আরও কিছু দিতে চান মুলার
স্বপ্ন, নাকি রূপকথা! টমাস মুলারের বদলে যাওয়া ভুবনকে কী বলবেন? যাঁর যা খুশি বলতে পারেন। তবে স্বপ্ন বা রূপকথা নয়, পুরোটাই বাস্তব।
ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে জার্মানি। এ পর্যন্ত আসতে জার্মানি যে চারটি ম্যাচ খেলেছে, এর সব কটিতেই দুর্দান্ত খেলেছেন মুলার। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জার্মানির এই মিডফিল্ডার যে দুটি গোল করেছেন, এক কথায় তা ছিল অসাধারণ। মুলারের খেলা দেখে অনেকেই বলছেন, এই বিশ্বকাপের সেরা তরুণ খেলোয়াড় হতে পারেন তিনি।
মুলারের পাদপ্রদীপের আলোর নিচে চলে আসা কিন্তু হঠাৎ করেই। দু বছর আগেও বায়ার্ন মিউনিখের দ্বিতীয় দলে খেলতেন। এরপর বায়ার্ন মিউনিখের মূল দলে চলে এলেও কাটছিল বসে বসে বেঞ্চ গরম করেই।
বায়ার্নের দ্বিতীয় দলের হয়ে খেলার সময় তাঁর দুর্দান্ত গতি আর কাড়িকুড়ি দেখে মুগ্ধ হন বায়ার্নের নতুন কোচ লুইস ফন গল। বেঞ্চ থেকে বায়ার্ন মিউনিখের মূল দলের হয়ে মাঠে নামা তাঁর সেই সূত্রেই। গত আগস্টে বায়ার্নের মূল দলের হয়ে প্রথম ম্যাচ খেলেছেন। ভাগ্যও ঘুরে যায় সেই থেকেই।
বায়ার্নের হয়ে দুর্দান্ত এক মৌসুম কাটিয়ে ডাক পান জার্মান দলে। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচে ভালো খেলেই লোকে বুঝিয়ে দেন সুযোগ পেলে বিশ্বকাপেও কিছু করতে পারেন। ডাক পেলেন বিশ্বকাপ দলে। পেলেন মাইকেল বালাকের ১৩ নম্বর জার্সিও।
রূপকথার এখানেই শেষ নয়। সেই রূপকথা কীভাবে এগিয়ে চলছে, বিশ্বকাপ যাঁরা অনুসরণ করছেন, তাঁরা তো দেখতেই পাচ্ছেন। কোচ লো মুগ্ধ মুলারে, ‘টমাস অবিশ্বাস্য এক খেলোয়াড়। স্কিলও দুর্দান্ত। আর গোলের সামনে তার মাথা থাকে একেবারে বরফের মতো ঠান্ডা!’
কিন্তু এসবই মূল্যহীন হয়ে যাবে, কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনার কাছে হেরে জার্মানিকে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিতে হলে। বয়স মাত্র কুড়ি হলেও সত্যিটা খুব ভালো করেই জানেন মুলার। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচের আগে তাই বলেছেন, ‘আমরা আর্জেন্টিনার কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়লে এ সবকিছুই মূল্যহীন হয়ে যাবে। আমরা আরও দূরে যেতে চাই। এখানে বিশ্বকাপ জিততেই এসেছি।
ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে জার্মানি। এ পর্যন্ত আসতে জার্মানি যে চারটি ম্যাচ খেলেছে, এর সব কটিতেই দুর্দান্ত খেলেছেন মুলার। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জার্মানির এই মিডফিল্ডার যে দুটি গোল করেছেন, এক কথায় তা ছিল অসাধারণ। মুলারের খেলা দেখে অনেকেই বলছেন, এই বিশ্বকাপের সেরা তরুণ খেলোয়াড় হতে পারেন তিনি।
মুলারের পাদপ্রদীপের আলোর নিচে চলে আসা কিন্তু হঠাৎ করেই। দু বছর আগেও বায়ার্ন মিউনিখের দ্বিতীয় দলে খেলতেন। এরপর বায়ার্ন মিউনিখের মূল দলে চলে এলেও কাটছিল বসে বসে বেঞ্চ গরম করেই।
বায়ার্নের দ্বিতীয় দলের হয়ে খেলার সময় তাঁর দুর্দান্ত গতি আর কাড়িকুড়ি দেখে মুগ্ধ হন বায়ার্নের নতুন কোচ লুইস ফন গল। বেঞ্চ থেকে বায়ার্ন মিউনিখের মূল দলের হয়ে মাঠে নামা তাঁর সেই সূত্রেই। গত আগস্টে বায়ার্নের মূল দলের হয়ে প্রথম ম্যাচ খেলেছেন। ভাগ্যও ঘুরে যায় সেই থেকেই।
বায়ার্নের হয়ে দুর্দান্ত এক মৌসুম কাটিয়ে ডাক পান জার্মান দলে। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচে ভালো খেলেই লোকে বুঝিয়ে দেন সুযোগ পেলে বিশ্বকাপেও কিছু করতে পারেন। ডাক পেলেন বিশ্বকাপ দলে। পেলেন মাইকেল বালাকের ১৩ নম্বর জার্সিও।
রূপকথার এখানেই শেষ নয়। সেই রূপকথা কীভাবে এগিয়ে চলছে, বিশ্বকাপ যাঁরা অনুসরণ করছেন, তাঁরা তো দেখতেই পাচ্ছেন। কোচ লো মুগ্ধ মুলারে, ‘টমাস অবিশ্বাস্য এক খেলোয়াড়। স্কিলও দুর্দান্ত। আর গোলের সামনে তার মাথা থাকে একেবারে বরফের মতো ঠান্ডা!’
কিন্তু এসবই মূল্যহীন হয়ে যাবে, কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনার কাছে হেরে জার্মানিকে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিতে হলে। বয়স মাত্র কুড়ি হলেও সত্যিটা খুব ভালো করেই জানেন মুলার। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচের আগে তাই বলেছেন, ‘আমরা আর্জেন্টিনার কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়লে এ সবকিছুই মূল্যহীন হয়ে যাবে। আমরা আরও দূরে যেতে চাই। এখানে বিশ্বকাপ জিততেই এসেছি।
No comments