গাছ নিধন
১৪ সেপ্টেম্বর প্রথম আলোর প্রথম পাতার ওপরে ডান পাশে ‘গাছ নিধন’ শিরোনামের ছবিটি দেখলে যেকোনো হূদয়বান মানুষের হূদয় কেঁপে উঠবে। একটি-দুটি নয়, প্রায় ৩০ হাজার গাছ নিধন করেছে দুর্বৃত্তরা। তাও আবার এক দিন-দুই দিন নয়, সাত দিন ধরে কাটা হয়েছে এসব গাছ।
এতগুলো গাছ কাটার পেছনে বন বিভাগের কর্মকর্তা কিংবা বনকর্মীদের যোগসাজশ নেই, সেটা কোনোমতেই বিশ্বাস করা যায় না। যদি তাদের যোগসাজশ না থাকত, তাহলে প্রথম যেদিন দুর্বৃত্তরা গাছ কাটা শুরু করেছিল, সেদিন পার্শ্ববর্তী থানায় ইনফর্ম করে প্রশাসনের সাহায্য চাইতে পারত। আমাদের দক্ষ পুলিশ বাহিনী ছিল, বিডিআর, র্যাব ছিল। প্রয়োজনে আমরা তাদের সাহায্য নিতে পারতাম।
বন বিভাগের নাকের ডগার ওপর দিয়ে এতগুলো গাছ কেটে নিয়ে গেল আর বন বিভাগ বলছে, তাদের জনবল নেই, এ কথার কোনো ভিত্তি নেই, এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। জনবল বন বিভাগের না থাকতে পারে, কিন্তু সরকারের তো ছিল। আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষায় পুলিশ, বিডিআর ও সেনাবাহিনীর সহায়তা নিতে দোষের কী ছিল?
ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের দেয়াল হিসেবে কাজ করত এই ঝাউগাছগুলো। এগুলো গাছ কেটে ফেলার ফলে পরিবেশের যে ভারসাম্য নষ্ট হবে। আমরা বাংলাদেশের সচেতন মানুষ এ ধরনের গর্হিত কাজকে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না। এর পেছনে যে বা যারা জড়িত, দ্রুত তদন্ত করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
আবু সৈয়দ
আনোয়ারা, চট্টগ্রাম।
এতগুলো গাছ কাটার পেছনে বন বিভাগের কর্মকর্তা কিংবা বনকর্মীদের যোগসাজশ নেই, সেটা কোনোমতেই বিশ্বাস করা যায় না। যদি তাদের যোগসাজশ না থাকত, তাহলে প্রথম যেদিন দুর্বৃত্তরা গাছ কাটা শুরু করেছিল, সেদিন পার্শ্ববর্তী থানায় ইনফর্ম করে প্রশাসনের সাহায্য চাইতে পারত। আমাদের দক্ষ পুলিশ বাহিনী ছিল, বিডিআর, র্যাব ছিল। প্রয়োজনে আমরা তাদের সাহায্য নিতে পারতাম।
বন বিভাগের নাকের ডগার ওপর দিয়ে এতগুলো গাছ কেটে নিয়ে গেল আর বন বিভাগ বলছে, তাদের জনবল নেই, এ কথার কোনো ভিত্তি নেই, এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। জনবল বন বিভাগের না থাকতে পারে, কিন্তু সরকারের তো ছিল। আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষায় পুলিশ, বিডিআর ও সেনাবাহিনীর সহায়তা নিতে দোষের কী ছিল?
ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের দেয়াল হিসেবে কাজ করত এই ঝাউগাছগুলো। এগুলো গাছ কেটে ফেলার ফলে পরিবেশের যে ভারসাম্য নষ্ট হবে। আমরা বাংলাদেশের সচেতন মানুষ এ ধরনের গর্হিত কাজকে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না। এর পেছনে যে বা যারা জড়িত, দ্রুত তদন্ত করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
আবু সৈয়দ
আনোয়ারা, চট্টগ্রাম।
No comments