সম্মিলিত লেনদেন তিন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
মাত্র পাঁচ দিনের ব্যবধানে দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। শুধু লেনদেন নয়, গতকাল বৃহস্পতিবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সব সূচক, বাজার মূলধন ও হাওলার ক্ষেত্রেও হয়েছে নতুন রেকর্ড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার শেয়ার। ডিএসইর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত এটিই এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত রোববার ডিএসইতে দুই হাজার ৪৮৯ কোটি টাকার শেয়ারের লেনদেন হয়েছিল।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল লেনদেন হয়েছে ২২৪ কোটি টাকার শেয়ার। এতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণ প্রথমবারের মতো তিন হাজার কোটি টাকার নতুন মাইলফলক অতিক্রম করেছে। এর আগে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সম্মিলিতভাবে সর্বোচ্চ লেনদেনের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।
তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সব সূচকই বেড়েছে। ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক গতকাল প্রায় ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে ৭৪৮০ পয়েন্ট হয়েছে। আর সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ১৯০ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ২১৮০৯ পয়েন্ট।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) যখন বাজারে স্থিতিশীল রাখতে নানা পদক্ষেপ নিতে চাইছে, তখন বাজারে এ ধরনের উল্লম্ফন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে।
সম্প্রতি বাজার নিয়ন্ত্রণে সংস্থাটির নেওয়া একটি নির্দেশনা হাইকোর্টে স্থগিত হয়ে যাওয়ায় আর কোনো পদক্ষেপ তেমনভাবে কাজেও আসছে না। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাজারকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে তোলা হচ্ছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যা সবাইকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। জানা গেছে, আগামী শনিবার ডিএসই ও সিএসই সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে বাজার নিয়ে তাদের উদ্বেগের কথা জানাবে। সতর্ক হতে বলবে বিনিয়োগকারীদের।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, শুরুতে ডিএসই-সিএসইসহ সংশ্লিষ্টরা বাজারে আসার জন্য বিনিয়োগকারীদের উদ্বুদ্ধ করেছে। এতে বাজারে নতুন নতুন বিনিয়োগকারী যুক্ত হয়েছেন। কিন্তু তাঁদের চাহিদা অনুযায়ী শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানো যায়নি। তা বাড়াতে সরকারও তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারেনি। এসব কারণেই বাজারের ঊর্ধ্বগতি সম্ভাবনা না হয়ে সংকটে পরিণত হয়েছে।
ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ২৩৯টি কোম্পানির শেয়ার। এর মধ্যে ১৪৯টি কোম্পানিরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৮৮টির, আর অপরিবর্তিত ছিল চারটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৮টি কোম্পানির শেয়ার। দাম বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ১১৬টির ও অপরিবর্তিত ছিল দুটি কোম্পানির শেয়ার।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার শেয়ার। ডিএসইর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত এটিই এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত রোববার ডিএসইতে দুই হাজার ৪৮৯ কোটি টাকার শেয়ারের লেনদেন হয়েছিল।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল লেনদেন হয়েছে ২২৪ কোটি টাকার শেয়ার। এতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণ প্রথমবারের মতো তিন হাজার কোটি টাকার নতুন মাইলফলক অতিক্রম করেছে। এর আগে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সম্মিলিতভাবে সর্বোচ্চ লেনদেনের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।
তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সব সূচকই বেড়েছে। ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক গতকাল প্রায় ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে ৭৪৮০ পয়েন্ট হয়েছে। আর সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ১৯০ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ২১৮০৯ পয়েন্ট।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) যখন বাজারে স্থিতিশীল রাখতে নানা পদক্ষেপ নিতে চাইছে, তখন বাজারে এ ধরনের উল্লম্ফন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে।
সম্প্রতি বাজার নিয়ন্ত্রণে সংস্থাটির নেওয়া একটি নির্দেশনা হাইকোর্টে স্থগিত হয়ে যাওয়ায় আর কোনো পদক্ষেপ তেমনভাবে কাজেও আসছে না। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাজারকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে তোলা হচ্ছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যা সবাইকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। জানা গেছে, আগামী শনিবার ডিএসই ও সিএসই সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে বাজার নিয়ে তাদের উদ্বেগের কথা জানাবে। সতর্ক হতে বলবে বিনিয়োগকারীদের।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, শুরুতে ডিএসই-সিএসইসহ সংশ্লিষ্টরা বাজারে আসার জন্য বিনিয়োগকারীদের উদ্বুদ্ধ করেছে। এতে বাজারে নতুন নতুন বিনিয়োগকারী যুক্ত হয়েছেন। কিন্তু তাঁদের চাহিদা অনুযায়ী শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানো যায়নি। তা বাড়াতে সরকারও তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারেনি। এসব কারণেই বাজারের ঊর্ধ্বগতি সম্ভাবনা না হয়ে সংকটে পরিণত হয়েছে।
ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ২৩৯টি কোম্পানির শেয়ার। এর মধ্যে ১৪৯টি কোম্পানিরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৮৮টির, আর অপরিবর্তিত ছিল চারটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৮টি কোম্পানির শেয়ার। দাম বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ১১৬টির ও অপরিবর্তিত ছিল দুটি কোম্পানির শেয়ার।
No comments