১১০ মিটার খুঁড়লেই খনিশ্রমিকদের উদ্ধার করা যাবে
চিলিতে খনির মধ্যে আটকে পড়া ৩৩ শ্রমিককে আর কয়েক দিনের মধ্যেই উদ্ধার করা যাবে বলে আশা করছেন প্রকৌশলীরা। আর মাত্র ১১০ মিটার খনন করতে পারলেই শ্রমিকদের উদ্ধারের পথ পরিষ্কার হবে।
ভূপৃষ্ঠ থেকে ৬৩০ মিটার নিচে খনিতে দুই মাসের বেশি সময় ধরে আটকা পড়ে আছেন শ্রমিকেরা। তাঁদের উদ্ধার করতে তিনটি ড্রিল মেশিন দিয়ে সুড়ঙ্গ খোঁড়া হচ্ছে।
প্রকৌশলীরা এ পর্যন্ত ৫২০ মিটার খুঁড়তে পেরেছেন। আর মাত্র ১১০ মিটার খুঁড়তে পারলে শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানো যাবে। তবে খনির কাছাকাছি সুড়ঙ্গ পৌঁছে যাওয়ায় খননকাজ ধীর হয়ে পড়েছে, কেননা এতে সুড়ঙ্গ ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কাল শনিবার নাগাদ শ্রমিকদের উদ্ধার করা যাবে বলে যে ধারণা করা হচ্ছে, সে ব্যাপারে কিছুটা সতর্ক উদ্ধার অভিযানের প্রধান আন্দ্রে সৌগারেত। তিনি বলেন, ‘এখনো ১০০’ মিটারের বেশি খুঁড়তে বাকি আছে। তা ছাড়া আমরা এখন একটি ঝুঁকিপূর্ণ শিলাস্তরের মধ্য দিয়ে খননকাজ করছি। কাজেই, বলা যাচ্ছে না শনিবারের মধ্যে শ্রমিকদের উদ্ধার করা যাবে।’
উদ্ধারপথ প্রস্তুত হওয়ার পর বিশেষভাবে তৈরি একটি ধাতব খাঁচা ওই পথ দিয়ে খনিগর্ভে শ্রমিকেরা যেখানে আটকে আছেন, সেখানে পাঠানো হবে। এরপর ওই খাঁচায় করে শ্রমিকদের উদ্ধার করে আনা হবে।
এভাবে প্রত্যেক শ্রমিককে ভূপৃষ্ঠে নিয়ে আসতে প্রায় এক ঘণ্টা সময় লাগবে। খাঁচায় করে বের হয়ে আসার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছেন আটকে থাকা শ্রমিকেরা।
উদ্ধারকাজের জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে উদ্ধারকর্মী এবং নৌবাহিনীর চিকিৎসকদের ১৬ সদস্যের একটি দল।
ভূপৃষ্ঠ থেকে ৬৩০ মিটার নিচে খনিতে দুই মাসের বেশি সময় ধরে আটকা পড়ে আছেন শ্রমিকেরা। তাঁদের উদ্ধার করতে তিনটি ড্রিল মেশিন দিয়ে সুড়ঙ্গ খোঁড়া হচ্ছে।
প্রকৌশলীরা এ পর্যন্ত ৫২০ মিটার খুঁড়তে পেরেছেন। আর মাত্র ১১০ মিটার খুঁড়তে পারলে শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানো যাবে। তবে খনির কাছাকাছি সুড়ঙ্গ পৌঁছে যাওয়ায় খননকাজ ধীর হয়ে পড়েছে, কেননা এতে সুড়ঙ্গ ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কাল শনিবার নাগাদ শ্রমিকদের উদ্ধার করা যাবে বলে যে ধারণা করা হচ্ছে, সে ব্যাপারে কিছুটা সতর্ক উদ্ধার অভিযানের প্রধান আন্দ্রে সৌগারেত। তিনি বলেন, ‘এখনো ১০০’ মিটারের বেশি খুঁড়তে বাকি আছে। তা ছাড়া আমরা এখন একটি ঝুঁকিপূর্ণ শিলাস্তরের মধ্য দিয়ে খননকাজ করছি। কাজেই, বলা যাচ্ছে না শনিবারের মধ্যে শ্রমিকদের উদ্ধার করা যাবে।’
উদ্ধারপথ প্রস্তুত হওয়ার পর বিশেষভাবে তৈরি একটি ধাতব খাঁচা ওই পথ দিয়ে খনিগর্ভে শ্রমিকেরা যেখানে আটকে আছেন, সেখানে পাঠানো হবে। এরপর ওই খাঁচায় করে শ্রমিকদের উদ্ধার করে আনা হবে।
এভাবে প্রত্যেক শ্রমিককে ভূপৃষ্ঠে নিয়ে আসতে প্রায় এক ঘণ্টা সময় লাগবে। খাঁচায় করে বের হয়ে আসার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছেন আটকে থাকা শ্রমিকেরা।
উদ্ধারকাজের জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে উদ্ধারকর্মী এবং নৌবাহিনীর চিকিৎসকদের ১৬ সদস্যের একটি দল।
No comments