থাই সামরিক বাহিনীকে রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ না করার আহ্বান
থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা দেশের রাজনীতিতে সামরিক বাহিনীকে হস্তক্ষেপ না করার আহ্বান জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে নির্বাচনের মাধ্যমেই ক্ষমতার পটপরিবর্তন হওয়া উচিত বলে মত প্রকাশ করেছেন তিনি। গত শনিবার পুয়েয়া থাই পার্টির এক সভায় দুবাই থেকে ভিডিও ক্যামেরার মাধ্যমে তিনি এসব কথা বলেন।
সিনাওয়াত্রা ২০০৬ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত হন। ক্ষমতায় থাকাকালে দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় কারাদণ্ড এড়াতে তিনি এর পর থেকে বিদেশেই বসবাস করছেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও দেশের বিরোধী দল পুয়েয়া থাই পার্টিতে তাঁর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে।
এ দলেরই সভায় ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে তিনি দেশে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতি আহ্বান জানান। এ সময় তিনি বলেন, অতীতের মতো ভবিষ্যতে দেশের সরকার গঠনে সামরিক বাহিনীর আর হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়।
উল্লেখ্য, থাইল্যান্ডের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী অপিসিত ভেজ্জাজিওয়া সামরিক বাহিনীর সমর্থন নিয়ে ২০০৮ সালে এক পার্লামেন্ট নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন। আগামী জুলাইয়ের শুরুর দিকে তিনি দেশে সাধারণ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন।
সিনাওয়াত্রা ২০০৬ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত হন। ক্ষমতায় থাকাকালে দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় কারাদণ্ড এড়াতে তিনি এর পর থেকে বিদেশেই বসবাস করছেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও দেশের বিরোধী দল পুয়েয়া থাই পার্টিতে তাঁর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে।
এ দলেরই সভায় ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে তিনি দেশে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতি আহ্বান জানান। এ সময় তিনি বলেন, অতীতের মতো ভবিষ্যতে দেশের সরকার গঠনে সামরিক বাহিনীর আর হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়।
উল্লেখ্য, থাইল্যান্ডের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী অপিসিত ভেজ্জাজিওয়া সামরিক বাহিনীর সমর্থন নিয়ে ২০০৮ সালে এক পার্লামেন্ট নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন। আগামী জুলাইয়ের শুরুর দিকে তিনি দেশে সাধারণ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন।
No comments