কিমের ছেলে উন গোপনে পার্লামেন্ট সদস্য হয়েছেন?
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং ইলের ছোট ছেলে কিম জং উন (২৭) গত বছর গোপনে পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়ার দং এ-ইলবো পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। উত্তর কোরিয়ার অভ্যন্তরীণ কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ভালো জানে—এমন উচ্চ পর্যায়ের পশ্চিমা সূত্রের বরাত দিয়ে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, কিম জং ইল তাঁর ছোট ছেলে উনকে যে উত্তরাধিকার হিসেবে গড়ে তুলছেন, এটি তাঁর আরেকটি আভাস।
কিম জং উন সম্পর্কে যদিও বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। এর পরও এ কথা ব্যাপকভাবে চাউর হয়েছে যে তাঁর হাতেই ক্ষমতা হস্তান্তর করতে যাচ্ছেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম। ২০০৮ সালে কিমের স্ট্রোক করার খবর প্রচারিত হওয়ার পর থেকে এ সম্ভাবনা জোরালো হয়ে ওঠে। ১৯৯৪ সালে বাবার মৃত্যুর পর থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে ক্ষমতার হাল ধরে আছেন কিম জন টন।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০০৯ সালের ৮ মার্চ অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে কিম জং উন গোপনে নির্বাচিত হন। এতে তিনি শুধু ‘কিম জং’ নামে নির্বাচন করেন। তাঁর পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি কেউ জানতে পারেনি। এ কারণে সুপ্রিম পিপলস অ্যাসেম্বলি বলে পরিচিত উত্তর কোরিয়ার পার্লামেন্টে ৬৮৭ জন সদস্যের তালিকায়ও উনের নাম ছিল না।
পশ্চিমা সূত্রের বরাত দিয়ে চোসান ইলবো পত্রিকার প্রতিবেদনের বলা হয়, উত্তর কোরিয়া নির্বাচনের বিষয়টি গোপন রাখতে চেয়েছে বলেই নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্যদের তালিকায় উনের নাম ছিল না।
কিম জং উন সম্পর্কে যদিও বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। এর পরও এ কথা ব্যাপকভাবে চাউর হয়েছে যে তাঁর হাতেই ক্ষমতা হস্তান্তর করতে যাচ্ছেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম। ২০০৮ সালে কিমের স্ট্রোক করার খবর প্রচারিত হওয়ার পর থেকে এ সম্ভাবনা জোরালো হয়ে ওঠে। ১৯৯৪ সালে বাবার মৃত্যুর পর থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে ক্ষমতার হাল ধরে আছেন কিম জন টন।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০০৯ সালের ৮ মার্চ অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে কিম জং উন গোপনে নির্বাচিত হন। এতে তিনি শুধু ‘কিম জং’ নামে নির্বাচন করেন। তাঁর পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি কেউ জানতে পারেনি। এ কারণে সুপ্রিম পিপলস অ্যাসেম্বলি বলে পরিচিত উত্তর কোরিয়ার পার্লামেন্টে ৬৮৭ জন সদস্যের তালিকায়ও উনের নাম ছিল না।
পশ্চিমা সূত্রের বরাত দিয়ে চোসান ইলবো পত্রিকার প্রতিবেদনের বলা হয়, উত্তর কোরিয়া নির্বাচনের বিষয়টি গোপন রাখতে চেয়েছে বলেই নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্যদের তালিকায় উনের নাম ছিল না।
No comments