ক্রীড়াঙ্গনকে পাকিস্তানে ফেরার আহ্বান কুরেশির
গত বছর লাহোরে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট টিমের বাসে সন্ত্রাসী হামলার পর থেকেই ক্রীড়াঙ্গনে একঘরে হয়ে আছে পাকিস্তান। সম্প্রতি নতুন করে স্পট ফিক্সিং, বল টেম্পারিংয়ের বিতর্কে জড়িয়ে পাকিস্তানের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। পাকিস্তান ক্রীড়াঙ্গনের এই চরম দুর্দিনে একমাত্র আশার আলো টেনিস তারকা আসিম-উল-হক কুরেশি। গত মাসে ভারতের রোহান বোপানার সঙ্গে জুটি বেঁধে পৌঁছে ছিলেন ইউএস ওপেনের ছেলেদের দ্বৈতের ফাইনালে। নিজে ব্যক্তিগতভাবে সাফল্য অর্জন করলেও আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গন থেকে পাকিস্তানের এ বিচ্ছিন্নতা চরম পীড়া দেয় এই টেনিস তারকাকে। সম্প্রতি নিউইয়র্কে গিয়ে আবারও পাকিস্তানে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন ও অংশ নেওয়ার জন্য তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
কমনওয়েলথ গেমসের টেনিস ইভেন্টে অংশ নিতে ভারতে এসে পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে কুরেশি বলেছেন, ‘লাহোরে যা ঘটেছিল, সেটা খুবই দুঃখজনক। কিন্তু কখনো না কখনো তো এ দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। কাউকে না কাউকে এগিয়ে আসতে হবে। আর আমি আশা করছি, হংকংই প্রথম এগিয়ে আসবে। আমি নিশ্চিত করছি যে তারা খুবই ভালো আতিথেয়তা পাবে।’
ইন্টারন্যাশনাল টেনিস ফেডারেশন (আইটিএফ) ২০১১ সালের মার্চে পাকিস্তানে একটি টেনিস প্রতিযোগিতা আয়োজন করার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন কুরেশি। সেই লক্ষ্যে পাকিস্তানের নিরাপত্তা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যাচাই করে দেখার জন্য একটি পরিদর্শক দল পাকিস্তানে পাঠাতে রাজি হয়েছে আইটিএফ।
কমনওয়েলথ গেমসের টেনিস ইভেন্টে অংশ নিতে ভারতে এসে পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে কুরেশি বলেছেন, ‘লাহোরে যা ঘটেছিল, সেটা খুবই দুঃখজনক। কিন্তু কখনো না কখনো তো এ দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। কাউকে না কাউকে এগিয়ে আসতে হবে। আর আমি আশা করছি, হংকংই প্রথম এগিয়ে আসবে। আমি নিশ্চিত করছি যে তারা খুবই ভালো আতিথেয়তা পাবে।’
ইন্টারন্যাশনাল টেনিস ফেডারেশন (আইটিএফ) ২০১১ সালের মার্চে পাকিস্তানে একটি টেনিস প্রতিযোগিতা আয়োজন করার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন কুরেশি। সেই লক্ষ্যে পাকিস্তানের নিরাপত্তা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যাচাই করে দেখার জন্য একটি পরিদর্শক দল পাকিস্তানে পাঠাতে রাজি হয়েছে আইটিএফ।
No comments