ডিএসইতে ৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ বৃহস্পতিবার দরপতনের ঘটনা ঘটেছে। ফলে ডিএসইতে লেনদেন পরিমাণও কমেছে। বাজার বিশ্লেষকেরা বিষয়টিকে বাজারের জন্য নেতিবাচক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, ডিএসইতে আজ ৯৬৯ কোটি ৮৬ লাখ ৮২ হাজার টাকার আর্থিক লেনদেন হয়, যা গত ৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত বছরের ১৯ এপ্রিল ডিএসইতে ৯৬৩ কোটি টাকার আর্থিক লেনদেন হয়েছিল। এ ছাড়া গত ১৩ সেপ্টেম্বর এক হাজার ২৮ ও গতকাল বুধবার এক হাজার ২৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়।
এ দিকে গত ৫ ডিসেম্বর ডিএসইর ইতিহাসে সর্বোচ্চ তিন হাজার ২৪৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। এই হিসেবে আজ দুই হাজার ২৮০ কোটি টাকা কম লেনদেন হয়।
বাজার বিশ্লেষকেরা জানান, পুঁজিবাজারে সম্প্রতি বেশ তারল্য সংকট দেখা দেওয়ায় গত কয়েক দিন ধরে আর্থিক লেনদেন কিছুটা কমেছে, তবে আজকের লেনদেনকে বাজারের জন্য নেতিবাচক হিসেবে মন্তব্য করেছেন তাঁরা।
তবে বিনিয়োগকারীরা বলছেন, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বেকায়দায় ফেলতে কোনো চক্র বাজারে ঢুকে পড়েছে। তারা ইচ্ছাকৃতভাবে দরপতন ঘটিয়ে নিজেদের ফায়দা লুটছে। অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
এ ব্যাপারে রশিদ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ লালি বলেন, বর্তমানে মুদ্রাবাজারে বেশ তারল্যসংকট রয়েছে। এর প্রভাব পুঁজিবাজারেও পড়ছে। সুতরাং মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা এলে শেয়ারবাজারেও স্থিতিশীলতা আসবে।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবু আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, বাজার মন্দা অবস্থায় প্রবেশ করার কারণে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বড় বড় বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হলেই বাজার আবার আগের গতিতে ফিরে আসবে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, ডিএসইতে আজ ৯৬৯ কোটি ৮৬ লাখ ৮২ হাজার টাকার আর্থিক লেনদেন হয়, যা গত ৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত বছরের ১৯ এপ্রিল ডিএসইতে ৯৬৩ কোটি টাকার আর্থিক লেনদেন হয়েছিল। এ ছাড়া গত ১৩ সেপ্টেম্বর এক হাজার ২৮ ও গতকাল বুধবার এক হাজার ২৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়।
এ দিকে গত ৫ ডিসেম্বর ডিএসইর ইতিহাসে সর্বোচ্চ তিন হাজার ২৪৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। এই হিসেবে আজ দুই হাজার ২৮০ কোটি টাকা কম লেনদেন হয়।
বাজার বিশ্লেষকেরা জানান, পুঁজিবাজারে সম্প্রতি বেশ তারল্য সংকট দেখা দেওয়ায় গত কয়েক দিন ধরে আর্থিক লেনদেন কিছুটা কমেছে, তবে আজকের লেনদেনকে বাজারের জন্য নেতিবাচক হিসেবে মন্তব্য করেছেন তাঁরা।
তবে বিনিয়োগকারীরা বলছেন, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বেকায়দায় ফেলতে কোনো চক্র বাজারে ঢুকে পড়েছে। তারা ইচ্ছাকৃতভাবে দরপতন ঘটিয়ে নিজেদের ফায়দা লুটছে। অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
এ ব্যাপারে রশিদ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ লালি বলেন, বর্তমানে মুদ্রাবাজারে বেশ তারল্যসংকট রয়েছে। এর প্রভাব পুঁজিবাজারেও পড়ছে। সুতরাং মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা এলে শেয়ারবাজারেও স্থিতিশীলতা আসবে।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবু আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, বাজার মন্দা অবস্থায় প্রবেশ করার কারণে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বড় বড় বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হলেই বাজার আবার আগের গতিতে ফিরে আসবে।
No comments