দিবা-রাত্রির টেস্ট এখনই নয়
দিবা-রাত্রির টেস্ট আপাতত হচ্ছে না। ইংলিশ কাউন্টির দুই দল ডারহাম আর উস্টারশায়ার গোলাপি বলের পরীক্ষামূলক ম্যাচ খেলতে অস্বীকৃতি জানানোয় আপাতত সিন্দুকবন্দীই থাকছে এই পরিকল্পনা। এর আগে ২০১০ সালের মে-জুনে ইংল্যান্ড সফরে বাংলাদেশকে ইতিহাসের প্রথম দিবা-রাত্রির টেস্ট খেলার প্রস্তাব দিয়েছিল ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। ইতিহাসের অংশ হওয়ার রোমাঞ্চে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও সানন্দে রাজি হয়েছিল তাতে।
সানডে টাইমস পত্রিকার খবর, টেস্টের আগে পরীক্ষামূলকভাবে ইংলিশ কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে ডারহাম ও উস্টারশায়ারের ম্যাচটা গোলাপি বলে খেলার প্রস্তাব দিয়েছিল ইসিবি। কোনো দলই রাজি হয়নি এতে। ডারহামের কোচ জিওফ কুক বরং একটু বিরক্তি সহকারেই মনে করিয়ে দিয়েছেন, ‘এটা একটা প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ। আমরা মনে করি খেলার মর্যাদাটা এখানে ধরে রাখা উচিত।’
যথেষ্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়নি বলেই যে দিবা-রাত্রির টেস্ট আপাতত মাঠে গড়াচ্ছে না, সেটা পরিষ্কার করেছেন ইসিবি চেয়ারম্যান জাইলস ক্লার্কও, ‘এর জন্য অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা দরকার। এখন আর তা করার সময় নেই। টেস্ট ক্রিকেটে সাদা পোশাকের ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ।’ এর আগে বিসিবি ও ইসিবি দিবা-রাত্রির টেস্ট খেলার ব্যাপারে সম্মত হলেও এমসিসি থেকে জানানো হয়েছিল, যতক্ষণ পর্যন্ত না এটা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে যে ফ্লাডলাইটের আলোয় টেস্ট খেলার জন্য কী রঙের বল উপযুক্ত, ততক্ষণ পর্যন্ত দিবা-রাত্রির টেস্ট সম্ভব নয়। গত বছর সীমিত ওভারের ম্যাচে পরীক্ষামূলকভাবে গোলাপি বল ব্যবহার করেছিল এমসিসি। কিন্তু ‘সাদা বলের চেয়ে সামান্যই ভালো’ বলে ইসিবি তাদের ২০০৯ সালের ঘরোয়া মৌসুমে গোলাপি বল দিয়ে খেলতে রাজি না হওয়ায় ব্যাপারটা ওখানেই থেমে যায়।
দিবা-রাত্রির টেস্টের ব্যাপারে এখনো সবুজ সংকেত দেয়নি আইসিসিও। গোলাপি বলের ব্যাপারে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো এর রংটা কতক্ষণ টিকবে। কৃত্রিম আলো ও ভিন্ন রঙের বলে দিবা-রাত্রির খেলা টেস্ট ম্যাচে কতটা প্রভাব ফেলবে—এটি নিয়েও প্রশ্ন আছে। আপাতত তাই কৌলীন্য বজায় রাখতে পারছে শতাব্দী প্রাচীন টেস্ট ম্যাচ।
সানডে টাইমস পত্রিকার খবর, টেস্টের আগে পরীক্ষামূলকভাবে ইংলিশ কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে ডারহাম ও উস্টারশায়ারের ম্যাচটা গোলাপি বলে খেলার প্রস্তাব দিয়েছিল ইসিবি। কোনো দলই রাজি হয়নি এতে। ডারহামের কোচ জিওফ কুক বরং একটু বিরক্তি সহকারেই মনে করিয়ে দিয়েছেন, ‘এটা একটা প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ। আমরা মনে করি খেলার মর্যাদাটা এখানে ধরে রাখা উচিত।’
যথেষ্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়নি বলেই যে দিবা-রাত্রির টেস্ট আপাতত মাঠে গড়াচ্ছে না, সেটা পরিষ্কার করেছেন ইসিবি চেয়ারম্যান জাইলস ক্লার্কও, ‘এর জন্য অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা দরকার। এখন আর তা করার সময় নেই। টেস্ট ক্রিকেটে সাদা পোশাকের ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ।’ এর আগে বিসিবি ও ইসিবি দিবা-রাত্রির টেস্ট খেলার ব্যাপারে সম্মত হলেও এমসিসি থেকে জানানো হয়েছিল, যতক্ষণ পর্যন্ত না এটা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে যে ফ্লাডলাইটের আলোয় টেস্ট খেলার জন্য কী রঙের বল উপযুক্ত, ততক্ষণ পর্যন্ত দিবা-রাত্রির টেস্ট সম্ভব নয়। গত বছর সীমিত ওভারের ম্যাচে পরীক্ষামূলকভাবে গোলাপি বল ব্যবহার করেছিল এমসিসি। কিন্তু ‘সাদা বলের চেয়ে সামান্যই ভালো’ বলে ইসিবি তাদের ২০০৯ সালের ঘরোয়া মৌসুমে গোলাপি বল দিয়ে খেলতে রাজি না হওয়ায় ব্যাপারটা ওখানেই থেমে যায়।
দিবা-রাত্রির টেস্টের ব্যাপারে এখনো সবুজ সংকেত দেয়নি আইসিসিও। গোলাপি বলের ব্যাপারে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো এর রংটা কতক্ষণ টিকবে। কৃত্রিম আলো ও ভিন্ন রঙের বলে দিবা-রাত্রির খেলা টেস্ট ম্যাচে কতটা প্রভাব ফেলবে—এটি নিয়েও প্রশ্ন আছে। আপাতত তাই কৌলীন্য বজায় রাখতে পারছে শতাব্দী প্রাচীন টেস্ট ম্যাচ।
No comments