আফগানিস্তানে ভোট গ্রহণের আগে তালেবানের রকেট হামলা
আফগানিস্তানে এখন পার্লামেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলছে। তবে ভোট নেওয়ার আগেই আজ ভোরে তালেবানের রকেট হামলা এই প্রক্রিয়ার স্বাভাবিকতাকে ম্লান করে দিয়েছে। আজ ভোট গ্রহণের আগে রকেট হামলাসহ বেশ কয়েকটি হামলার ঘটনা ঘটেছে, যা এই নির্বাচনে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর আগে তালেবান বিদ্রোহীরা নির্বাচন বানচালের হুমকি দিয়েছিল। আজকের নির্বাচনকে আফগানিস্তানে সরকার ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বিশ্বাসযোগ্যতার গুরুত্বপূর্ণ একটি পরীক্ষা বলে অভিহিত করা হয়েছে। খবর রয়টার্সের।
আফগান পুলিশের মুখপাত্র আবদুল রহমান জানান, সকাল সাতটায় ভোট গ্রহণ শুরুর প্রায় তিন ঘণ্টা আগে কাবুলের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস ও ন্যাটো পরিচালিত বাহিনীর সদর দপ্তরের পাশে বিদ্রোহীরা রকেট হামলা চালায়। তবে এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া তালেবানরা আজ বাদাখশান, হেরাত ও গজনি প্রদেশের পাঁচটি নির্বাচনী কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে।
আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই সাধারণ জনগণকে তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করার আহ্বান জানালেও তালেবান বিদ্রোহীরা ভোট না দিয়ে জনগণকে ঘরে বসে থাকার আহ্বান জানায়।
আফগানিস্তানের স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের (আইইসি) প্রধান ফয়জাল আহমাদ মানাবী নির্বাচনের শুরু হলে প্রথম ভোট দেন। তবে শুরুতে কাবুলের বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে ভোটারের সংখ্যা কম ছিল।
তালেবানের হুমকি নির্বাচনে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন নির্বাচন পরিদর্শকেরা।
কাবুলের একটি কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার পর ছাত্র সোহাইল বায়াত বলেন, ‘এই নির্বাচন আফগানিস্তানের ভবিষ্যত্ নির্ধারণ করবে। আফগানিস্তানের জনগণ তালেবানকে ক্ষমতায় চায় না, তাই সবার উচিত তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করা।
২০০১ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযানে তালেবানের পতনের পর আফগানিস্তানে এটা দ্বিতীয় পার্লামেন্ট নির্বাচন। পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের ২৪৯টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আড়াই হাজারের বেশি প্রার্থী। প্রায় ৫০ লাখ ভোটার ভোট দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে সার্বিক নিরাপত্তা-ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে নির্বাচনকে সামনে রেখে সেখানে তিন লাখ আফগান সেনা ও পুলিশ এবং তাঁদের সহযোগিতায় প্রায় দেড় লাখ বিদেশি সেনা মোতায়েন রয়েছে।
আফগান পুলিশের মুখপাত্র আবদুল রহমান জানান, সকাল সাতটায় ভোট গ্রহণ শুরুর প্রায় তিন ঘণ্টা আগে কাবুলের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস ও ন্যাটো পরিচালিত বাহিনীর সদর দপ্তরের পাশে বিদ্রোহীরা রকেট হামলা চালায়। তবে এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া তালেবানরা আজ বাদাখশান, হেরাত ও গজনি প্রদেশের পাঁচটি নির্বাচনী কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে।
আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই সাধারণ জনগণকে তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করার আহ্বান জানালেও তালেবান বিদ্রোহীরা ভোট না দিয়ে জনগণকে ঘরে বসে থাকার আহ্বান জানায়।
আফগানিস্তানের স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের (আইইসি) প্রধান ফয়জাল আহমাদ মানাবী নির্বাচনের শুরু হলে প্রথম ভোট দেন। তবে শুরুতে কাবুলের বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে ভোটারের সংখ্যা কম ছিল।
তালেবানের হুমকি নির্বাচনে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন নির্বাচন পরিদর্শকেরা।
কাবুলের একটি কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার পর ছাত্র সোহাইল বায়াত বলেন, ‘এই নির্বাচন আফগানিস্তানের ভবিষ্যত্ নির্ধারণ করবে। আফগানিস্তানের জনগণ তালেবানকে ক্ষমতায় চায় না, তাই সবার উচিত তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করা।
২০০১ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযানে তালেবানের পতনের পর আফগানিস্তানে এটা দ্বিতীয় পার্লামেন্ট নির্বাচন। পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের ২৪৯টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আড়াই হাজারের বেশি প্রার্থী। প্রায় ৫০ লাখ ভোটার ভোট দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে সার্বিক নিরাপত্তা-ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে নির্বাচনকে সামনে রেখে সেখানে তিন লাখ আফগান সেনা ও পুলিশ এবং তাঁদের সহযোগিতায় প্রায় দেড় লাখ বিদেশি সেনা মোতায়েন রয়েছে।
No comments