সংসদে ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেট পাস
জাতীয় সংসদে ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেট আজ বুধবার পাস হয়েছে। স্পিকার আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে চলতি অর্থবছরের জন্য এক লাখ ৩২ হাজার ১৭০ কোটি টাকার এই জাতীয় বাজেট পাস হয়। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা এবং অনুন্নয়ন ব্যয় রয়েছে ৯৩ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা।
উন্নয়নমূলক ব্যয়ের মধ্যে রাজস্ব বাজেট থেকে অর্থায়ন করা উন্নয়ন কর্মসূচিতে এক হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা, এডিপি-বহির্ভূত প্রকল্পে এক হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা এবং কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচিতে এক হাজার ১৯৪ কোটি টাকা ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে। এই সামগ্রিক বাজেট ব্যয় মেটাতে সরকার রাজস্ব আয় প্রাক্কলন করেছে ৯২ হাজার ৮৪৭ কোটি টাকা। অতিরিক্ত ব্যয় (ঘাটতি) মেটাতে ঋণ ও বৈদেশিক অনুদান প্রাপ্তির হিসাব করা হয়েছে ৩৯ হাজার ৩২৩ টাকা।
এদিকে চলতি অর্থবছরের বাজেট ব্যয়ের বাইরে সরকারের বিভিন্ন ধরনের দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ মিলিয়ে মোট এক লাখ ৯৯ হাজার ৮৭৩ কোটি ৬৫ লাখ ৩৮ হাজার টাকা নির্দিষ্টকরণ বিল জাতীয় সংসদে পাস করা হয়েছে। এর মধ্যে চলতি ২০১০-১১ বছরের জন্য বাজেট প্রস্তাব এক লাখ ৩২ হাজার ১৭০ কোটি টাকাও রয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ৩১টি ক্ষেত্রে কর কমানো, অব্যাহতি, প্রত্যাহারসহ অর্থ বিল জাতীয় সংসদে পাস হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের রাজস্ব আয়ে কিছু পরিবর্তন হবে। কিন্তু জাতীয় সংসদে এর কোনো তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। অন্যদিকে জাতীয় বাজেটের প্রকৃত ব্যয়ও উত্থাপন করা হয় না। গতকাল রাতে অর্থ বিল পাস হওয়ার আগে সকালের অধিবেশনে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ও সাংসদ মহীউদ্দীন খান আলমগীর বাজেটের প্রকৃত ব্যয় উপস্থাপনের দাবি করেন। তিনি এ ক্ষেত্রে বিশ্বের কয়েকটি দেশে প্রকৃত ব্যয় সংসদে উত্থাপনের তথ্যও দেন।
জাতীয় বাজেট পাস করতে গিয়ে মন্ত্রণালয় ও বিভাগ খাতে ৫৩টি অর্থ মঞ্জুরি দাবি তোলা হয়। সেগুলো সংসদ অনুমোদন করে।
উন্নয়নমূলক ব্যয়ের মধ্যে রাজস্ব বাজেট থেকে অর্থায়ন করা উন্নয়ন কর্মসূচিতে এক হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা, এডিপি-বহির্ভূত প্রকল্পে এক হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা এবং কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচিতে এক হাজার ১৯৪ কোটি টাকা ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে। এই সামগ্রিক বাজেট ব্যয় মেটাতে সরকার রাজস্ব আয় প্রাক্কলন করেছে ৯২ হাজার ৮৪৭ কোটি টাকা। অতিরিক্ত ব্যয় (ঘাটতি) মেটাতে ঋণ ও বৈদেশিক অনুদান প্রাপ্তির হিসাব করা হয়েছে ৩৯ হাজার ৩২৩ টাকা।
এদিকে চলতি অর্থবছরের বাজেট ব্যয়ের বাইরে সরকারের বিভিন্ন ধরনের দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ মিলিয়ে মোট এক লাখ ৯৯ হাজার ৮৭৩ কোটি ৬৫ লাখ ৩৮ হাজার টাকা নির্দিষ্টকরণ বিল জাতীয় সংসদে পাস করা হয়েছে। এর মধ্যে চলতি ২০১০-১১ বছরের জন্য বাজেট প্রস্তাব এক লাখ ৩২ হাজার ১৭০ কোটি টাকাও রয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ৩১টি ক্ষেত্রে কর কমানো, অব্যাহতি, প্রত্যাহারসহ অর্থ বিল জাতীয় সংসদে পাস হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের রাজস্ব আয়ে কিছু পরিবর্তন হবে। কিন্তু জাতীয় সংসদে এর কোনো তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। অন্যদিকে জাতীয় বাজেটের প্রকৃত ব্যয়ও উত্থাপন করা হয় না। গতকাল রাতে অর্থ বিল পাস হওয়ার আগে সকালের অধিবেশনে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ও সাংসদ মহীউদ্দীন খান আলমগীর বাজেটের প্রকৃত ব্যয় উপস্থাপনের দাবি করেন। তিনি এ ক্ষেত্রে বিশ্বের কয়েকটি দেশে প্রকৃত ব্যয় সংসদে উত্থাপনের তথ্যও দেন।
জাতীয় বাজেট পাস করতে গিয়ে মন্ত্রণালয় ও বিভাগ খাতে ৫৩টি অর্থ মঞ্জুরি দাবি তোলা হয়। সেগুলো সংসদ অনুমোদন করে।
No comments