এখনই ‘এল ক্লাসিকো’র উত্তাপ
চলতি মাসটি স্প্যানিশ ফুটবলে ঠিক আর দশটা মাসের মতো হবে না। অন্যরকম একটা উত্তাপ ছড়াবে। ছড়াবে কী, এরই মধ্যে আঁচ তো পাওয়াই যাচ্ছে। এ মাসেই যে ‘এল ক্লাসিকো’। মহারণে মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনা। যে দুটি দল মুখোমুখি হলে ফুটবল শুধু প্রতিদ্বন্দ্বিতার গণ্ডিতে আটকে থাকে না।
‘এল ক্লাসিকো’র দেরি আছে অবশ্য। সেই ২৮ নভেম্বর ন্যু ক্যাম্পে রিয়ালকে আতিথ্য দেবে বার্সা। তবে উত্তাপ ছড়াচ্ছে। হোসে মরিনহো তো রিয়ালের কোচ হওয়ার পরদিন থেকেই বার্সাকে তাক করে কথার কামান দাগছেন।
তবে বার্সা শিবির থেকে পাল্টা জবাব আসছে না বলেই ঠিক জমাতে পারছেন না ‘দ্য স্পেশাল ওয়ান’। এই তো সেদিন লিওনেল মেসির মতো ‘পুঁচকে ছোড়া’ বলে দিলেন, এসবই মরিনহোর পাতানো ফাঁদ। সেটায় পা দিলে মুশকিল। চ্যাম্পিয়নস লিগের পর্ব শেষে দুই দল যখনই লিগে ফিরছে, অমনি আবার বার্সাকে লক্ষ্য করে মরিনহোর কথার বাণ। কিন্তু মুখে কুলুপ এঁটে রাখার প্রতিজ্ঞায় বার্সা অটল আছে বলেই জানালেন জেরার্ড পিকে। তিনি নাকি এল ক্লাসিকো নিয়ে মাথাই ঘামাচ্ছেন না!
‘এমন তো নয়, ওই সপ্তাহেই শিরোপা নির্ধারণ হয়ে যাবে। আমি তাই এখন শুধু গেটাফে আর সিউতার সঙ্গে আমাদের ফিরতি ম্যাচ নিয়েই ভাবছি। এভাবেই আসলে প্রতিটি সপ্তাহে এক একটি ম্যাচ ধরে ধরে আমাদের এগোতে হবে’—মনোযোগ না হারানোর পরামর্শই সতীর্থদের দিলেন পিকে।
সর্বশেষ চারটি এল ক্লাসিকো বার্সেলোনাই জিতেছে। এর মধ্যে আছে রিয়ালকে তাদেরই মাঠে ২-৬ গোলের লজ্জা দেওয়াও। কিন্তু বার্সার মাঠে এমনই কিছু একটা করে সেটার প্রতিশোধ নিতে চায় রিয়াল। বার্সা শিবিরের জন্য দুশ্চিন্তার হলো, তারা এক ম্যাচ ভালো খেলে তো পরের ম্যাচে হারিয়ে খুঁজে ফেরে ছন্দ। এবার সুরটা ঠিক মিলছে না প্রতি ম্যাচে।
পিকে অবশ্য জানান, এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় তাঁরা নেই। একটু রক্ষণাত্মক কৌশল আঁটলেই বার্সার ছন্দ নষ্ট হয়ে যায় বলে যে সমালোচনা উঠেছে, সেটাও ঠিক মানতে পারছেন না এই ডিফেন্ডার, ‘আমরা মৃত্যু পর্যন্ত এভাবেই খেলে যাব। আর অন্য কীভাবে খেলতে হয় আমি সেটা জানি না। এভাবেই তো সাফল্য পাচ্ছি। ডিফেন্স ধীরে ধীরে আরও সুদৃঢ় হচ্ছে, আক্রমণভাগও গোল পাচ্ছে। আমরা ধীরে ধীরে উন্নতি করছি। মাদ্রিদের সঙ্গে ম্যাচের সময় শতভাগ ছন্দ চলে আসবে।’
শেষ কথাটায় কিন্তু একটা প্রচ্ছন্ন চ্যালেঞ্জই ছুড়ে দিলেন পিকে।
‘এল ক্লাসিকো’র দেরি আছে অবশ্য। সেই ২৮ নভেম্বর ন্যু ক্যাম্পে রিয়ালকে আতিথ্য দেবে বার্সা। তবে উত্তাপ ছড়াচ্ছে। হোসে মরিনহো তো রিয়ালের কোচ হওয়ার পরদিন থেকেই বার্সাকে তাক করে কথার কামান দাগছেন।
তবে বার্সা শিবির থেকে পাল্টা জবাব আসছে না বলেই ঠিক জমাতে পারছেন না ‘দ্য স্পেশাল ওয়ান’। এই তো সেদিন লিওনেল মেসির মতো ‘পুঁচকে ছোড়া’ বলে দিলেন, এসবই মরিনহোর পাতানো ফাঁদ। সেটায় পা দিলে মুশকিল। চ্যাম্পিয়নস লিগের পর্ব শেষে দুই দল যখনই লিগে ফিরছে, অমনি আবার বার্সাকে লক্ষ্য করে মরিনহোর কথার বাণ। কিন্তু মুখে কুলুপ এঁটে রাখার প্রতিজ্ঞায় বার্সা অটল আছে বলেই জানালেন জেরার্ড পিকে। তিনি নাকি এল ক্লাসিকো নিয়ে মাথাই ঘামাচ্ছেন না!
‘এমন তো নয়, ওই সপ্তাহেই শিরোপা নির্ধারণ হয়ে যাবে। আমি তাই এখন শুধু গেটাফে আর সিউতার সঙ্গে আমাদের ফিরতি ম্যাচ নিয়েই ভাবছি। এভাবেই আসলে প্রতিটি সপ্তাহে এক একটি ম্যাচ ধরে ধরে আমাদের এগোতে হবে’—মনোযোগ না হারানোর পরামর্শই সতীর্থদের দিলেন পিকে।
সর্বশেষ চারটি এল ক্লাসিকো বার্সেলোনাই জিতেছে। এর মধ্যে আছে রিয়ালকে তাদেরই মাঠে ২-৬ গোলের লজ্জা দেওয়াও। কিন্তু বার্সার মাঠে এমনই কিছু একটা করে সেটার প্রতিশোধ নিতে চায় রিয়াল। বার্সা শিবিরের জন্য দুশ্চিন্তার হলো, তারা এক ম্যাচ ভালো খেলে তো পরের ম্যাচে হারিয়ে খুঁজে ফেরে ছন্দ। এবার সুরটা ঠিক মিলছে না প্রতি ম্যাচে।
পিকে অবশ্য জানান, এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় তাঁরা নেই। একটু রক্ষণাত্মক কৌশল আঁটলেই বার্সার ছন্দ নষ্ট হয়ে যায় বলে যে সমালোচনা উঠেছে, সেটাও ঠিক মানতে পারছেন না এই ডিফেন্ডার, ‘আমরা মৃত্যু পর্যন্ত এভাবেই খেলে যাব। আর অন্য কীভাবে খেলতে হয় আমি সেটা জানি না। এভাবেই তো সাফল্য পাচ্ছি। ডিফেন্স ধীরে ধীরে আরও সুদৃঢ় হচ্ছে, আক্রমণভাগও গোল পাচ্ছে। আমরা ধীরে ধীরে উন্নতি করছি। মাদ্রিদের সঙ্গে ম্যাচের সময় শতভাগ ছন্দ চলে আসবে।’
শেষ কথাটায় কিন্তু একটা প্রচ্ছন্ন চ্যালেঞ্জই ছুড়ে দিলেন পিকে।
No comments