ভোটে উতরে গেলেন কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী
কুয়েতের পার্লামেন্টে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ নাসের মোহাম্মদ আল আহমাদ আল-সাবাহর বিরুদ্ধে আনা ‘অসহযোগিতা প্রস্তাবের’ ওপর গতকাল বুধবার ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন তিনি। প্রস্তাবটিকে প্রধানমন্ত্রীকে অপসারণের প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছিল।
পার্লামেন্টের স্পিকার জাসেম আল-খোরাফি জানান, ৫০ আসনের পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে ২৫ জন সদস্য ভোট দেন। বিপক্ষে ভোট দেন ২২ জন। একজন পার্লামেন্ট সদস্য ভোটদানে বিরত থাকেন। মন্ত্রী হওয়ায় একজন সদস্য ভোট দিতে পারেননি। অপর এক সদস্য কুয়েতের বাইরে অবস্থান করছেন।
খোরাফি বলেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী পার্লামেন্ট প্রধানমন্ত্রীর ওপর পুনরায় আস্থা ও সহযোগিতা পুনর্ব্যক্ত করেছে।’ এর আগে পার্লামেন্টে তিন ঘণ্টার একটি রুদ্ধদ্বার অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
তবে ভোটাভুটির পর বিরোধীদলীয় পার্লামেন্টের সদস্যরা বলেন, শেখ নাসেরের নেতৃত্বাধীন সরকারের সঙ্গে তাঁরা কাজ করবেন না। বিরোধীদলীয় সাংসদ মুসাল্লাম আল-বারাক বলেন, ‘আজ কর্মসূচি শুরু হলো। এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকবে।’
পার্লামেন্টের স্পিকার জাসেম আল-খোরাফি জানান, ৫০ আসনের পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে ২৫ জন সদস্য ভোট দেন। বিপক্ষে ভোট দেন ২২ জন। একজন পার্লামেন্ট সদস্য ভোটদানে বিরত থাকেন। মন্ত্রী হওয়ায় একজন সদস্য ভোট দিতে পারেননি। অপর এক সদস্য কুয়েতের বাইরে অবস্থান করছেন।
খোরাফি বলেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী পার্লামেন্ট প্রধানমন্ত্রীর ওপর পুনরায় আস্থা ও সহযোগিতা পুনর্ব্যক্ত করেছে।’ এর আগে পার্লামেন্টে তিন ঘণ্টার একটি রুদ্ধদ্বার অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
তবে ভোটাভুটির পর বিরোধীদলীয় পার্লামেন্টের সদস্যরা বলেন, শেখ নাসেরের নেতৃত্বাধীন সরকারের সঙ্গে তাঁরা কাজ করবেন না। বিরোধীদলীয় সাংসদ মুসাল্লাম আল-বারাক বলেন, ‘আজ কর্মসূচি শুরু হলো। এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকবে।’
No comments