করাচিতে মাজারে আত্মঘাতী বোমা হামলায় নয়জন নিহত
পাকিস্তানের করাচি নগরের একটি জনাকীর্ণ মাজারে গতকাল বৃহস্পতিবার দুটি আত্মঘাতী বোমা হামলায় কমপক্ষে নয় ব্যক্তি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ৬০ জন। আহত ব্যক্তিদের অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। তালেবান জঙ্গিরা হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে।
প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি হামলার নিন্দা করেছেন। ঘটনার পর পুলিশ মাজারে লোকজনের যাতায়াত বন্ধ করে দিয়েছে। করাচির অন্যান্য মসজিদ-মাজারসহ বিভিন্ন ধর্মীয় স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
সিন্ধু প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জুলফিকার আলী মির্জা জানিয়েছেন, মুসলিম সুফি সাধক আবদুল্লাহ শাহ গাজীর মাজারে ওই হামলা চালানো হয়। মাজারের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নেওয়া হলেও আত্মঘাতী হামলাকারীদের ঠেকানো যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আসরের নামাজ পড়ে মুসল্লিরা যখন মাজারের ফটক দিয়ে বের হচ্ছিলেন, ঠিক তখনই বিস্ফোরণ দুটি ঘটানো হয়। হতাহত ব্যক্তিদের রক্তে রঞ্জিত হয়ে পড়ে মাজার-প্রাঙ্গণ। হামলায় দুই শিশুসহ নয়জন নিহত হয়। সিন্ধুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী সগির আহমেদ জানিয়েছেন, বিস্ফোরণে ৬০ ব্যক্তি আহত হয়েছে। তাদের করাচির বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার মাজারটিতে সচরাচর লোকসমাগম বেশি হয়। এদিন গরিবদের মধ্যে খাবার বিতরণ করা হয়। তাই হামলার জন্য এ দিনটিই তালেবান জঙ্গিরা বেছে নেয় বলে মনে করছেন নিরাপত্তা কর্মকর্তারা।
প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে সরকার লড়াই চালিয়ে যাবে। তাদের পাকিস্তানের মাটি থেকে নির্মূল করা হবে।
এর আগে গত জুলাই মাসে করাচির আরেকটি মাজারে দুটি আত্মঘাতী বোমা হামলা চালানো হয়। ওই হামলায় ৪০ জন নিহত এবং ২০০ জনেরও বেশি লোক আহত হয়।
প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি হামলার নিন্দা করেছেন। ঘটনার পর পুলিশ মাজারে লোকজনের যাতায়াত বন্ধ করে দিয়েছে। করাচির অন্যান্য মসজিদ-মাজারসহ বিভিন্ন ধর্মীয় স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
সিন্ধু প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জুলফিকার আলী মির্জা জানিয়েছেন, মুসলিম সুফি সাধক আবদুল্লাহ শাহ গাজীর মাজারে ওই হামলা চালানো হয়। মাজারের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নেওয়া হলেও আত্মঘাতী হামলাকারীদের ঠেকানো যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আসরের নামাজ পড়ে মুসল্লিরা যখন মাজারের ফটক দিয়ে বের হচ্ছিলেন, ঠিক তখনই বিস্ফোরণ দুটি ঘটানো হয়। হতাহত ব্যক্তিদের রক্তে রঞ্জিত হয়ে পড়ে মাজার-প্রাঙ্গণ। হামলায় দুই শিশুসহ নয়জন নিহত হয়। সিন্ধুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী সগির আহমেদ জানিয়েছেন, বিস্ফোরণে ৬০ ব্যক্তি আহত হয়েছে। তাদের করাচির বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার মাজারটিতে সচরাচর লোকসমাগম বেশি হয়। এদিন গরিবদের মধ্যে খাবার বিতরণ করা হয়। তাই হামলার জন্য এ দিনটিই তালেবান জঙ্গিরা বেছে নেয় বলে মনে করছেন নিরাপত্তা কর্মকর্তারা।
প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে সরকার লড়াই চালিয়ে যাবে। তাদের পাকিস্তানের মাটি থেকে নির্মূল করা হবে।
এর আগে গত জুলাই মাসে করাচির আরেকটি মাজারে দুটি আত্মঘাতী বোমা হামলা চালানো হয়। ওই হামলায় ৪০ জন নিহত এবং ২০০ জনেরও বেশি লোক আহত হয়।
No comments