অন্তঃসত্ত্বা মা পুষ্টিকর খাবার না খেলে...
গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাবার খেতে হয় মাকে। এটি জানা কথা। মা যদি পুষ্টিকর খাবার না খান তবে অপুষ্ট শিশু জন্ম নেবে। তাও পুরোনো কথা। কিন্তু গর্ভাবস্থায় মা পুষ্টিকর খাবার না খেলে যে পরবর্তীকালে সন্তানদের মধ্যে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়—এটি এত দিন জানা ছিল না। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী সাম্প্রতিক গবেষণায় এ রকম তথ্যই পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। তবে মানুষ নয়, ইঁদুরের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়টির ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সের ওই বিজ্ঞানীরা জানান, অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের ওপর এ ধরনের পরীক্ষা চালানো ঝুঁকিপূর্ণ। তাই ইঁদুরের ওপর পরীক্ষাটি চালানো হয়। তাদের ধারণার সঙ্গে গবেষণার ফলাফলও মিলে গেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, অন্তঃসত্ত্বা নারীরা সুষম খাবার না খেলে তা ভ্রূণের একটি বিশেষ জিনের ওপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে। জিনটির নাম এইচএনএফ৪এ। ধারণা করা হয়, এটি অগ্ন্যাশয়ে ও শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখে।
গবেষক দলটির প্রধান সুসান ওজান জানান, পরবর্তী গবেষণায় অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবারও ইঁদুরের ওপর একই রকম ক্রিয়া করে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখা হবে। ইঁদুরের ক্ষেত্রে পাওয়া এই ফলাফল মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হতে পারে।
ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক জেরিমি পিয়ারসন বলেন, গবেষণার ফলাফল থেকে অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের ওপর আবারও জোর দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি অনাগত সন্তানের নির্দিষ্ট কিছু জিনের নিয়ন্ত্রণও যে মায়ের সুষম খাবার গ্রহণের সঙ্গে জড়িত, সে দিকটির প্রতিও দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে। ভ্রূণের জিনের ওপর অপুষ্ট খাবারের এ প্রভাব প্রকাশ্য বা অপ্রকাশ্যও হতে পারে। এমনকি ডিএনএর বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন না করে কয়েক প্রজন্ম পরেও তা প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয়টির ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সের ওই বিজ্ঞানীরা জানান, অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের ওপর এ ধরনের পরীক্ষা চালানো ঝুঁকিপূর্ণ। তাই ইঁদুরের ওপর পরীক্ষাটি চালানো হয়। তাদের ধারণার সঙ্গে গবেষণার ফলাফলও মিলে গেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, অন্তঃসত্ত্বা নারীরা সুষম খাবার না খেলে তা ভ্রূণের একটি বিশেষ জিনের ওপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে। জিনটির নাম এইচএনএফ৪এ। ধারণা করা হয়, এটি অগ্ন্যাশয়ে ও শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখে।
গবেষক দলটির প্রধান সুসান ওজান জানান, পরবর্তী গবেষণায় অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবারও ইঁদুরের ওপর একই রকম ক্রিয়া করে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখা হবে। ইঁদুরের ক্ষেত্রে পাওয়া এই ফলাফল মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হতে পারে।
ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক জেরিমি পিয়ারসন বলেন, গবেষণার ফলাফল থেকে অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের ওপর আবারও জোর দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি অনাগত সন্তানের নির্দিষ্ট কিছু জিনের নিয়ন্ত্রণও যে মায়ের সুষম খাবার গ্রহণের সঙ্গে জড়িত, সে দিকটির প্রতিও দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে। ভ্রূণের জিনের ওপর অপুষ্ট খাবারের এ প্রভাব প্রকাশ্য বা অপ্রকাশ্যও হতে পারে। এমনকি ডিএনএর বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন না করে কয়েক প্রজন্ম পরেও তা প্রভাব ফেলতে পারে।
No comments