আলু আমদানিতে দুই মন্ত্রণালয়ের পৃথক অনুমতি নিয়ে জটিলতা by জাহিদুল ইসলাম, হাকিমপুর (দিনাজপুর) |
আলু আমদানিতে দুই মন্ত্রণালয় থেকে দুই ধরনের অনুমতি জারি করায় বিপাকে পড়েছেন দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের শুল্ক কর্তৃপক্ষ ও আলু আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা।
অনুমতির বিষয়টি সুস্পষ্ট না হওয়ায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ গত রোববার আমদানি করা ২০০ মেট্রিক টন আলুর একটি চালান আটকে দিয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতি ও শনিবার দুই দিনে ২০০ মেট্রিক টন আলু এ বন্দর দিয়ে আমদানি হয়।
কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বলছে, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি পাওয়ার পর হিলি বন্দরের কয়েকজন ব্যবসায়ী আলু আমদানি করেন। কিন্তু গত রোববার (৩ জানুয়ারি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে আলু আমদানির জন্য ১৪ জন ব্যবসায়ীকে অনুমোদন দেওয়া হয়। ফলে একটি জটিলতা তৈরি হয়েছে।
এ-সংক্রান্ত অস্পষ্টতা দূর করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে দুই মন্ত্রণালয়ের অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত না পাওয়া পর্যন্ত আমদানি করা আলু খালাসের অনুমতি দেওয়া যাবে না বলেও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। ফলে বন্দরে ১৬টি ভারতীয় ট্রাকে ২০০ মেট্রিক টন আলু খালাসের অপেক্ষায় আছে।
বন্দরের আলু আমদানিকারকেরা জানান, গত ১৫ নভেম্বর দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ২০ জন আমদানিকারক ভারত থেকে আলু আমদানির জন্য বাংলাদেশ কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন খামারবাড়ি ঢাকার পরিচালক খোরশেদ আলম ভূঁইয়ার স্বাক্ষরিত অনুমতি পান।
এর জের ধরে গত ৩১ ডিসেম্বর থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আলু আমদানি শুরু হয়। গত রোববার বিকেলে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স প্রাইম ইন্টারন্যাশনাল ও মেসার্স নিশা ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল আলু আমদানি করে হিলি স্থলবন্দরে আনে। কিন্তু এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ১৪ জন ব্যবসায়ীর নাম উল্লেখ করে অনুরূপ আরেকটি অনুমতিপত্র কাস্টমস কার্যালয়ে পাঠানো হলে হিলি স্থলবন্দরের কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে। এতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব বেবী রানী কর্মকারের স্বাক্ষর রয়েছে।
জানা গেছে, দুই মন্ত্রণালয়ের অনুমতির সঠিকতা যাচাইয়ের বিষয়ে গত সোমবার হিলি স্থলবন্দরের সহকারী কমিশনার হাসান মাহমুদ তারেক একটি পত্র দিয়ে রাজশাহী কাস্টমস কমিশনারকে অবহিত করেন। গতকাল বুধবার দুপুর দুইটা পর্যন্ত সেখান থেকে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় আমদানি করা আলু খালাসের অনুমতি দেয়নি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
এর ফলে পচনশীল পণ্য আলু নিয়ে বিপাকে পড়ার পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়েছেন আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা। ট্রাকে লোড অবস্থায় থাকার কারণে আমদানি করা ওই সব আলুতে পচন ধরতে শুরু করেছে।
অনুমতির বিষয়টি সুস্পষ্ট না হওয়ায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ গত রোববার আমদানি করা ২০০ মেট্রিক টন আলুর একটি চালান আটকে দিয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতি ও শনিবার দুই দিনে ২০০ মেট্রিক টন আলু এ বন্দর দিয়ে আমদানি হয়।
কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বলছে, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি পাওয়ার পর হিলি বন্দরের কয়েকজন ব্যবসায়ী আলু আমদানি করেন। কিন্তু গত রোববার (৩ জানুয়ারি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে আলু আমদানির জন্য ১৪ জন ব্যবসায়ীকে অনুমোদন দেওয়া হয়। ফলে একটি জটিলতা তৈরি হয়েছে।
এ-সংক্রান্ত অস্পষ্টতা দূর করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে দুই মন্ত্রণালয়ের অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত না পাওয়া পর্যন্ত আমদানি করা আলু খালাসের অনুমতি দেওয়া যাবে না বলেও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। ফলে বন্দরে ১৬টি ভারতীয় ট্রাকে ২০০ মেট্রিক টন আলু খালাসের অপেক্ষায় আছে।
বন্দরের আলু আমদানিকারকেরা জানান, গত ১৫ নভেম্বর দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ২০ জন আমদানিকারক ভারত থেকে আলু আমদানির জন্য বাংলাদেশ কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন খামারবাড়ি ঢাকার পরিচালক খোরশেদ আলম ভূঁইয়ার স্বাক্ষরিত অনুমতি পান।
এর জের ধরে গত ৩১ ডিসেম্বর থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আলু আমদানি শুরু হয়। গত রোববার বিকেলে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স প্রাইম ইন্টারন্যাশনাল ও মেসার্স নিশা ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল আলু আমদানি করে হিলি স্থলবন্দরে আনে। কিন্তু এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ১৪ জন ব্যবসায়ীর নাম উল্লেখ করে অনুরূপ আরেকটি অনুমতিপত্র কাস্টমস কার্যালয়ে পাঠানো হলে হিলি স্থলবন্দরের কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে। এতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব বেবী রানী কর্মকারের স্বাক্ষর রয়েছে।
জানা গেছে, দুই মন্ত্রণালয়ের অনুমতির সঠিকতা যাচাইয়ের বিষয়ে গত সোমবার হিলি স্থলবন্দরের সহকারী কমিশনার হাসান মাহমুদ তারেক একটি পত্র দিয়ে রাজশাহী কাস্টমস কমিশনারকে অবহিত করেন। গতকাল বুধবার দুপুর দুইটা পর্যন্ত সেখান থেকে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় আমদানি করা আলু খালাসের অনুমতি দেয়নি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
এর ফলে পচনশীল পণ্য আলু নিয়ে বিপাকে পড়ার পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়েছেন আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা। ট্রাকে লোড অবস্থায় থাকার কারণে আমদানি করা ওই সব আলুতে পচন ধরতে শুরু করেছে।
No comments