বন্যায় কুইন্সল্যান্ডের ৭৫ শতাংশ কয়লাখনি বন্ধ
অস্ট্রেলিয়ায় বন্যায় আরও নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ফুঁসে উঠেছে ফিজরয় নদীর পানি। ফলে কুইন্সল্যান্ড রাজ্যের বিরাট এলাকা প্রায় ৩০ ফুট পানির নিচে তলিয়ে গেছে। আয়তনে জার্মানি ও ফ্রান্সের সমান কুইন্সল্যান্ড রাজ্যের প্রায় ৭৫ শতাংশ কয়লার খনি বন্ধ হয়ে গছে।
রাজ্যের ছোট-বড় অন্তত ৪০টি শহর বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। বিস্তীর্ণ গমখেত ও পশুচারণভূমি নষ্ট হয়েছে। বিশ্বখ্যাত গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ হুমকির মুখে পড়েছে। সড়ক, রেলপথসহ বিভিন্ন অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গতকাল বুধবার কুইন্সল্যান্ডের রাজ্যপ্রধান এনা ব্লিগ স্থানীয় সেভেন নেটওয়ার্ক টেলিভিশনকে জানান, রাজ্যের কমপক্ষে ৪০টি শহর বন্যাকবলিত হয়েছে। এ প্রদেশের ৭৫ শতাংশ খনিতে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। খনি বন্ধ থাকায় আন্তর্জাতিক ইস্পাত বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে। কারণ, বিশ্বে ইস্পাত উৎপাদনে ব্যবহূত কয়লার ৭৫ শতাংশ রপ্তানি হয় এই কুইন্সল্যান্ড থেকে।
কুইন্সল্যান্ডের খনিজসম্পদমন্ত্রী জানান, খনিগুলো বন্ধ থাকায় প্রতিদিন ১০ কোটি ডলার ক্ষতি হচ্ছে। এ খাতে এ পর্যন্ত ১০০ কোটি ডলারের বেশি ক্ষতি হয়েছে। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, বন্যার কারণে এ বছর অস্ট্রেলিয়ার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমে যেতে পারে। দেশটির বর্তমান প্রবৃদ্ধির হার ২ দশমিক ৭ শতাংশ।
বন্যা মোকাবিলায় গঠিত টাস্কফোর্সের কর্মকর্তারা বলেন, বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের চতুর্থ গম উৎপাদনকারী দেশ। দেশটির মোট উৎপাদনের পাঁচ শতাংশ হয় কুইন্সল্যান্ডে। বন্যার কারণে উৎপাদন মারাত্মকভাবে হ্রাস পাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রাজ্যের ছোট-বড় অন্তত ৪০টি শহর বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। বিস্তীর্ণ গমখেত ও পশুচারণভূমি নষ্ট হয়েছে। বিশ্বখ্যাত গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ হুমকির মুখে পড়েছে। সড়ক, রেলপথসহ বিভিন্ন অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গতকাল বুধবার কুইন্সল্যান্ডের রাজ্যপ্রধান এনা ব্লিগ স্থানীয় সেভেন নেটওয়ার্ক টেলিভিশনকে জানান, রাজ্যের কমপক্ষে ৪০টি শহর বন্যাকবলিত হয়েছে। এ প্রদেশের ৭৫ শতাংশ খনিতে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। খনি বন্ধ থাকায় আন্তর্জাতিক ইস্পাত বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে। কারণ, বিশ্বে ইস্পাত উৎপাদনে ব্যবহূত কয়লার ৭৫ শতাংশ রপ্তানি হয় এই কুইন্সল্যান্ড থেকে।
কুইন্সল্যান্ডের খনিজসম্পদমন্ত্রী জানান, খনিগুলো বন্ধ থাকায় প্রতিদিন ১০ কোটি ডলার ক্ষতি হচ্ছে। এ খাতে এ পর্যন্ত ১০০ কোটি ডলারের বেশি ক্ষতি হয়েছে। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, বন্যার কারণে এ বছর অস্ট্রেলিয়ার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমে যেতে পারে। দেশটির বর্তমান প্রবৃদ্ধির হার ২ দশমিক ৭ শতাংশ।
বন্যা মোকাবিলায় গঠিত টাস্কফোর্সের কর্মকর্তারা বলেন, বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের চতুর্থ গম উৎপাদনকারী দেশ। দেশটির মোট উৎপাদনের পাঁচ শতাংশ হয় কুইন্সল্যান্ডে। বন্যার কারণে উৎপাদন মারাত্মকভাবে হ্রাস পাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
No comments