বাজার এখন ঊর্ধ্বমুখী
কিছুদিন আগেও দেশের শেয়ারবাজার প্রায় ক্রেতাশূন্য ছিল। অব্যাহত দরপতনে আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীদের বিক্রির চাপে ভালো-মন্দনির্বিশেষে অনেক কোম্পানির শেয়ার ক্রেতাহীন হয়ে পড়ে। কিন্তু টানা ছয় দিনের দর বৃদ্ধিতে এখন অনেক শেয়ারেরই বিক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে এসে ৮০টির মতো কোম্পানি বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। এই তালিকায় তুলনামূলক ভালো মৌলভিত্তির কোম্পানি যেমন ছিল, তেমনি ছিল দুর্বল মৌলভিত্তির কোম্পানিও।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাজারের স্থিতিশীলতা ফেরাতে বিশেষ তহবিল গঠনসহ নানা ইতিবাচক পদক্ষেপের পর বাজার বাড়তে থাকায় লোকসান দিয়ে এখন আর কেউ শেয়ার হাতছাড়া করতে চাইছেন না। অন্যদিকে যাঁরা আগে শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে বাজারের বাইরে চলে গিয়েছিলেন, তাঁরা আবার নতুন করে বিনিয়োগ করতে শুরু করেছেন। তাই শেয়ারের জোগানের চেয়ে চাহিদা বেড়ে গেছে। ফলে শেয়ারের দাম দ্রুতগতিতে বাড়ছে, যার প্রভাব পড়েছে মূল্যসূচকে।
বিশ্লেষকেরা আরও বলছেন, একটি বড় ধরনের ধসের পর সরকারের পক্ষে নেওয়া নানা প্রণোদনামূলক কর্মসূচির প্রভাবে অনেক দেশের শেয়ারবাজার দ্রুতগতিতে বাড়তে দেখা গেছে। এটা বাজারের জন্য স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু ভালো-মন্দনির্বিশেষে সব ধরনের শেয়ারের দাম বেড়ে যাওয়াটা কাঙ্ক্ষিত নয়।
বিশ্লেষকেরা বলেন, বাজারে অনেক কোম্পানির শেয়ার রয়েছে, যেগুলো এখনো অতিমূল্যায়িত। অথচ গত কয়েক দিনে এসব শেয়ারের দামও সমান হারে বেড়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের উচিত হবে দরপতন থেকে শিক্ষা নিয়ে এ ধরনের শেয়ারে বিনিয়োগ না করা। কারণ, ভালো মৌলভিত্তির শেয়ারের দাম কমে গেলেও লভ্যাংশ দিয়ে একসময় ঠিকই ক্ষতি পুষিয়ে যাবে। কিন্তু অতিমূল্যায়িত দুর্বল কোম্পানির শেয়ার কিনলে সেই সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।
আর তাই বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থারও দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ার বিষয়টি এখন থেকেই নজরদারি করা উচিত বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩২৩ পয়েন্ট বা ৫ দশমিক ১০ শতাংশ বেড়ে ছয় হাজার ৬৩৯ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ৮৭৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৬৯৭ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে।
সিএসইতে এদিন মোট ২০১ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৯৭টির দাম বেড়েছে, কমেছে চারটির এবং অপরিবর্তিত থাকে একটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। সিএসইতে গতকাল লেনদেন হয়েছে ১৭৭ কোটি টাকার। আর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৪৯২ কোটি টাকার। এই স্টক এক্সচেঞ্জে মোট ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বাড়ার তালিকায় ছিল ২৪৪টি কোম্পানির নাম। আর কমেছে ১০টি এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে এসে ৮০টির মতো কোম্পানি বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। এই তালিকায় তুলনামূলক ভালো মৌলভিত্তির কোম্পানি যেমন ছিল, তেমনি ছিল দুর্বল মৌলভিত্তির কোম্পানিও।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাজারের স্থিতিশীলতা ফেরাতে বিশেষ তহবিল গঠনসহ নানা ইতিবাচক পদক্ষেপের পর বাজার বাড়তে থাকায় লোকসান দিয়ে এখন আর কেউ শেয়ার হাতছাড়া করতে চাইছেন না। অন্যদিকে যাঁরা আগে শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে বাজারের বাইরে চলে গিয়েছিলেন, তাঁরা আবার নতুন করে বিনিয়োগ করতে শুরু করেছেন। তাই শেয়ারের জোগানের চেয়ে চাহিদা বেড়ে গেছে। ফলে শেয়ারের দাম দ্রুতগতিতে বাড়ছে, যার প্রভাব পড়েছে মূল্যসূচকে।
বিশ্লেষকেরা আরও বলছেন, একটি বড় ধরনের ধসের পর সরকারের পক্ষে নেওয়া নানা প্রণোদনামূলক কর্মসূচির প্রভাবে অনেক দেশের শেয়ারবাজার দ্রুতগতিতে বাড়তে দেখা গেছে। এটা বাজারের জন্য স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু ভালো-মন্দনির্বিশেষে সব ধরনের শেয়ারের দাম বেড়ে যাওয়াটা কাঙ্ক্ষিত নয়।
বিশ্লেষকেরা বলেন, বাজারে অনেক কোম্পানির শেয়ার রয়েছে, যেগুলো এখনো অতিমূল্যায়িত। অথচ গত কয়েক দিনে এসব শেয়ারের দামও সমান হারে বেড়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের উচিত হবে দরপতন থেকে শিক্ষা নিয়ে এ ধরনের শেয়ারে বিনিয়োগ না করা। কারণ, ভালো মৌলভিত্তির শেয়ারের দাম কমে গেলেও লভ্যাংশ দিয়ে একসময় ঠিকই ক্ষতি পুষিয়ে যাবে। কিন্তু অতিমূল্যায়িত দুর্বল কোম্পানির শেয়ার কিনলে সেই সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।
আর তাই বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থারও দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ার বিষয়টি এখন থেকেই নজরদারি করা উচিত বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩২৩ পয়েন্ট বা ৫ দশমিক ১০ শতাংশ বেড়ে ছয় হাজার ৬৩৯ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ৮৭৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৬৯৭ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে।
সিএসইতে এদিন মোট ২০১ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৯৭টির দাম বেড়েছে, কমেছে চারটির এবং অপরিবর্তিত থাকে একটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। সিএসইতে গতকাল লেনদেন হয়েছে ১৭৭ কোটি টাকার। আর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৪৯২ কোটি টাকার। এই স্টক এক্সচেঞ্জে মোট ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বাড়ার তালিকায় ছিল ২৪৪টি কোম্পানির নাম। আর কমেছে ১০টি এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
No comments