মঙ্গল গ্রহে মহাসমুদ্র ছিল
মঙ্গল গ্রহের উত্তর গোলার্ধে হয়তো একসময় বিশাল এক মহাসমুদ্র ছিল। গ্রহটির নতুন এক মানচিত্র নিয়ে গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা এ সম্ভাবনার কথা বলেছেন। মানচিত্রটি ওই গ্রহে একসময় আর্দ্রতাভরা বৃষ্টিমুখর জলবায়ু থাকারও আভাস দিচ্ছে বলে বিজ্ঞানীরা জানান।
গত সোমবার জার্নাল অব জিওফিজিক্যাল রিসার্চ-এ এ সংক্রান্ত একটি গবেষণার ফল প্রকাশ করা হয়। নর্দার্ন ইলিনয় ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ওয়েই লিও এবং টেক্সাসের লুনার অ্যান্ড প্লানেটারি ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী টমাস স্টেপিনসকি যৌথভাবে এ গবেষণা করেন।
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা নিয়ন্ত্রিত উপগ্রহগুলো থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে কম্পিউটার প্রযুক্তির মাধ্যমে এ মানচিত্রটি তৈরি করা হয়। নতুন এ মানচিত্র গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, মঙ্গল গ্রহে সাগরের তীরবর্তী বিস্তৃত এলাকাজুড়ে আছে উপত্যকা। আগের ধারণার চেয়ে এ উপত্যকার বিস্তৃতি দ্বিগুণ।
অধ্যাপক ওয়েই লিও বলেন, পৃথিবীতে বৃষ্টি ও অন্যান্য প্রাকৃতিক কারণে যেভাবে উপত্যকার সৃষ্টি হয়, মঙ্গল গ্রহেও একইভাবে উপত্যকার সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেন, মঙ্গল গ্রহের উত্তর গোলার্ধে সমুদ্র থাকায় সেখানে উপত্যকার বিস্তৃতি রয়েছে। আর দক্ষিণ গোলার্ধে এ রকম কোনো জলাধার না থাকায় অথবা বৃষ্টির পরিমাণ খুবই কম হওয়ায় সেখানে তুলনামূলকভাবে কম উপত্যকার উপস্থিতির আভাস পাওয়া গেছে।
১৯৭১ সালে নাসার বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন, মঙ্গল গ্রহে উপত্যকার অস্তিত্ব রয়েছে। তখন থেকেই একটা বিতর্ক চলে আসছে যে পানিবিধৌত ক্ষয়ের কারণে এসব উপত্যকার সৃষ্টি হয়েছে কি না। বিজ্ঞানীরা বলেন, পানিবিধৌত ক্ষয়ের কারণে যদি এসব উপত্যকার সৃষ্টি হয়, তাহলে ধরে নিতে হবে, সেখানে আর্দ্রতা ছিল এবং বৃষ্টিপাত হয়েছে।
গত সোমবার জার্নাল অব জিওফিজিক্যাল রিসার্চ-এ এ সংক্রান্ত একটি গবেষণার ফল প্রকাশ করা হয়। নর্দার্ন ইলিনয় ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ওয়েই লিও এবং টেক্সাসের লুনার অ্যান্ড প্লানেটারি ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী টমাস স্টেপিনসকি যৌথভাবে এ গবেষণা করেন।
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা নিয়ন্ত্রিত উপগ্রহগুলো থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে কম্পিউটার প্রযুক্তির মাধ্যমে এ মানচিত্রটি তৈরি করা হয়। নতুন এ মানচিত্র গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, মঙ্গল গ্রহে সাগরের তীরবর্তী বিস্তৃত এলাকাজুড়ে আছে উপত্যকা। আগের ধারণার চেয়ে এ উপত্যকার বিস্তৃতি দ্বিগুণ।
অধ্যাপক ওয়েই লিও বলেন, পৃথিবীতে বৃষ্টি ও অন্যান্য প্রাকৃতিক কারণে যেভাবে উপত্যকার সৃষ্টি হয়, মঙ্গল গ্রহেও একইভাবে উপত্যকার সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেন, মঙ্গল গ্রহের উত্তর গোলার্ধে সমুদ্র থাকায় সেখানে উপত্যকার বিস্তৃতি রয়েছে। আর দক্ষিণ গোলার্ধে এ রকম কোনো জলাধার না থাকায় অথবা বৃষ্টির পরিমাণ খুবই কম হওয়ায় সেখানে তুলনামূলকভাবে কম উপত্যকার উপস্থিতির আভাস পাওয়া গেছে।
১৯৭১ সালে নাসার বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন, মঙ্গল গ্রহে উপত্যকার অস্তিত্ব রয়েছে। তখন থেকেই একটা বিতর্ক চলে আসছে যে পানিবিধৌত ক্ষয়ের কারণে এসব উপত্যকার সৃষ্টি হয়েছে কি না। বিজ্ঞানীরা বলেন, পানিবিধৌত ক্ষয়ের কারণে যদি এসব উপত্যকার সৃষ্টি হয়, তাহলে ধরে নিতে হবে, সেখানে আর্দ্রতা ছিল এবং বৃষ্টিপাত হয়েছে।
No comments