রাশিয়ার কাছ থেকে ৩০০ জঙ্গি বিমান কিনছে ভারত
রাশিয়ার কাছ থেকে প্রায় ৩০০টি আধুনিক জঙ্গি বিমান কিনবে ভারত। এগুলো ফিফথ জেনারেশন ফাইটার এয়ারক্রাফট (এফজিএফএ) নামে পরিচিত। এতে ব্যয় হবে প্রায় তিন হাজার কোটি মার্কিন ডলার। আগামী ডিসেম্বরে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভের ভারত সফরের সময় ভারতের সামরিক ক্রয় ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এ চুক্তি হতে পারে।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ কে অ্যান্টনি গতকাল বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লিতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আনাতোলি সার্দাইকোভের সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অ্যান্টনি জানান, রাশিয়ার কাছ থেকে প্রায় ৩০০টি জঙ্গি বিমান ও ৪৫টি বহুমুখী পরিবহন বিমান (এমটিএ) কিনবে ভারত।
এফজিএফএ জঙ্গি বিমানের আক্রমণের ক্ষমতা অনেক বেশি এবং এটি শত্রুপক্ষের পর্যবেক্ষণ ফাঁকি দিয়ে হামলা চালাতে সক্ষম। অ্যান্টনি বলেন, ‘আগামী ১০ বছরের জন্য অন্যতম বড় এই প্রকল্প দুটি হবে রুশ-ভারত সহযোগিতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।’
এমটিএ সরবরাহ করতে গত মাসে ভারতের হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক লিমিটেডের (এইচএএল) সঙ্গে ৬৪ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলারের একটি চুক্তি করেছে রাশিয়ার ইউনাইটেড এয়ারক্রাফট করপোরেশন ও রোসোব্রোনেক্সপোর্ট।
সংবাদ সম্মেলনে সার্দাইকোভ জানান, দুই দেশের যৌথ প্রচেষ্টায় ব্রহ্ম ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির সফলতায় এফজিএফএ চুক্তিটিও গতি পাবে। ভারতের এইচএএল এবং রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সুখোই কোম্পানি যৌথভাবে এফজিএফএ তৈরি করবে।
সার্দাইকোভ বলেন, ‘এটা আমাদের ১০ বছরের প্রকল্প, যা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং। তবে সামরিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আমাদের বেশ অভিজ্ঞতা আছে এবং ব্রহ্ম এর একটি দৃষ্টান্ত।’
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘এফজিএফএর নকশা আমাদের তৈরি। মূল্য নির্ধারণ করা হয়ে গেছে এবং চুক্তির খসড়াও ভারতকে দেওয়া হয়েছে। চুক্তির পরপরই এইচএএল ও সুখোই এফজিএফএ তৈরির কাজ শুরু করবে।’
এ বিষয়ে বিস্তারিত আর কিছু জানাননি সার্দাইকোভ। বিশেষজ্ঞরা জানান, প্রতিটি এফজিএফএর দাম পড়বে প্রায় ১০ কোটি মার্কিন ডলার।
ভারতের প্রতিরক্ষা দপ্তরের নির্মাণবিষয়ক সচিব আর কে সিং জানিয়েছেন, সময়মতো দরদাম নির্ধারণ করা হবে। তিনি বলেন, আপাতত প্রায় তিন হাজার কোটি মার্কিন ডলারের প্রাথমিক চুক্তির কথা বিবেচনা করছে সরকার।
আগামী ডিসেম্বরে রুশ প্রেসিডেন্ট মেদভেদেভের নয়াদিল্লি সফরের সময় ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সবচেয়ে বড় এই ক্রয় চুক্তি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
ভারতের সামরিক সরঞ্জাম ও অস্ত্রের সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী রাশিয়া। তবে রাশিয়ার তৈরি বিমান মেরামতের খরচ বৃদ্ধি এবং সরবরাহে বিলম্বের কারণে ভারত কিছুটা অসন্তুষ্ট।
এ বিষয়ে সার্দাইকোভ বলেন, ‘সামরিক খাতে আমাদের বড় অনেক প্রকল্প আছে, কাজেই কিছুটা বিলম্ব হওয়া স্বাভাবিক।’
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আরও জানান, ২২টি জঙ্গি হেলিকপ্টার এবং ১৫টি পরিবহন হেলিকপ্টার সরবরাহের ব্যাপারে ভারতের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে রাশিয়া। তিনি বলেন, ‘চুক্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা এগুলো সরবরাহ করব।’
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ কে অ্যান্টনি গতকাল বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লিতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আনাতোলি সার্দাইকোভের সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অ্যান্টনি জানান, রাশিয়ার কাছ থেকে প্রায় ৩০০টি জঙ্গি বিমান ও ৪৫টি বহুমুখী পরিবহন বিমান (এমটিএ) কিনবে ভারত।
এফজিএফএ জঙ্গি বিমানের আক্রমণের ক্ষমতা অনেক বেশি এবং এটি শত্রুপক্ষের পর্যবেক্ষণ ফাঁকি দিয়ে হামলা চালাতে সক্ষম। অ্যান্টনি বলেন, ‘আগামী ১০ বছরের জন্য অন্যতম বড় এই প্রকল্প দুটি হবে রুশ-ভারত সহযোগিতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।’
এমটিএ সরবরাহ করতে গত মাসে ভারতের হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক লিমিটেডের (এইচএএল) সঙ্গে ৬৪ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলারের একটি চুক্তি করেছে রাশিয়ার ইউনাইটেড এয়ারক্রাফট করপোরেশন ও রোসোব্রোনেক্সপোর্ট।
সংবাদ সম্মেলনে সার্দাইকোভ জানান, দুই দেশের যৌথ প্রচেষ্টায় ব্রহ্ম ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির সফলতায় এফজিএফএ চুক্তিটিও গতি পাবে। ভারতের এইচএএল এবং রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সুখোই কোম্পানি যৌথভাবে এফজিএফএ তৈরি করবে।
সার্দাইকোভ বলেন, ‘এটা আমাদের ১০ বছরের প্রকল্প, যা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং। তবে সামরিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আমাদের বেশ অভিজ্ঞতা আছে এবং ব্রহ্ম এর একটি দৃষ্টান্ত।’
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘এফজিএফএর নকশা আমাদের তৈরি। মূল্য নির্ধারণ করা হয়ে গেছে এবং চুক্তির খসড়াও ভারতকে দেওয়া হয়েছে। চুক্তির পরপরই এইচএএল ও সুখোই এফজিএফএ তৈরির কাজ শুরু করবে।’
এ বিষয়ে বিস্তারিত আর কিছু জানাননি সার্দাইকোভ। বিশেষজ্ঞরা জানান, প্রতিটি এফজিএফএর দাম পড়বে প্রায় ১০ কোটি মার্কিন ডলার।
ভারতের প্রতিরক্ষা দপ্তরের নির্মাণবিষয়ক সচিব আর কে সিং জানিয়েছেন, সময়মতো দরদাম নির্ধারণ করা হবে। তিনি বলেন, আপাতত প্রায় তিন হাজার কোটি মার্কিন ডলারের প্রাথমিক চুক্তির কথা বিবেচনা করছে সরকার।
আগামী ডিসেম্বরে রুশ প্রেসিডেন্ট মেদভেদেভের নয়াদিল্লি সফরের সময় ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সবচেয়ে বড় এই ক্রয় চুক্তি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
ভারতের সামরিক সরঞ্জাম ও অস্ত্রের সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী রাশিয়া। তবে রাশিয়ার তৈরি বিমান মেরামতের খরচ বৃদ্ধি এবং সরবরাহে বিলম্বের কারণে ভারত কিছুটা অসন্তুষ্ট।
এ বিষয়ে সার্দাইকোভ বলেন, ‘সামরিক খাতে আমাদের বড় অনেক প্রকল্প আছে, কাজেই কিছুটা বিলম্ব হওয়া স্বাভাবিক।’
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আরও জানান, ২২টি জঙ্গি হেলিকপ্টার এবং ১৫টি পরিবহন হেলিকপ্টার সরবরাহের ব্যাপারে ভারতের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে রাশিয়া। তিনি বলেন, ‘চুক্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা এগুলো সরবরাহ করব।’
No comments