১৫ মিনিটে জেরার্ডের হ্যাটট্রিক
বেঞ্চে বসে নাপোলির বিপক্ষে দলকে ১-০ গোলে পিছিয়ে যেতে দেখলেন। উসখুস করতে থাকলেন। মাঠে নামার সুযোগ কি মিলবে? কোচ রয় হজসন তাঁকে সুযোগ দিলেন দ্বিতীয়ার্ধে। দুর্দান্ত এক হ্যাটট্রিক করে এজেকুয়েল লাভেজ্জির ২৮ মিনিটের গোলে পিছিয়ে পড়া লিভারপুলকে ৩-১ গোলে জেতালেন জেরার্ড।
সর্বার্থেই জেরার্ডের ফেরা। লিভারপুলের ক্ষেত্রেও। একটা স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপে গিয়েছিলেন। ’৬৬-এর পর ইংল্যান্ডকে আরেকটা বিশ্বকাপ জেতানোর স্বপ্ন তো পূরণ হয়ইনি, উল্টো এটি হয়ে থাকল বিস্মরণযোগ্য অধ্যায়।
বিশ্বকাপ থেকে ফিরেও সময়টা ভালো যাচ্ছিল না ইংলিশ মিডফিল্ডারের। পরশু ইউরোপা কাপে নাপোলি ম্যাচের আগে এ মৌসুমে ১১ ম্যাচ খেলে ৪টি মাত্র গোল জেরার্ডের। লিভারপুলের দিন যাচ্ছিল আরও খারাপ। দুই ম্যাচ আগেও প্রিমিয়ার লিগের অবনমন এলাকায় ছিল ‘অল রেড’রা। এই ম্যাচের আগে ইউরোপা লিগেও পরপর দুই ম্যাচে ড্র করেছে।
তবে নাপোলির বিপক্ষে এই ম্যাচ দিয়ে নিজেকে আবার ফিরে পেলেন জেরার্ড। ফেরালেন লিভারপুলকেও। এই জয়ের পর কোচ হজসন তাই প্রিমিয়ার লিগ প্রতিপক্ষদের হুমকি দিতে পারলেন—নিজেদের ফিরে পাওয়া লিভারপুলকে ভয় পেতে শুরু করুন!
পরশু অবশ্য ম্যাচের ৭৫ মিনিট ০-১ গোলে পিছিয়ে থেকে ভয়েই ছিল লিভারপুল। এর পরই শুরু জেরার্ড-জাদুর। পরের মিনিটেই গোলটি শোধ করে দেন। ৮৮ মিনিটে পেনাল্টি থেকে করেন দ্বিতীয় গোল। আর হ্যাটট্রিক গোলটি তিনি করেন পরের মিনিটে দারুণ এক ফ্লিকে।
হজসন জেরার্ড-প্রশংসায় পঞ্চমুখ, ‘অসাধারণ এক খেলোয়াড় সে।’ তাহলে প্রথমার্ধে জেরার্ডকে কেন বেঞ্চে বসিয়ে রেখেছিলেন? এ ব্যাপারে তেমন কিছু না বলে আর পশলা প্রশংসা করেছেন হজসন, ‘প্রথমার্ধ শেষে আমার মনে হলো, জেরার্ডকে মাঠে নামানোতেই আমাদের জয়ের সুযোগ লুকিয়ে আছে।’
লিভারপুল জিতলেও এদিন হারতে হয়েছে ম্যানচেস্টার সিটিকে। পোল্যান্ডের লেচ পোজনানের কাছে তাদের হার ৩-১ গোলে। ম্যান সিটি কোচ রবার্তো মানচিনি আর কী বলবেন! ফুটবলের অনিশ্চিত চরিত্রকেই তিনি ঢাল বানিয়েছেন, ‘এটাই ফুটবল। আমার তো মনে হয় এই ম্যাচটা আরও ১০০ বার যদি আমরা খেলি তাহলে ৯০ বারই জিতব।’
সর্বার্থেই জেরার্ডের ফেরা। লিভারপুলের ক্ষেত্রেও। একটা স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপে গিয়েছিলেন। ’৬৬-এর পর ইংল্যান্ডকে আরেকটা বিশ্বকাপ জেতানোর স্বপ্ন তো পূরণ হয়ইনি, উল্টো এটি হয়ে থাকল বিস্মরণযোগ্য অধ্যায়।
বিশ্বকাপ থেকে ফিরেও সময়টা ভালো যাচ্ছিল না ইংলিশ মিডফিল্ডারের। পরশু ইউরোপা কাপে নাপোলি ম্যাচের আগে এ মৌসুমে ১১ ম্যাচ খেলে ৪টি মাত্র গোল জেরার্ডের। লিভারপুলের দিন যাচ্ছিল আরও খারাপ। দুই ম্যাচ আগেও প্রিমিয়ার লিগের অবনমন এলাকায় ছিল ‘অল রেড’রা। এই ম্যাচের আগে ইউরোপা লিগেও পরপর দুই ম্যাচে ড্র করেছে।
তবে নাপোলির বিপক্ষে এই ম্যাচ দিয়ে নিজেকে আবার ফিরে পেলেন জেরার্ড। ফেরালেন লিভারপুলকেও। এই জয়ের পর কোচ হজসন তাই প্রিমিয়ার লিগ প্রতিপক্ষদের হুমকি দিতে পারলেন—নিজেদের ফিরে পাওয়া লিভারপুলকে ভয় পেতে শুরু করুন!
পরশু অবশ্য ম্যাচের ৭৫ মিনিট ০-১ গোলে পিছিয়ে থেকে ভয়েই ছিল লিভারপুল। এর পরই শুরু জেরার্ড-জাদুর। পরের মিনিটেই গোলটি শোধ করে দেন। ৮৮ মিনিটে পেনাল্টি থেকে করেন দ্বিতীয় গোল। আর হ্যাটট্রিক গোলটি তিনি করেন পরের মিনিটে দারুণ এক ফ্লিকে।
হজসন জেরার্ড-প্রশংসায় পঞ্চমুখ, ‘অসাধারণ এক খেলোয়াড় সে।’ তাহলে প্রথমার্ধে জেরার্ডকে কেন বেঞ্চে বসিয়ে রেখেছিলেন? এ ব্যাপারে তেমন কিছু না বলে আর পশলা প্রশংসা করেছেন হজসন, ‘প্রথমার্ধ শেষে আমার মনে হলো, জেরার্ডকে মাঠে নামানোতেই আমাদের জয়ের সুযোগ লুকিয়ে আছে।’
লিভারপুল জিতলেও এদিন হারতে হয়েছে ম্যানচেস্টার সিটিকে। পোল্যান্ডের লেচ পোজনানের কাছে তাদের হার ৩-১ গোলে। ম্যান সিটি কোচ রবার্তো মানচিনি আর কী বলবেন! ফুটবলের অনিশ্চিত চরিত্রকেই তিনি ঢাল বানিয়েছেন, ‘এটাই ফুটবল। আমার তো মনে হয় এই ম্যাচটা আরও ১০০ বার যদি আমরা খেলি তাহলে ৯০ বারই জিতব।’
No comments