দেড় টন সোনা নিয়ে গেছেন লায়লা
প্রচণ্ড বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালানোর সময়ও তিনি ছাড়তে পারেননি প্রাচুর্যের মোহ। তাই সঙ্গে নিয়ে গেছেন দেড় টন সোনা। যার মূল্য সাড়ে ছয় কোটি ডলার। এই ব্যক্তিটি হলেন তিউনিসিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলীর স্ত্রী লায়লা তরাবেলসি। গত সোমবার তিউনিসিয়ার বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ মোনসেফ শিখরোহো এ খবর ফাঁস করেছেন। সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, গত সপ্তাহে বেন আলীর সরকারের পতনের আগে তিউনিসিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে লায়লা তাঁর গচ্ছিত ওই সোনা তুলে নেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, শুরুতে এই সোনা দিতে না চাইলেও পরে বেন আলীর চাপে তিনি দিতে বাধ্য হন। বেন আলী ও লায়লা এখন সৌদি আরবে রাজনৈতিক আশ্রয়ে আছেন। আড়ম্বরপূর্ণ বিলাসী জীবনযাপনের কারণে লায়লা ‘আরব বিশ্বের ইমেলদা মার্কোস’ নামে পরিচিত। একসময় তিনি কেশবিন্যাসকারীর কাজ করতেন। একপর্যায়ে বেন আলী তাঁর প্রেমে পড়েন ও বিয়ে করেন।
বেন আলী প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ক্রমে বিলাসী জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন লায়লা। বিশ্বের সবচেয়ে দামি আর দ্রুতগতিসম্পন্ন গাড়ির প্রতি দুর্বলতা রয়েছে তাঁর। প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে তাঁর এমন ৫০টি গাড়ি ছিল। প্রায়ই তিনি প্যারিস বা দুবাইয়ের মতো জমকালো শহরে কেনাকাটা করতে যেতেন। এতে ব্যয় হতো লাখ লাখ ডলার।
রাজধানী তিউনিসের বাসিন্দা মানতাসির বিন মাবরুক বলেছেন, ‘বেন আলীর পরিবারের সদস্যরা চোর-বাটপার—এমনকি খুনি। তাঁদের একটাই লক্ষ্য—লুটেপুটে অর্থের পাহাড় গড়তে হবে।
বেন আলী প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ক্রমে বিলাসী জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন লায়লা। বিশ্বের সবচেয়ে দামি আর দ্রুতগতিসম্পন্ন গাড়ির প্রতি দুর্বলতা রয়েছে তাঁর। প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে তাঁর এমন ৫০টি গাড়ি ছিল। প্রায়ই তিনি প্যারিস বা দুবাইয়ের মতো জমকালো শহরে কেনাকাটা করতে যেতেন। এতে ব্যয় হতো লাখ লাখ ডলার।
রাজধানী তিউনিসের বাসিন্দা মানতাসির বিন মাবরুক বলেছেন, ‘বেন আলীর পরিবারের সদস্যরা চোর-বাটপার—এমনকি খুনি। তাঁদের একটাই লক্ষ্য—লুটেপুটে অর্থের পাহাড় গড়তে হবে।
No comments