এত দিনে জানা গেল তাঁর হাঁপানি
যে আপনি বেকহাম-ভক্ত, ইংলিশ মিডফিল্ডারের খবর হন্যে হয়ে খোঁজেন পত্রিকার পাতায়, আপনার জন্য দুটো খারাপ খবর আছে। একটা হলো, ডেভিড বেকহাম হাঁপানিতে আক্রান্ত। এলএ গ্যালাক্সির তারকা ফুটবলারকে শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে ম্যাচ চলার সময়ই ইনহেলার ব্যবহার করতে দেখা গেছে। অনেক দিন ধরে গোপন করে রাখা যে ম্যাচে বেকহামের এই রোগ ফাঁস হয়ে গেছে, সেই এমএলএস (মেজর লিগ সকার) কাপের ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে গেছে তাঁর দল।
বড় কোনো শিরোপা ছাড়াই শেষ হলো গ্যালাক্সিতে বেকহামের তৃতীয় মৌসুম। ভাগ্যটাই আসলে খারাপ। কাপের ফাইনালটা ১-১ গোলে শেষ হয়েছিল নির্ধারিত সময়। এরপর টাইব্রেকে গড়ানো ম্যাচটা রিয়াল সল্ট লেকের কাছে বেকহামরা হেরে গেছেন ৫-৪ ব্যবধানে। বেকহাম নিজে গোল করলেও তাঁর এক সতীর্থের ব্যর্থতায় ফস্কে গেছে শিরোপা।
বেকহাম-ভক্তদের জন্য এটা হয়তো যতটা না দুঃসংবাদ, তার চেয়ে বড় মন খারাপ করে দেওয়ার মতো খবর বেকহামের অসুস্থতা। তবে তাঁর মুখপাত্র জানিয়েছেন, বেকহামের হাঁপানি গুরুতর পর্যায়ের কিছু নয়। অনেক বছর ধরেই এই রোগে তিনি ভুগছেন। কিন্তু সেটি কখনোই তাঁর খেলায় কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।
‘ডেভিড এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছে সেই শৈশবেই। কিন্তু অবশ্যই তাঁর পারফরম্যান্সে এর কোনো প্রভাব নেই’—ডেইলি মেইলকে বলেছেন সাইমন ওলিভিয়েরা। এত পুরোনো সমস্যা, কিন্তু সেটি লুকিয়ে রাখা হয়েছিল কেন? সরাসরি কোনো ওলিভিয়েরা দেননি, ‘ও নিজেই এটি গোপন রাখতে চেয়েছিল। তবে ওর এই রোগে ভোগা যদি বাকি সব রোগীকে অনুপ্রাণিত করে যে এই রোগে ভুগেও বড় কিছু অর্জন করা সম্ভব, তা হলে তো সেটি ভালোই।’
গত রোববারের এই ম্যাচের আগে অ্যাঙ্কেলের চোটে ভুগছিলেন বেকহাম। ব্যথানাশক ইনজেকশন নিয়ে মাঠে নামতে হয়েছিল তাঁকে। হিমহিম ঠান্ডা তাঁর পরিস্থিতি আরও শোচনীয় করে তোলে। শ্বাসকষ্টে ভুগতে থাকা বেকহামকে বেদম কাশতে দেখা গেছে। এরপর সেই ইনহেলার ব্যবহারের ঘটনা।
এ নিয়ে ভক্তদের চিন্তামুক্ত করার পাশাপাশি গ্যালাক্সি-সমর্থকদেরও নির্ভার থাকতে বলেছেন বেকহাম। কারণ তিনি নিশ্চিত করেই বলেছেন, তিন বছর মেয়াদ পূর্ণ হলেও গ্যালাক্সি ছেড়ে তিনি যাচ্ছেন না। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটির সঙ্গে তাঁর ৫ বছরের চুক্তি হলেও ৩ বছর পর বেকহাম চাইলে চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। তাঁকে নিয়ে ইউরোপের ক্লাবগুলোর আগ্রহের কারণে আগে শোনা গিয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের অজনপ্রিয় ফুটবল থেকে মুক্তি পেতে আবার ইউরোপে ফিরবেন বেকহাম।
তবে এসি মিলানের সঙ্গে আবার ধারে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হওয়া বেকহাম জানালেন, ‘অবশ্যই, আমি তো বিশ্বকাপের পর আবার ফিরতে চাই। এটা পাল্টাবে না।’ বড় কোনো শিরোপা না জিতলেও এবারই প্রথম ওয়েস্টার্ন কনফারেন্সের শিরোপা জিতেছে গ্যালাক্সি। পাশাপাশি কাপের ফাইনাল। সব মিলিয়ে মৌসুমটাকে সফলই দেখছেন বেকহাম।
সম্পর্ক ছিন্ন নয়, বরং মেজর লিগ সকারের সঙ্গে সম্পর্কটা আরও দৃঢ় করতে চান বেকহাম। তাই শোনা যাচ্ছে, লিগের একটা ক্লাবই কিনে ফেলবেন তিনি।
বড় কোনো শিরোপা ছাড়াই শেষ হলো গ্যালাক্সিতে বেকহামের তৃতীয় মৌসুম। ভাগ্যটাই আসলে খারাপ। কাপের ফাইনালটা ১-১ গোলে শেষ হয়েছিল নির্ধারিত সময়। এরপর টাইব্রেকে গড়ানো ম্যাচটা রিয়াল সল্ট লেকের কাছে বেকহামরা হেরে গেছেন ৫-৪ ব্যবধানে। বেকহাম নিজে গোল করলেও তাঁর এক সতীর্থের ব্যর্থতায় ফস্কে গেছে শিরোপা।
বেকহাম-ভক্তদের জন্য এটা হয়তো যতটা না দুঃসংবাদ, তার চেয়ে বড় মন খারাপ করে দেওয়ার মতো খবর বেকহামের অসুস্থতা। তবে তাঁর মুখপাত্র জানিয়েছেন, বেকহামের হাঁপানি গুরুতর পর্যায়ের কিছু নয়। অনেক বছর ধরেই এই রোগে তিনি ভুগছেন। কিন্তু সেটি কখনোই তাঁর খেলায় কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।
‘ডেভিড এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছে সেই শৈশবেই। কিন্তু অবশ্যই তাঁর পারফরম্যান্সে এর কোনো প্রভাব নেই’—ডেইলি মেইলকে বলেছেন সাইমন ওলিভিয়েরা। এত পুরোনো সমস্যা, কিন্তু সেটি লুকিয়ে রাখা হয়েছিল কেন? সরাসরি কোনো ওলিভিয়েরা দেননি, ‘ও নিজেই এটি গোপন রাখতে চেয়েছিল। তবে ওর এই রোগে ভোগা যদি বাকি সব রোগীকে অনুপ্রাণিত করে যে এই রোগে ভুগেও বড় কিছু অর্জন করা সম্ভব, তা হলে তো সেটি ভালোই।’
গত রোববারের এই ম্যাচের আগে অ্যাঙ্কেলের চোটে ভুগছিলেন বেকহাম। ব্যথানাশক ইনজেকশন নিয়ে মাঠে নামতে হয়েছিল তাঁকে। হিমহিম ঠান্ডা তাঁর পরিস্থিতি আরও শোচনীয় করে তোলে। শ্বাসকষ্টে ভুগতে থাকা বেকহামকে বেদম কাশতে দেখা গেছে। এরপর সেই ইনহেলার ব্যবহারের ঘটনা।
এ নিয়ে ভক্তদের চিন্তামুক্ত করার পাশাপাশি গ্যালাক্সি-সমর্থকদেরও নির্ভার থাকতে বলেছেন বেকহাম। কারণ তিনি নিশ্চিত করেই বলেছেন, তিন বছর মেয়াদ পূর্ণ হলেও গ্যালাক্সি ছেড়ে তিনি যাচ্ছেন না। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটির সঙ্গে তাঁর ৫ বছরের চুক্তি হলেও ৩ বছর পর বেকহাম চাইলে চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। তাঁকে নিয়ে ইউরোপের ক্লাবগুলোর আগ্রহের কারণে আগে শোনা গিয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের অজনপ্রিয় ফুটবল থেকে মুক্তি পেতে আবার ইউরোপে ফিরবেন বেকহাম।
তবে এসি মিলানের সঙ্গে আবার ধারে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হওয়া বেকহাম জানালেন, ‘অবশ্যই, আমি তো বিশ্বকাপের পর আবার ফিরতে চাই। এটা পাল্টাবে না।’ বড় কোনো শিরোপা না জিতলেও এবারই প্রথম ওয়েস্টার্ন কনফারেন্সের শিরোপা জিতেছে গ্যালাক্সি। পাশাপাশি কাপের ফাইনাল। সব মিলিয়ে মৌসুমটাকে সফলই দেখছেন বেকহাম।
সম্পর্ক ছিন্ন নয়, বরং মেজর লিগ সকারের সঙ্গে সম্পর্কটা আরও দৃঢ় করতে চান বেকহাম। তাই শোনা যাচ্ছে, লিগের একটা ক্লাবই কিনে ফেলবেন তিনি।
No comments