অর্থবছরের ছয় মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি ৪১ শতাংশ
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি আয় ৪১ শতাংশ বেড়েছে। শুধু তাই নয়, এই ছয় মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি আয় হয়েছে।
আলোচ্য ছয় মাসে মোট রপ্তানি আয় হয়েছে এক হাজার ২৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলার। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭২৭ কোটি ৯৭ ডলার। অর্থাৎ ছয় মাসে রপ্তানি আয় বেশি হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) মাসিক প্রতিবেদনে গতকাল বুধবার এ তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা হয়েছে। প্রধান প্রধান রপ্তানি পণ্যগুলোয় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় বেশি হয়েছে বলে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইপিবির তথ্যানুযায়ী আগের অর্থবছরের ডিসেম্বর মাসে যেখানে রপ্তানি আয় হয়েছিল ১১৮ কোটি ৫২ ডলার, সেখানে এ বছর হয়েছে ১৯৮ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। অর্থাৎ মাসিক হিসাবে আগের ডিসেম্বরের তুলনায় এই ডিসেম্বরে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ। রপ্তানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় হয়েছে নিট পোশাক খাত থেকে। আলোচ্য ছয় মাসে নিট পোশাক রপ্তানির মাধ্যমে আয় হয়েছে ৪৩১ কোটি ১৯ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৪৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ বেশি। ওভেন পোশাক খাতের ৬৩ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের আয়ে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয় ৪০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয় ৫৪ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। এতে প্রবৃদ্ধি হয় ৫৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। হোম টেক্সটাইলে ২৯ কোটি ৬০ লাখ ডলারের আয়ে প্রবৃদ্ধি হয় ৭৭ দশমিক ৭৫ শতাংশ, হিমায়িত খাদ্য ৩৩ কোটি ১২ লাখ ডলারের আয়ে প্রবৃদ্ধি হয় ৫২ দশমিক ৯২ শতাংশ। চামড়া খাতে ১২ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়, যা আগের বছরের চেয়ে ৩১ দশমিক ২৭ শতাংশ বেশি।এ ছাড়া আলোচ্য সময়ে ১৭ কোটি ১৬ লাখ ডলার মূল্যের কৃষিপণ্য, পাঁচ কোটি ৩২ লাখ ডলারের তামাক, তিন কোটি ১৬ লাখ ডলারের প্লাস্টিক পণ্য, দুই কোটি ৫৩ লাখ ডলারের চামড়াজাত পণ্য, ২২ লাখ ডলারের হস্তশিল্প, দুই কোটি ৬৩ লাখ ডলারের টুপি, এক কোটি ২০ লাখ ডলারের ঘড়ি ও ঘড়ির যন্ত্রাংশ, ১৪ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ফুটওয়্যার, এক কোটি ৮০ লাখ ডলারের জাহাজ, এক কোটি ৮২ লাখ ডলারের সিরামিক পণ্য রপ্তানি হয়। এক কোটি ১৪ লাখ ডলারের কম্পিউটার সার্ভিসেস (জুলাই-অক্টোবর) এবং এক কোটি ৮৮ লাখ ডলারের ইলেকট্রিক পণ্য রপ্তানি হয়েছে।তবে কিছু পণ্যে রপ্তানি আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কম হয়েছে। এর মধ্যে চা রপ্তানি হয়েছে মাত্র ১২ লাখ ডলারের, যা আগের বারের তুলনায় ৬৮ দশমিক ৪১ শতাংশ কম। এ ছাড়া কেমিক্যাল পণ্য ১৯ দশমিক ৬৪, বাইসাইকেল ১০ দশমিক ২১, আসবাব ১০ দশমিক ৭২, ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য ৮ দশমিক ৭৩ এবং ওষুধ ২ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ কম রপ্তানি হয়েছে। চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ৮৫০ কোটি ডলার, যা গত অর্থবছরের প্রকৃত রপ্তানি আয়ের চেয়ে ১৪ দশমিক ১৬ শতাংশ বেশি।
আগের ২০০৯-১০ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল এক হাজার ৭৬০ কোটি ডলার। এর বিপরীতে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছিল এক হাজার ৬১২ কোটি ডলার। যা তার আগের বছরের অর্জিত এক হাজার ৫৫৬ কোটি ডলারের রপ্তানি আয় থেকে ৪ দশমিক ১১ শতাংশ বেশি ছিল।
আলোচ্য ছয় মাসে মোট রপ্তানি আয় হয়েছে এক হাজার ২৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলার। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭২৭ কোটি ৯৭ ডলার। অর্থাৎ ছয় মাসে রপ্তানি আয় বেশি হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) মাসিক প্রতিবেদনে গতকাল বুধবার এ তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা হয়েছে। প্রধান প্রধান রপ্তানি পণ্যগুলোয় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় বেশি হয়েছে বলে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইপিবির তথ্যানুযায়ী আগের অর্থবছরের ডিসেম্বর মাসে যেখানে রপ্তানি আয় হয়েছিল ১১৮ কোটি ৫২ ডলার, সেখানে এ বছর হয়েছে ১৯৮ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। অর্থাৎ মাসিক হিসাবে আগের ডিসেম্বরের তুলনায় এই ডিসেম্বরে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ। রপ্তানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় হয়েছে নিট পোশাক খাত থেকে। আলোচ্য ছয় মাসে নিট পোশাক রপ্তানির মাধ্যমে আয় হয়েছে ৪৩১ কোটি ১৯ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৪৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ বেশি। ওভেন পোশাক খাতের ৬৩ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের আয়ে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয় ৪০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয় ৫৪ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। এতে প্রবৃদ্ধি হয় ৫৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। হোম টেক্সটাইলে ২৯ কোটি ৬০ লাখ ডলারের আয়ে প্রবৃদ্ধি হয় ৭৭ দশমিক ৭৫ শতাংশ, হিমায়িত খাদ্য ৩৩ কোটি ১২ লাখ ডলারের আয়ে প্রবৃদ্ধি হয় ৫২ দশমিক ৯২ শতাংশ। চামড়া খাতে ১২ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়, যা আগের বছরের চেয়ে ৩১ দশমিক ২৭ শতাংশ বেশি।এ ছাড়া আলোচ্য সময়ে ১৭ কোটি ১৬ লাখ ডলার মূল্যের কৃষিপণ্য, পাঁচ কোটি ৩২ লাখ ডলারের তামাক, তিন কোটি ১৬ লাখ ডলারের প্লাস্টিক পণ্য, দুই কোটি ৫৩ লাখ ডলারের চামড়াজাত পণ্য, ২২ লাখ ডলারের হস্তশিল্প, দুই কোটি ৬৩ লাখ ডলারের টুপি, এক কোটি ২০ লাখ ডলারের ঘড়ি ও ঘড়ির যন্ত্রাংশ, ১৪ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ফুটওয়্যার, এক কোটি ৮০ লাখ ডলারের জাহাজ, এক কোটি ৮২ লাখ ডলারের সিরামিক পণ্য রপ্তানি হয়। এক কোটি ১৪ লাখ ডলারের কম্পিউটার সার্ভিসেস (জুলাই-অক্টোবর) এবং এক কোটি ৮৮ লাখ ডলারের ইলেকট্রিক পণ্য রপ্তানি হয়েছে।তবে কিছু পণ্যে রপ্তানি আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কম হয়েছে। এর মধ্যে চা রপ্তানি হয়েছে মাত্র ১২ লাখ ডলারের, যা আগের বারের তুলনায় ৬৮ দশমিক ৪১ শতাংশ কম। এ ছাড়া কেমিক্যাল পণ্য ১৯ দশমিক ৬৪, বাইসাইকেল ১০ দশমিক ২১, আসবাব ১০ দশমিক ৭২, ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য ৮ দশমিক ৭৩ এবং ওষুধ ২ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ কম রপ্তানি হয়েছে। চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ৮৫০ কোটি ডলার, যা গত অর্থবছরের প্রকৃত রপ্তানি আয়ের চেয়ে ১৪ দশমিক ১৬ শতাংশ বেশি।
আগের ২০০৯-১০ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল এক হাজার ৭৬০ কোটি ডলার। এর বিপরীতে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছিল এক হাজার ৬১২ কোটি ডলার। যা তার আগের বছরের অর্জিত এক হাজার ৫৫৬ কোটি ডলারের রপ্তানি আয় থেকে ৪ দশমিক ১১ শতাংশ বেশি ছিল।
No comments