ব্রিটেন ও ফ্রান্সের দূতাবাসও খুলেছে -ইয়েমেনে আল-কায়েদার শীর্ষস্থানীয় নেতা গ্রেপ্তার
ইয়েমেনের নিরাপত্তা বাহিনী আল-কায়েদার একজন শীর্ষস্থানীয় নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁর নাম মোহাম্মদ আল-হাঙ্ক। দেশটির কর্তৃপক্ষ জানায়, বিদেশি দূতাবাসগুলোতে হামলার হুমকির পেছনে আল-কায়েদার এই নেতার হাত রয়েছে। গতকাল বুধবার দেশটির উত্তরাঞ্চলে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের এক দিন পর গতকাল বুধবার ব্রিটেন ও ফ্রান্সও ইয়েমেনে তাদের নিজ নিজ দূতাবাস খুলে দিয়েছে। খবর এপি ও এএফপির।
সন্ত্রাস দমনে যুক্তরাষ্ট্রের চাপে গত সোমবার রাজধানী সানার ৪০ কিলোমিটার উত্তরে আরহাব অঞ্চলে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চালায় ইয়েমেনের নিরাপত্তা বাহিনী। এতে দুই ব্যক্তি নিহত এবং আরও তিনজন আহত হয়। তবে ওই দিন আল-কায়েদার নেতা মোহাম্মদ আল-হাঙ্ককে পাকড়াও করতে পারেনি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। তবে গতকাল সানার উত্তরে আমরান প্রদেশে একটি হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ইয়েমেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশ্বস্ত করেছে, ইয়েমেনে সব বিদেশি মিশন এবং অন্যান্য স্থাপনা নিরাপদে রয়েছে। দূতাবাস এবং বিদেশিদের বাসভবনের আশপাশে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, সানার পার্শ্ববর্তী এলাকায় গত দুই দিনের নিরাপত্তা অভিযানে মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
ব্রিটিশ দূতাবাসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ইয়েমেনে ব্রিটিশ দূতাবাস পুনরায় খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে কনসুলার সার্ভিস এখনো বন্ধ রয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ইয়েমেন কর্তৃপক্ষ সন্ত্রাসবাদ দমনে আরহাব অঞ্চলে সফল অভিযান চালানোর পরিপ্রেক্ষিতেই দূতাবাস খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আল-কায়েদার সন্ত্রাসীরা হামলা চালাতে পারে, এমন সতর্কতা জারি করার পর গত রোববার যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্স সানায় তাদের নিজ নিজ দূতাবাস বন্ধ করে দেয়। জাপানও তার কনসুলার সার্ভিস স্থগিত করে দেয়।
গত ২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রগামী একটি বিমান উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালান নাইজেরীয় চরমপন্থী যুবক ওমর ফারুক আবদুল মোতালেব। এই সন্ত্রাসী হামলার জন্য আল-কায়েদার ইয়েমেন শাখার কাছে ওমর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন বলে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ।
সন্ত্রাস দমনে যুক্তরাষ্ট্রের চাপে গত সোমবার রাজধানী সানার ৪০ কিলোমিটার উত্তরে আরহাব অঞ্চলে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চালায় ইয়েমেনের নিরাপত্তা বাহিনী। এতে দুই ব্যক্তি নিহত এবং আরও তিনজন আহত হয়। তবে ওই দিন আল-কায়েদার নেতা মোহাম্মদ আল-হাঙ্ককে পাকড়াও করতে পারেনি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। তবে গতকাল সানার উত্তরে আমরান প্রদেশে একটি হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ইয়েমেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশ্বস্ত করেছে, ইয়েমেনে সব বিদেশি মিশন এবং অন্যান্য স্থাপনা নিরাপদে রয়েছে। দূতাবাস এবং বিদেশিদের বাসভবনের আশপাশে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, সানার পার্শ্ববর্তী এলাকায় গত দুই দিনের নিরাপত্তা অভিযানে মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
ব্রিটিশ দূতাবাসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ইয়েমেনে ব্রিটিশ দূতাবাস পুনরায় খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে কনসুলার সার্ভিস এখনো বন্ধ রয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ইয়েমেন কর্তৃপক্ষ সন্ত্রাসবাদ দমনে আরহাব অঞ্চলে সফল অভিযান চালানোর পরিপ্রেক্ষিতেই দূতাবাস খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আল-কায়েদার সন্ত্রাসীরা হামলা চালাতে পারে, এমন সতর্কতা জারি করার পর গত রোববার যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্স সানায় তাদের নিজ নিজ দূতাবাস বন্ধ করে দেয়। জাপানও তার কনসুলার সার্ভিস স্থগিত করে দেয়।
গত ২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রগামী একটি বিমান উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালান নাইজেরীয় চরমপন্থী যুবক ওমর ফারুক আবদুল মোতালেব। এই সন্ত্রাসী হামলার জন্য আল-কায়েদার ইয়েমেন শাখার কাছে ওমর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন বলে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ।
No comments