সরকারপক্ষের প্রধান সাক্ষী সাক্ষ্য দিতে পারবেন না
গুয়ানতানামো বে কারাগারের সাবেক বন্দী আহমেদ খালফান ঘাইলানির বিচারের শুনানি প্রথম দিনেই মুলতবি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বেসামরিক আদালতের বিচারক লুইস কাপলান গত বুধবার নির্দেশ দিয়েছেন, ওই মামলার সরকারপক্ষের প্রধান সাক্ষী হুসেন আবেবে সাক্ষ্য দিতে পারবেন না। কারণ গুয়ানতানামো বে কারাগারে সিআইএর ‘জোরজবরদস্তিমূলক’ জিজ্ঞাসাবাদের সময় ঘাইলানি তাঁর নাম উল্লেখ করেছিলেন। আদালত এ মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ১২ অক্টোবর ধার্য করেছেন।
তানজানিয়া ও কেনিয়ায় মার্কিন দূতাবাসে ১৯৯৮ সালে বোমা হামলায় আল-কায়েদাকে বিস্ফোরক দিয়ে সহযোগিতা দেওয়ার অভিযোগে তানজানিয়ার নাগরিক ঘাইলানিকে বিচারে দাঁড় করা হয়েছে। ওই হামলায় ২২৪ জন নিহত হয়েছিলেন। বুধবার নিউইয়র্কের ওই বেসামরিক আদালতে ঘাইলানির বিরুদ্ধে হুসেনের সাক্ষ্য নেওয়ার কথা ছিল। ধারণা করা হচ্ছিল, হুসেন আদালতকে জানাতেন, ১৯৯৮ সালের আগস্টে তানজানিয়ায় মার্কিন দূতাবাসে বোমা হামলায় ব্যবহার করা বিস্ফোরক তিনি ঘাইলানিকে সরবরাহ করেছিলেন।
সরকারপক্ষের আইনজীবীরা জানান, হুসেন তাঁদের প্রধান সাক্ষী। তাঁকে সাক্ষ্যদানে বিরত থাকার ব্যাপারে আদালতের এ নির্দেশের বিরুদ্ধে তাঁরা আবেদন করবেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী পিটার কুইজানো আদালতের এ নির্দেশের প্রশংসা করে বলেছেন, বিচারকের এই নির্দেশে মার্কিন সংবিধানের বড় ধরনের জয় হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘এর মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার পাওয়ার ব্যাপারে আশার আলো দেখতে পাচ্ছি। সাজানো সাক্ষীরা নয়, আদালতে প্রকৃত সাক্ষীরাই সাক্ষ্য দেবেন।’
তানজানিয়া ও কেনিয়ায় মার্কিন দূতাবাসে ১৯৯৮ সালে বোমা হামলায় আল-কায়েদাকে বিস্ফোরক দিয়ে সহযোগিতা দেওয়ার অভিযোগে তানজানিয়ার নাগরিক ঘাইলানিকে বিচারে দাঁড় করা হয়েছে। ওই হামলায় ২২৪ জন নিহত হয়েছিলেন। বুধবার নিউইয়র্কের ওই বেসামরিক আদালতে ঘাইলানির বিরুদ্ধে হুসেনের সাক্ষ্য নেওয়ার কথা ছিল। ধারণা করা হচ্ছিল, হুসেন আদালতকে জানাতেন, ১৯৯৮ সালের আগস্টে তানজানিয়ায় মার্কিন দূতাবাসে বোমা হামলায় ব্যবহার করা বিস্ফোরক তিনি ঘাইলানিকে সরবরাহ করেছিলেন।
সরকারপক্ষের আইনজীবীরা জানান, হুসেন তাঁদের প্রধান সাক্ষী। তাঁকে সাক্ষ্যদানে বিরত থাকার ব্যাপারে আদালতের এ নির্দেশের বিরুদ্ধে তাঁরা আবেদন করবেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী পিটার কুইজানো আদালতের এ নির্দেশের প্রশংসা করে বলেছেন, বিচারকের এই নির্দেশে মার্কিন সংবিধানের বড় ধরনের জয় হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘এর মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার পাওয়ার ব্যাপারে আশার আলো দেখতে পাচ্ছি। সাজানো সাক্ষীরা নয়, আদালতে প্রকৃত সাক্ষীরাই সাক্ষ্য দেবেন।’
No comments