প্রথম প্রোটন কণারশ্মির সংঘর্ষ ঘটানো সম্ভব হয়েছে -বিগ ব্যাং তত্ত্বের পরীক্ষা
মহাবিশ্বের সৃষ্টিরহস্য জানতে মহাবিস্ফোরণ (বিগ ব্যাং) তত্ত্বের প্রায়োগিক পরীক্ষায় বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো বিপরীতমুখী প্রটোন কণারশ্মির সংঘর্ষ ঘটাতে সক্ষম হয়েছেন। গত সোমবার এই পরীক্ষার তত্ত্বাবধানকারী সংস্থা ইউরোপিয়ান অর্গানাইজেশন ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চ বা সার্নের বিজ্ঞানীরা এ কথা জানিয়েছেন।
বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, লার্জ হাড্রন কলিডার (এলএইচসি) যন্ত্র পূর্ণ ক্ষমতায় কার্যকর হওয়ার মাধ্যমে মহাবিশ্বের উত্পত্তি সম্পর্কে কয়েক মাসের মধ্যেই ভালো তথ্য জানা যাবে। সুইজারল্যান্ড-ফ্রান্স সীমান্তের কাছে মাটির ১০০ মিটার নিচে ২৭ কিলোমিটার দীর্ঘ কংক্রিটে ঘেরা বৃত্তাকার সুড়ঙ্গে এ যন্ত্রটি স্থাপন করা হয়েছে। এ বিষয়ে সার্নের মহাপরিচালক রোলফ হিউয়ার বলেন, ‘অল্প সময়ে এত দূর আসা একটি বড় সাফল্য।’
এর আগে পদার্থবিদ স্টিভ মেয়ার্স বলেন, সর্বোচ্চ গতিতে প্রোটন কণারশ্মির সংঘর্ষ ঘটাতে ২০১১ সাল পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। বিজ্ঞানীরা এখন প্রোটন কণারশ্মির ঘনত্ব ও গতি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন, যাতে তাঁরা আসন্ন বড়দিনের আগেই পরীক্ষা শুরুর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।
কারিগরি ত্রুটির কারণে ১৪ মাস বন্ধ থাকার পর তিন দিন আগে আবার চালু করা হয়েছে এলএইচসি। প্রথমবার চালু করার ১০ দিন পর এটি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এলএইচসি নির্মাণে সময় লেগেছে প্রায় ২০ বছর। এক হাজার কোটি ডলারের এই গবেষণা প্রকল্পে কাজ করছেন প্রায় ৩৬টি দেশের দুই হাজার বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ।
প্রোটন কণার সংঘর্ষের ফলে যে নতুন কণা পাওয়া যাবে, তা পর্যালোচনা করে পদার্থবিজ্ঞানের বহু অজানা প্রশ্নের সমাধান মিলবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, লার্জ হাড্রন কলিডার (এলএইচসি) যন্ত্র পূর্ণ ক্ষমতায় কার্যকর হওয়ার মাধ্যমে মহাবিশ্বের উত্পত্তি সম্পর্কে কয়েক মাসের মধ্যেই ভালো তথ্য জানা যাবে। সুইজারল্যান্ড-ফ্রান্স সীমান্তের কাছে মাটির ১০০ মিটার নিচে ২৭ কিলোমিটার দীর্ঘ কংক্রিটে ঘেরা বৃত্তাকার সুড়ঙ্গে এ যন্ত্রটি স্থাপন করা হয়েছে। এ বিষয়ে সার্নের মহাপরিচালক রোলফ হিউয়ার বলেন, ‘অল্প সময়ে এত দূর আসা একটি বড় সাফল্য।’
এর আগে পদার্থবিদ স্টিভ মেয়ার্স বলেন, সর্বোচ্চ গতিতে প্রোটন কণারশ্মির সংঘর্ষ ঘটাতে ২০১১ সাল পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। বিজ্ঞানীরা এখন প্রোটন কণারশ্মির ঘনত্ব ও গতি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন, যাতে তাঁরা আসন্ন বড়দিনের আগেই পরীক্ষা শুরুর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।
কারিগরি ত্রুটির কারণে ১৪ মাস বন্ধ থাকার পর তিন দিন আগে আবার চালু করা হয়েছে এলএইচসি। প্রথমবার চালু করার ১০ দিন পর এটি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এলএইচসি নির্মাণে সময় লেগেছে প্রায় ২০ বছর। এক হাজার কোটি ডলারের এই গবেষণা প্রকল্পে কাজ করছেন প্রায় ৩৬টি দেশের দুই হাজার বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ।
প্রোটন কণার সংঘর্ষের ফলে যে নতুন কণা পাওয়া যাবে, তা পর্যালোচনা করে পদার্থবিজ্ঞানের বহু অজানা প্রশ্নের সমাধান মিলবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা।
No comments