পানি বাড়লেও ডুববে না সেই হোটেল!
বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রভাবে সাগরপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে তলিয়ে যাবে বিশ্বের অনেক নিম্নাঞ্চল। ডুবে যাবে অনেক বিখ্যাত স্থাপনা। কিন্তু সে রকম পরিস্থিতিতে ‘আর্ক হোটেল’ ডুববে না, ভাসবে। রক্ষা পাবে এর ভেতরে অবস্থান করা মানুষ ও গাছপালা। এই দাবি করেছেন ওই হোটেলের নকশা তৈরি করা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
রাশিয়ার প্রতিষ্ঠান রেমিস্টুডিও এই আর্ক হোটেলের নকশা করেছে। স্থপতিদের আন্তর্জাতিক সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব আর্কিটেক্টসের আর্কিটেকচার ফর ডিজাস্টার রিলিফ কর্মসূচির সহায়তায় এই হোটেলটির নকশা করেছে তারা।
রেমিস্টুডিওর কর্মকর্তা আলেকসান্দর রেমিজভ বলেন, ‘স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনায় রাখতে হয়। প্রথমত. নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তন ও চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার সতর্কতামূলক ব্যবস্থা। দ্বিতীয়ত. মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের প্রভাব থেকে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা। এসব কথা মাথায় রেখে আর্ক হোটেলের নকশা করা হয়েছে।’
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সঙ্গে টক্কর দিতে সক্ষম হোটেলটি হবে ভাসমান জীবমণ্ডল। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের দাবি, পানি যতই বাড়ুক, হোটেলের স্থাপনা কখনো ডুববে না। এটি হবে যেন কল্পবিজ্ঞান ছবির কোনো ভাসমানবলয়।
হোটেলের পুরো স্থাপনাটি থাকবে স্বচ্ছ কাচের আবরণে মোড়ানো। ভেতরে যারা থাকবে, তাদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় হবে এটি। তাদের খাবারের চাহিদা মেটাবে স্থানীয়ভাবে চাষ করা শাকসবজি। সৌরশক্তি ও বৃষ্টির পানির মাধ্যমে হোটেলের বাসিন্দাদের জ্বালানি ও পানির চাহিদা মেটানোর ব্যবস্থা থাকবে। চারপাশে স্বচ্ছ আবরণ থাকায় আলোর সমস্যা হবে না। হোটেলের বাসিন্দাদের অক্সিজেনের চাহিদা মেটাতে প্রয়োজনীয় গাছপালা থাকবে। পানি ও সূর্যালোক রসদ জোগাবে এসব গাছাপালার।
রাশিয়ার প্রতিষ্ঠান রেমিস্টুডিও এই আর্ক হোটেলের নকশা করেছে। স্থপতিদের আন্তর্জাতিক সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব আর্কিটেক্টসের আর্কিটেকচার ফর ডিজাস্টার রিলিফ কর্মসূচির সহায়তায় এই হোটেলটির নকশা করেছে তারা।
রেমিস্টুডিওর কর্মকর্তা আলেকসান্দর রেমিজভ বলেন, ‘স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনায় রাখতে হয়। প্রথমত. নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তন ও চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার সতর্কতামূলক ব্যবস্থা। দ্বিতীয়ত. মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের প্রভাব থেকে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা। এসব কথা মাথায় রেখে আর্ক হোটেলের নকশা করা হয়েছে।’
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সঙ্গে টক্কর দিতে সক্ষম হোটেলটি হবে ভাসমান জীবমণ্ডল। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের দাবি, পানি যতই বাড়ুক, হোটেলের স্থাপনা কখনো ডুববে না। এটি হবে যেন কল্পবিজ্ঞান ছবির কোনো ভাসমানবলয়।
হোটেলের পুরো স্থাপনাটি থাকবে স্বচ্ছ কাচের আবরণে মোড়ানো। ভেতরে যারা থাকবে, তাদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় হবে এটি। তাদের খাবারের চাহিদা মেটাবে স্থানীয়ভাবে চাষ করা শাকসবজি। সৌরশক্তি ও বৃষ্টির পানির মাধ্যমে হোটেলের বাসিন্দাদের জ্বালানি ও পানির চাহিদা মেটানোর ব্যবস্থা থাকবে। চারপাশে স্বচ্ছ আবরণ থাকায় আলোর সমস্যা হবে না। হোটেলের বাসিন্দাদের অক্সিজেনের চাহিদা মেটাতে প্রয়োজনীয় গাছপালা থাকবে। পানি ও সূর্যালোক রসদ জোগাবে এসব গাছাপালার।
No comments