প্রতিবেশীদের সামরিক সামর্থ্য বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ভারত
প্রতিবেশী দেশগুলো সামরিক সামর্থ্য বাড়াতে থাকায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে ভারত। কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করেও ভারতের প্রতিরক্ষা বিভাগের কর্তারা সরাসরি উদ্বেগ প্রকাশ করছেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ কে অ্যান্টনি বলেছেন, ভারতের প্রতিবেশীরা দ্রুত সামরিক সামর্থ্য বাড়িয়ে চলেছে। কাজেই ভারতকে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে এবং নিজেদেরও প্রস্তুতি নিতে হবে। অ্যান্টনির এই বক্তব্যের পরপরই বিমান বাহিনীর প্রধান মার্শাল পি ভি নায়েক গত শুক্রবার ভারতের প্রতিবেশীদের সাম্প্রতিক সামরিক কর্মকাণ্ডকে আগ্নেয়গিরির সঙ্গে তুলনা করেছেন, যা যেকোনো মুহূর্তে উদিগরণ ঘটাতে পারে।
গত বুধবার নয়াদিল্লিতে সামরিক বাহিনীর একটি অনুষ্ঠানে প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যান্টনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশীরা অতি দ্রুতগতিতে তাদের সামরিক সামর্থ্য বৃদ্ধি করছে। সফলভাবে তাদের এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হলে আমাদেরও কোনো প্রশ্ন না তুলে সদা সতর্ক ও প্রস্তুত থাকতে হবে।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সরাসরি কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করলেও সহজেই বোঝা যায়, তিনি চীনের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। ভারতের সীমান্তে চীন তাদের সামরিক প্রস্তুতি বাড়াচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে। তারা সেখানে ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করছে এবং রাস্তাঘাটও তৈরি করছে। পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর সীমান্তে চীন সামরিক অবকাঠামো মজবুত করছে।
ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক ও বহুজাতিক সমাজব্যবস্থা কয়েকটি দেশের সহ্য হচ্ছে না উল্লেখ করে অ্যান্টনি বলেন, ‘আমাদের একতা ও অখণ্ডতা নষ্ট করতে উসকানি দিচ্ছে কোনো কোনো দেশ।’
সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপর গুরুত্ব আরোপ করে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ভূমি, আকাশ ও নৌসীমান্তে নিরাপত্তা প্রহরা আরও জোরদার করতে হবে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই সতর্কতার দুই দিন পর গত শুক্রবার দিল্লিতে বিমান বাহিনীর একটি অনুষ্ঠানে মার্শাল পি ভি নায়েক বলেন, ‘চারদিকের নিরাপত্তা-পরিস্থিতি এখন একটি আগ্নেয়গিরির মতো, যা কোনো পূর্বসতর্কতা ছাড়াই যেকোনো মুহূর্তে আমাদের সামর্থ্যের পরীক্ষা নিতে পারে। তখন দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন হবে।’ বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ কে অ্যান্টনি বলেছেন, ভারতের প্রতিবেশীরা দ্রুত সামরিক সামর্থ্য বাড়িয়ে চলেছে। কাজেই ভারতকে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে এবং নিজেদেরও প্রস্তুতি নিতে হবে। অ্যান্টনির এই বক্তব্যের পরপরই বিমান বাহিনীর প্রধান মার্শাল পি ভি নায়েক গত শুক্রবার ভারতের প্রতিবেশীদের সাম্প্রতিক সামরিক কর্মকাণ্ডকে আগ্নেয়গিরির সঙ্গে তুলনা করেছেন, যা যেকোনো মুহূর্তে উদিগরণ ঘটাতে পারে।
গত বুধবার নয়াদিল্লিতে সামরিক বাহিনীর একটি অনুষ্ঠানে প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যান্টনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশীরা অতি দ্রুতগতিতে তাদের সামরিক সামর্থ্য বৃদ্ধি করছে। সফলভাবে তাদের এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হলে আমাদেরও কোনো প্রশ্ন না তুলে সদা সতর্ক ও প্রস্তুত থাকতে হবে।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সরাসরি কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করলেও সহজেই বোঝা যায়, তিনি চীনের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। ভারতের সীমান্তে চীন তাদের সামরিক প্রস্তুতি বাড়াচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে। তারা সেখানে ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করছে এবং রাস্তাঘাটও তৈরি করছে। পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর সীমান্তে চীন সামরিক অবকাঠামো মজবুত করছে।
ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক ও বহুজাতিক সমাজব্যবস্থা কয়েকটি দেশের সহ্য হচ্ছে না উল্লেখ করে অ্যান্টনি বলেন, ‘আমাদের একতা ও অখণ্ডতা নষ্ট করতে উসকানি দিচ্ছে কোনো কোনো দেশ।’
সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপর গুরুত্ব আরোপ করে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ভূমি, আকাশ ও নৌসীমান্তে নিরাপত্তা প্রহরা আরও জোরদার করতে হবে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই সতর্কতার দুই দিন পর গত শুক্রবার দিল্লিতে বিমান বাহিনীর একটি অনুষ্ঠানে মার্শাল পি ভি নায়েক বলেন, ‘চারদিকের নিরাপত্তা-পরিস্থিতি এখন একটি আগ্নেয়গিরির মতো, যা কোনো পূর্বসতর্কতা ছাড়াই যেকোনো মুহূর্তে আমাদের সামর্থ্যের পরীক্ষা নিতে পারে। তখন দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন হবে।’ বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
No comments