বিও হিসাবের বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণ ফি বাড়ল
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য ব্যবহূত বেনিফিশিয়ারি ওনার (বিও) হিসাবের বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণ ফি বা মাশুল বাড়ানো হয়েছে।
বিওপ্রতি রক্ষণাবেক্ষণ ফি বর্তমানে ৩০০ টাকা। ২০০ টাকা বাড়িয়ে তা ৫০০ টাকা করা করা হয়েছে। ১ জুলাই অর্থাৎ কাল বৃহস্পতিবার থেকে নতুন মাশুল হার কার্যকর হবে।
গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত কমিশনের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
বৃহস্পতিবার থেকে ২০১১ সালের ৩০ জুনের মধ্যে কোনো বিনিয়োগকারী নতুন বিও হিসাব খুললে প্রতি হিসাবের জন্য এই হারে মাশুল পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে বিদ্যমান বিও হিসাবগুলো নবায়নের ক্ষেত্রেও এই বর্ধিত ফি কার্যকর।
সূত্র জানায়, বিও হিসাবের রক্ষণাবেক্ষণের বর্ধিত ২০০ টাকা সরকারের কোষাগারে জমা হবে। বর্তমানে ৩০০ টাকা বিও রক্ষণাবেক্ষণ ফি থেকে সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (সিডিবিএল) পায় ১৫০ টাকা, সংশ্লিষ্ট ডিপজিটরি পার্টিসিপেন্ট (ডিপি) পায় ১০০ টাকা আর বাকি ৫০ টাকা পায় এসইসি। ভবিষ্যতেও তারা এই হারেই অর্থ পাবে।
এ ছাড়া বৈঠকে অ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস নামের একটি কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) এবং গ্রিনডেল্টা ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের বিবরণপত্র (প্রসপেক্টাস) অনুমোদন দিয়েছে এসইসি।
জানা গেছে, ওষুধের মৌলিক কাঁচামাল উৎপাদনকারী কোম্পানি অ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস আইপিওর মাধ্যমে এক কোটি ৬০ লাখ শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ১৬ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করবে। কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ২৪ কোটি টাকা। শেয়ারসংখ্যা দুই কোটি ৪০ লাখ। শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। আইপিও ইস্যুর পর এর মূলধন বেড়ে দাঁড়াবে ৪০ কোটি টাকা।
সর্বশেষ নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুসারে, ২০০৯ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৫১ পয়সা।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জনতা ব্যাংক লিমিটেড এর ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে।
গ্রিনডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ডের আকার ১৫০ কোটি টাকা। ইউনিটসংখ্যা ১৫ কোটি। ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। ফান্ডটির উদ্যোক্তা গ্রিনডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। এতে উদ্যোক্তার অংশ ১৫ কোটি টাকা। প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৬০ কোটি টাকা মূল্যের সমপরিমাণ ইউনিট। আইপিওর মাধ্যমে সাড়ে সাত কোটি ইউনিট বিক্রি করে সংগ্রহ করা হবে আরও ৭৫ কোটি টাকা।
বিওপ্রতি রক্ষণাবেক্ষণ ফি বর্তমানে ৩০০ টাকা। ২০০ টাকা বাড়িয়ে তা ৫০০ টাকা করা করা হয়েছে। ১ জুলাই অর্থাৎ কাল বৃহস্পতিবার থেকে নতুন মাশুল হার কার্যকর হবে।
গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত কমিশনের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
বৃহস্পতিবার থেকে ২০১১ সালের ৩০ জুনের মধ্যে কোনো বিনিয়োগকারী নতুন বিও হিসাব খুললে প্রতি হিসাবের জন্য এই হারে মাশুল পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে বিদ্যমান বিও হিসাবগুলো নবায়নের ক্ষেত্রেও এই বর্ধিত ফি কার্যকর।
সূত্র জানায়, বিও হিসাবের রক্ষণাবেক্ষণের বর্ধিত ২০০ টাকা সরকারের কোষাগারে জমা হবে। বর্তমানে ৩০০ টাকা বিও রক্ষণাবেক্ষণ ফি থেকে সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (সিডিবিএল) পায় ১৫০ টাকা, সংশ্লিষ্ট ডিপজিটরি পার্টিসিপেন্ট (ডিপি) পায় ১০০ টাকা আর বাকি ৫০ টাকা পায় এসইসি। ভবিষ্যতেও তারা এই হারেই অর্থ পাবে।
এ ছাড়া বৈঠকে অ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস নামের একটি কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) এবং গ্রিনডেল্টা ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের বিবরণপত্র (প্রসপেক্টাস) অনুমোদন দিয়েছে এসইসি।
জানা গেছে, ওষুধের মৌলিক কাঁচামাল উৎপাদনকারী কোম্পানি অ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস আইপিওর মাধ্যমে এক কোটি ৬০ লাখ শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ১৬ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করবে। কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ২৪ কোটি টাকা। শেয়ারসংখ্যা দুই কোটি ৪০ লাখ। শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। আইপিও ইস্যুর পর এর মূলধন বেড়ে দাঁড়াবে ৪০ কোটি টাকা।
সর্বশেষ নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুসারে, ২০০৯ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৫১ পয়সা।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জনতা ব্যাংক লিমিটেড এর ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে।
গ্রিনডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ডের আকার ১৫০ কোটি টাকা। ইউনিটসংখ্যা ১৫ কোটি। ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। ফান্ডটির উদ্যোক্তা গ্রিনডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। এতে উদ্যোক্তার অংশ ১৫ কোটি টাকা। প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৬০ কোটি টাকা মূল্যের সমপরিমাণ ইউনিট। আইপিওর মাধ্যমে সাড়ে সাত কোটি ইউনিট বিক্রি করে সংগ্রহ করা হবে আরও ৭৫ কোটি টাকা।
No comments