আগের পাঁচ ফাইনাল
আইসিসির টুর্নামেন্টে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ও এখন পর্যন্ত একমাত্র শিরোপা জয়। ওপেনার ফিলো ওয়ালেসের সেঞ্চুরিতে ২৪৫ রান করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৭ নম্বর বোলার হিসেবে বোলিংয়ে এসে জ্যাক ক্যালিস নিয়েছিলেন ৫ উইকেট। দুই ওপেনারের রান আউট আর ফিল সিমন্সের স্লো মিডিয়ামে ১৩৭ রানে ৫ উইকেট পড়ে গিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার। তবে অপরাজিত ৬১ রান করে দলকে ৪ উইকেটের জয় এনে দেন অধিনায়ক হানসি ক্রনিয়ে। ফাইনাল ও টুর্নামেন্ট-সেরা হয়ে বিশ্বমঞ্চে নিজেকে প্রথম তুলে ধরেন ক্যালিস।
২০০০, নাইরোবি
নিউজিল্যান্ডের চমক
শচীন টেন্ডুলকার ও সৌরভ গাঙ্গুলীর ১৪১ রানের উদ্বোধনী জুটির পরও ৫০ ওভারে ভারত করতে পেরেছিল ২৬৪। টানা দ্বিতীয় ও ক্যারিয়ারে ১৫তম সেঞ্চুরি করেন অধিনায়ক সৌরভ (১১৭)। ১৩২ রানে নিউজিল্যান্ড ৫ উইকেট হারানোর পর ভারতের জয়টাকে মনে হচ্ছিল শুধুই সময়ের ব্যাপার। ষষ্ঠ উইকেটে ১২২ রান তুলে নিউজিল্যান্ডকে জয়ের কাছাকাছি নিয়ে যান দুই ‘ক্রিস’—কেয়ার্নস ও হ্যারিস। ম্যাচ-সেরা কেয়ার্নসের অপরাজিত ১০২ রানে শেষ পর্যন্ত দুই বল বাকি থাকতে ৩ উইকেটের জয় পায় নিউজিল্যান্ড।
২০০২, কলম্বো
বৃষ্টিতে দুই চ্যাম্পিয়ন
ট্রফি উঠেছিল সৌরভ গাঙ্গুলী ও সনাত্ জয়াসুরিয়ার হাতে, তবে জিতেছিল আসলে বৃষ্টি। টানা দুই দিন ম্যাচ শেষ হতে পারেনি বৃষ্টি-বাধায়। কলম্বোর প্রেমাদাসার ধীরগতির উইকেটে প্রথম দিন ২৪৪ রান তুলেছিল শ্রীলঙ্কা, ভারত দুই ওভারে ১৪ রান করার পর বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয় ম্যাচ। পরদিন আবারও প্রথমে ব্যাট করে শ্রীলঙ্কা করেছিল ২২২। ভারত এদিন ব্যাট করতে পেরেছিল ৮.৪ ওভার, দিনেশ মঙ্গিয়াকে হারিয়ে ৩৮ করার পর আবারও বৃষ্টি। ফলে এক টুর্নামেন্ট দেখে দুই চ্যাম্পিয়নকে।
২০০৪, ওভাল
ক্যারিবীয় রূপকথা
১৯৭৯ বিশ্বকাপ জয়ের ২৫ বছর পর ক্যারিবীয়দের বড় কোনো টুর্নামেন্ট জয়। ওপেনার মার্কাস ট্রেসকোথিকের ১০৪ রানের পর ইংল্যান্ডের ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ছিল অ্যাশলি জাইলসের ৩১। ইংল্যান্ড করতে পারে মাত্র ২১৭। তবে ফ্লিনটফ-হার্মিসন-কলিংউড মিলে ১৪৭ রানেই তুলে নিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৮ উইকেট। নবম উইকেটে ৭১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে ক্যারিবীয়দের জিতিয়ে দেন উইকেটকিপার কোর্টনি ব্রাউন ও পেসার ইয়ান ব্রাডশ। ট্রফি ওঠে ব্রায়ান লারার হাতে।
২০০৬, মুম্বাই
অস্ট্রেলিয়ার দুঃখমোচন
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ৫ ওভারে তুলেছিল ৪৯। তখন কে ভাবতে পেরেছিল, এটিই হতে যাচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ইতিহাসে সবচেয়ে একতরফা ফাইনাল! দারুণভাবে ফিরে এসে অস্ট্রেলীয় বোলাররা ১৩৮ রানেই অলআউট করে দেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ১৩ রানে ২ উইকেট তুলে নিয়ে বোলিংয়েও প্রথমে জ্বলে উঠেছিল ব্রায়ান লারার দল। তবে অবিচ্ছিন্ন তৃতীয় উইকেটে ১০৩ রান তুলে অস্ট্রেলিয়ার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি-খরা ঘোচান শেন ওয়াটসন ও ডেমিয়েন মার্টিন।
২০০০, নাইরোবি
নিউজিল্যান্ডের চমক
শচীন টেন্ডুলকার ও সৌরভ গাঙ্গুলীর ১৪১ রানের উদ্বোধনী জুটির পরও ৫০ ওভারে ভারত করতে পেরেছিল ২৬৪। টানা দ্বিতীয় ও ক্যারিয়ারে ১৫তম সেঞ্চুরি করেন অধিনায়ক সৌরভ (১১৭)। ১৩২ রানে নিউজিল্যান্ড ৫ উইকেট হারানোর পর ভারতের জয়টাকে মনে হচ্ছিল শুধুই সময়ের ব্যাপার। ষষ্ঠ উইকেটে ১২২ রান তুলে নিউজিল্যান্ডকে জয়ের কাছাকাছি নিয়ে যান দুই ‘ক্রিস’—কেয়ার্নস ও হ্যারিস। ম্যাচ-সেরা কেয়ার্নসের অপরাজিত ১০২ রানে শেষ পর্যন্ত দুই বল বাকি থাকতে ৩ উইকেটের জয় পায় নিউজিল্যান্ড।
২০০২, কলম্বো
বৃষ্টিতে দুই চ্যাম্পিয়ন
ট্রফি উঠেছিল সৌরভ গাঙ্গুলী ও সনাত্ জয়াসুরিয়ার হাতে, তবে জিতেছিল আসলে বৃষ্টি। টানা দুই দিন ম্যাচ শেষ হতে পারেনি বৃষ্টি-বাধায়। কলম্বোর প্রেমাদাসার ধীরগতির উইকেটে প্রথম দিন ২৪৪ রান তুলেছিল শ্রীলঙ্কা, ভারত দুই ওভারে ১৪ রান করার পর বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয় ম্যাচ। পরদিন আবারও প্রথমে ব্যাট করে শ্রীলঙ্কা করেছিল ২২২। ভারত এদিন ব্যাট করতে পেরেছিল ৮.৪ ওভার, দিনেশ মঙ্গিয়াকে হারিয়ে ৩৮ করার পর আবারও বৃষ্টি। ফলে এক টুর্নামেন্ট দেখে দুই চ্যাম্পিয়নকে।
২০০৪, ওভাল
ক্যারিবীয় রূপকথা
১৯৭৯ বিশ্বকাপ জয়ের ২৫ বছর পর ক্যারিবীয়দের বড় কোনো টুর্নামেন্ট জয়। ওপেনার মার্কাস ট্রেসকোথিকের ১০৪ রানের পর ইংল্যান্ডের ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ছিল অ্যাশলি জাইলসের ৩১। ইংল্যান্ড করতে পারে মাত্র ২১৭। তবে ফ্লিনটফ-হার্মিসন-কলিংউড মিলে ১৪৭ রানেই তুলে নিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৮ উইকেট। নবম উইকেটে ৭১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে ক্যারিবীয়দের জিতিয়ে দেন উইকেটকিপার কোর্টনি ব্রাউন ও পেসার ইয়ান ব্রাডশ। ট্রফি ওঠে ব্রায়ান লারার হাতে।
২০০৬, মুম্বাই
অস্ট্রেলিয়ার দুঃখমোচন
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ৫ ওভারে তুলেছিল ৪৯। তখন কে ভাবতে পেরেছিল, এটিই হতে যাচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ইতিহাসে সবচেয়ে একতরফা ফাইনাল! দারুণভাবে ফিরে এসে অস্ট্রেলীয় বোলাররা ১৩৮ রানেই অলআউট করে দেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ১৩ রানে ২ উইকেট তুলে নিয়ে বোলিংয়েও প্রথমে জ্বলে উঠেছিল ব্রায়ান লারার দল। তবে অবিচ্ছিন্ন তৃতীয় উইকেটে ১০৩ রান তুলে অস্ট্রেলিয়ার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি-খরা ঘোচান শেন ওয়াটসন ও ডেমিয়েন মার্টিন।
No comments