫ সালে ওই ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। ওই বছরের ১২ আগস্ট ভারতীয় পার্লামেন্টে দেওয়া বক্তব্যে মনমোহন সিং বলেন, ‘শিখ সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে আমার কোনো দ্বিধা নেই। তবে শুধু শিখদের কাছে নয়, আমি ক্ষমা চাইছি সমগ্র ভারতবাসীর কাছে। কারণ, ১৯৮৪ সালে যা ঘটেছিল, তা আমাদের সংবিধানে সুরক্ষিত জাতীয়তাবোধের আদর্শের সঙ্গে মেলে না।
আলোড়ন তোলা ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা গোপন মার্কিন কূটনৈতিক তারবার্তার বরাত দিয়ে ভারতের দ্য হিন্দু পত্রিকা গত শুক্রবার এ খবর জানিয়েছে।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর নিজের শিখ দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হন। এ ঘটনার জের ধরে ভারতে শিখবিরোধী দাঙ্গা শুরু হয়, যাতে কয়েক হাজার লোক নিহত হয়।
২০০৫ সালে ওই ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। ওই বছরের ১২ আগস্ট ভারতীয় পার্লামেন্টে দেওয়া বক্তব্যে মনমোহন সিং বলেন, ‘শিখ সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে আমার কোনো দ্বিধা নেই। তবে শুধু শিখদের কাছে নয়, আমি ক্ষমা চাইছি সমগ্র ভারতবাসীর কাছে। কারণ, ১৯৮৪ সালে যা ঘটেছিল, তা আমাদের সংবিধানে সুরক্ষিত জাতীয়তাবোধের আদর্শের সঙ্গে মেলে না।
No comments